নিউজ ডেস্কঃ
বিএনপির একটি সূত্র জানায়, সরকারের হয়রানি ও জুলুম নির্যাতন থেকে বাঁচতে বিএনপির প্রকৃত প্রার্থীরা প্রচারণা থেকে কৌশলে নিজেকে বিরত রেখেছে। তবে বসে নেই এসব মনোনয়ন প্রত্যাশী। ভিতরে ভিতরে নির্বাচনী প্রস্তুতি নিচ্ছেন। বিএনপি প্রার্থীর কৌশলের সুযোগে চলছে ডামি প্রার্থীর ছড়াছড়ি। এসব ডামি প্রার্থীর অনেকে বিএনপির প্রাথমিক সদস্যও নন বলে জানা গেছে। অনেক ডামি প্রার্থী নিজেকে প্রার্থী ঘোষণা করে নিজেই নিজের প্রচারণা চালাচ্ছেন। ডামি প্রার্থীদের কেউ কেউ ফেসবুকে সরব হয়ে ওঠেছেন। আবার অনেকে নিজের অনুগতদের দিয়ে তাদের পক্ষে প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। আসনওয়ারি বিএনপি মনোনয়ন প্রত্যাশীরা হলেন,
সন্দ্বীপ : চট্টগ্রামের একমাত্র দ্বীপাঞ্চল আসন সন্দ্বীপ। এ আসনে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থীরা হলেন সাবেক সংসদ সদস্য মোস্তাফা কামাল পাশা ও যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী বিএনপি নেতা মোস্তাফা কামাল পাশা বাবুল।
মীরসরাই : বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য প্রফেসর এমডিএম কামাল উদ্দিন চৌধুরী, মেজর জেনারেল (অব.) জেড এ খান, নিউইয়ক বিএনপির সভাপতি পারভেজ সাজ্জাদের নাম শোনা যাচ্ছে। এছাড়া এ আসনে বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ারও নির্বাচন করার সম্ভাবনা রয়েছে।
সীতাকু- : উত্তর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও দলের কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব আসলাম চৌধুরীর এ আসনে মনোনয়ন অনেকটা নিশ্চিত। তবে কোনো কারণে তিনি নির্বাচন করতে না পারলে সাবেক মন্ত্রী এল কে সিদ্দিকীর ভাই সাবেক আইজিপি ওয়াই বি সিদ্দিকীর নির্বাচন করার সম্ভাবনা রয়েছে।
হাটহাজারী : এ আসনে বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের শরিক বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মোহাম্মদ ইব্রাহিম মনোনয়ন পেতে পারেন। তবে বিএনপি এককভাবে নির্বাচন করলে অসুস্থতার কারণে এ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও হুইপ সৈয়দ ওয়াহিদুল আলমের প্রার্থী হওয়ার সম্ভাবনা একেবারেই ক্ষীণ। এ ক্ষেত্রে নির্বাচন করার সম্ভাবনা রয়েছে সাবেক মন্ত্রী ও দলের কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন অথবা দলের চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা এস এম ফজলুল হকের।
ফটিকছড়ি : এ আসনে বিএনপির সম্ভাব্য ৪ প্রার্থীর নাম শোনা যাচ্ছে। এঁরা হলেন সাবেক সংসদ সদস্য সালাউদ্দিন চৌধুরীর সহধর্মিণী ফরহাত কাদের চৌধুরী, বিএনপির শাসনামলে রাষ্ট্রপতির গার্ড রেজিমেন্টের প্রধান কর্নেল (অব.) আজিম উল্লাহ বাহার, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির মহিলা বিষয়ক সম্পাদক নুরী আরা ছাফা ও বিএনপি নেতা ডা. খুরশিদ জামিল চৌধুরী।
রাউজান : বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান গিয়াসউদ্দিন চৌধুরী ও দলের চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা গোলাম আকবর খোন্দকার।
রাঙ্গুনিয়া : এ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য সালাউদ্দিন চৌধুরীর স্ত্রী ফরহাত কাদের চৌধুরী, পুত্র হুম্মাম কাদের চৌধুরী ও রাঙ্গুনিয়া উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান আবু আহমেদ হাসনাত।
চান্দগাঁও-বোয়ালখালী ও পাঁচলাইশ আংশিক : এ আসনে মনোনয়ন চাইতে পারেন সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী এম মোরশেদ খান, দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি আহমদ খলিল খান ও মহানগর বিএনপির সিনিয়র সহ সভাপতি আবু সুফিয়ান।
কোতোয়ালী : চট্টগ্রামের রাজনীতির অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এ আসনে বিএনপির বেশ কয়েকজনের নাম শোনা যাচ্ছে। এঁরা হলেন মহানগর বিএনপির সভাপতি ডা. শাহাদাত হোসেন, ২০০১ সালে বিএনপির প্রার্থী ও মহানগর বিএনপি নেতা সামশুল আলম ও মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম বক্কর।
ডবলমুরিং, খুলশী, পাহাড়তলী, হালিশহর ও পাঁচলাইশ আংশিক : বিএনপির একক প্রার্থী সাবেকমন্ত্রী আবদুল্লাহ আল নোমান।
বন্দর-পতেঙ্গা : এ আসনে বিএনপির একক প্রার্থী দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
পটিয়া : এ আসনে বিএনপির আরো বেশ কয়েকজনের নাম শোনা যাচ্ছে। এঁরা হলেন দক্ষিণ জেলা বিএনপি নেতা এনামুল হক এনাম ও ইদ্রিছ মিয়া। তবে দলে ফিরে আসার সুযোগ পেলে নির্বাচন করার সম্ভাবনা রয়েছে এ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য গাজী শাহজাহান জুয়েলের।
আনোয়ারা-কর্ণফুলী ও পশ্চিম পটিয়া : এ আসনে মনোনয়ন চাইতে পারেন সাবেক সংসদ সদস্য সরওয়ার জামাল নিজাম, বার কাউন্সিলের সদস্য ও প্রবীণ আইনজীবী এডভোকেট কবির চৌধুরী ও দক্ষিণ জেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক আলী আব্বাস।
চন্দনাইশ : জোটগত নির্বাচন করলে এ আসনটি শরিকদল এলডিপিকেও ছেড়ে দেয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এ ক্ষেত্রে নির্বাচন করবেন এলডিপির চেয়ারম্যান কর্নেল (অব.) অলি আহমেদ বীরবিক্রম। যদি বিএনপি এককভাবে নির্বাচন করলে মনোনয়ন চাইতে পারেন দলের কেন্দ্রীয় কমিটির পরিবার ও পরিকল্পনা বিষয়ক সম্পাদক ডা. মহসিন জিল্লুর ও মহানগর বিএনপির সভাপতি ডা. শাহাদাত হোসেন।
সাতকানিয়া-লোহাগাড়া : জোটগত নির্বাচন করলে এ আসনটি শরিকদল জামায়াতে ইসলামীকে ছেড়ে দিতে পারে বিএনপি। এতে জামায়াতের প্রার্থী হতে পারেন সাবেক সংসদ সদস্য মাওলানা সামশুল ইসলাম। তাছাড়া জোটের আরেক শরিক এলডিপিকেও আসনটি ছেড়ে দেয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এ ক্ষেত্রে নির্বাচন করবেন এলডিপির চেয়ারম্যান কর্নেল (অব.) অলি আহমেদ বীরবিক্রম। বিএনপি এককভাবে নির্বাচন করলে মনোনয়ন চাইতে পারেন দক্ষিণ জেলা বিএনপির সিনিয়র সহ সভাপতি অধ্যাপক শেখ মহিউদ্দিন আহমেদ, দলের কেন্দ্রীয় শ্রম বিষয়ক সম্পাদক এ এম নাজিম উদ্দিন ও দক্ষিণ জেলা বিএনপির প্রচার সম্পাদক নাজমুল মোস্তাফা আমিন।
বাঁশখালী : বিএনপির একক প্রার্থী সাবেকমন্ত্রী ও দক্ষিণ জেলা বিএনপির সভাপতি আলহাজ জাফরুল ইসলাম চৌধুরী।
সরকারবিরোধী আন্দোলনের পাশাপাশি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে
ভেতরে ভেতরে নির্বাচনী প্রস্তুতি নিচ্ছে বিএনপি। মনোনয়ন চূড়ান্ত করতে দলের
সম্ভাব্য প্রার্থীর নামও সংগ্রহ করছে দলটি। চট্টগ্রামের ১৬টি সংসদীয় আসনে
বিএনপির ৩৯ প্রার্থীর নাম শোনা যাচ্ছে। এর মধ্যে তিন আসনে রয়েছে বিএনপির
একক প্রার্থী। এঁরা হলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেকমন্ত্রী আমীর
খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সাবেকমন্ত্রী ও দলের ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল
নোমান এবং সাবেকমন্ত্রী ও দক্ষিণ জেলা বিএনপির সভাপতি আলহাজ জাফরুল ইসলাম
চৌধুরী। এছাড়া চট্টগ্রামের ১৬ আসনের মধ্যে তিনটি শরিক দলগুলোকে ছেড়ে দেয়ারও
সম্ভাবনা রয়েছে।
বিএনপির একটি সূত্র জানায়, সরকারের হয়রানি ও জুলুম নির্যাতন থেকে বাঁচতে বিএনপির প্রকৃত প্রার্থীরা প্রচারণা থেকে কৌশলে নিজেকে বিরত রেখেছে। তবে বসে নেই এসব মনোনয়ন প্রত্যাশী। ভিতরে ভিতরে নির্বাচনী প্রস্তুতি নিচ্ছেন। বিএনপি প্রার্থীর কৌশলের সুযোগে চলছে ডামি প্রার্থীর ছড়াছড়ি। এসব ডামি প্রার্থীর অনেকে বিএনপির প্রাথমিক সদস্যও নন বলে জানা গেছে। অনেক ডামি প্রার্থী নিজেকে প্রার্থী ঘোষণা করে নিজেই নিজের প্রচারণা চালাচ্ছেন। ডামি প্রার্থীদের কেউ কেউ ফেসবুকে সরব হয়ে ওঠেছেন। আবার অনেকে নিজের অনুগতদের দিয়ে তাদের পক্ষে প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। আসনওয়ারি বিএনপি মনোনয়ন প্রত্যাশীরা হলেন,
সন্দ্বীপ : চট্টগ্রামের একমাত্র দ্বীপাঞ্চল আসন সন্দ্বীপ। এ আসনে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থীরা হলেন সাবেক সংসদ সদস্য মোস্তাফা কামাল পাশা ও যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী বিএনপি নেতা মোস্তাফা কামাল পাশা বাবুল।
মীরসরাই : বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য প্রফেসর এমডিএম কামাল উদ্দিন চৌধুরী, মেজর জেনারেল (অব.) জেড এ খান, নিউইয়ক বিএনপির সভাপতি পারভেজ সাজ্জাদের নাম শোনা যাচ্ছে। এছাড়া এ আসনে বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ারও নির্বাচন করার সম্ভাবনা রয়েছে।
সীতাকু- : উত্তর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও দলের কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব আসলাম চৌধুরীর এ আসনে মনোনয়ন অনেকটা নিশ্চিত। তবে কোনো কারণে তিনি নির্বাচন করতে না পারলে সাবেক মন্ত্রী এল কে সিদ্দিকীর ভাই সাবেক আইজিপি ওয়াই বি সিদ্দিকীর নির্বাচন করার সম্ভাবনা রয়েছে।
হাটহাজারী : এ আসনে বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের শরিক বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মোহাম্মদ ইব্রাহিম মনোনয়ন পেতে পারেন। তবে বিএনপি এককভাবে নির্বাচন করলে অসুস্থতার কারণে এ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও হুইপ সৈয়দ ওয়াহিদুল আলমের প্রার্থী হওয়ার সম্ভাবনা একেবারেই ক্ষীণ। এ ক্ষেত্রে নির্বাচন করার সম্ভাবনা রয়েছে সাবেক মন্ত্রী ও দলের কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন অথবা দলের চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা এস এম ফজলুল হকের।
ফটিকছড়ি : এ আসনে বিএনপির সম্ভাব্য ৪ প্রার্থীর নাম শোনা যাচ্ছে। এঁরা হলেন সাবেক সংসদ সদস্য সালাউদ্দিন চৌধুরীর সহধর্মিণী ফরহাত কাদের চৌধুরী, বিএনপির শাসনামলে রাষ্ট্রপতির গার্ড রেজিমেন্টের প্রধান কর্নেল (অব.) আজিম উল্লাহ বাহার, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির মহিলা বিষয়ক সম্পাদক নুরী আরা ছাফা ও বিএনপি নেতা ডা. খুরশিদ জামিল চৌধুরী।
রাউজান : বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান গিয়াসউদ্দিন চৌধুরী ও দলের চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা গোলাম আকবর খোন্দকার।
রাঙ্গুনিয়া : এ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য সালাউদ্দিন চৌধুরীর স্ত্রী ফরহাত কাদের চৌধুরী, পুত্র হুম্মাম কাদের চৌধুরী ও রাঙ্গুনিয়া উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান আবু আহমেদ হাসনাত।
চান্দগাঁও-বোয়ালখালী ও পাঁচলাইশ আংশিক : এ আসনে মনোনয়ন চাইতে পারেন সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী এম মোরশেদ খান, দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি আহমদ খলিল খান ও মহানগর বিএনপির সিনিয়র সহ সভাপতি আবু সুফিয়ান।
কোতোয়ালী : চট্টগ্রামের রাজনীতির অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এ আসনে বিএনপির বেশ কয়েকজনের নাম শোনা যাচ্ছে। এঁরা হলেন মহানগর বিএনপির সভাপতি ডা. শাহাদাত হোসেন, ২০০১ সালে বিএনপির প্রার্থী ও মহানগর বিএনপি নেতা সামশুল আলম ও মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম বক্কর।
ডবলমুরিং, খুলশী, পাহাড়তলী, হালিশহর ও পাঁচলাইশ আংশিক : বিএনপির একক প্রার্থী সাবেকমন্ত্রী আবদুল্লাহ আল নোমান।
বন্দর-পতেঙ্গা : এ আসনে বিএনপির একক প্রার্থী দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
পটিয়া : এ আসনে বিএনপির আরো বেশ কয়েকজনের নাম শোনা যাচ্ছে। এঁরা হলেন দক্ষিণ জেলা বিএনপি নেতা এনামুল হক এনাম ও ইদ্রিছ মিয়া। তবে দলে ফিরে আসার সুযোগ পেলে নির্বাচন করার সম্ভাবনা রয়েছে এ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য গাজী শাহজাহান জুয়েলের।
আনোয়ারা-কর্ণফুলী ও পশ্চিম পটিয়া : এ আসনে মনোনয়ন চাইতে পারেন সাবেক সংসদ সদস্য সরওয়ার জামাল নিজাম, বার কাউন্সিলের সদস্য ও প্রবীণ আইনজীবী এডভোকেট কবির চৌধুরী ও দক্ষিণ জেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক আলী আব্বাস।
চন্দনাইশ : জোটগত নির্বাচন করলে এ আসনটি শরিকদল এলডিপিকেও ছেড়ে দেয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এ ক্ষেত্রে নির্বাচন করবেন এলডিপির চেয়ারম্যান কর্নেল (অব.) অলি আহমেদ বীরবিক্রম। যদি বিএনপি এককভাবে নির্বাচন করলে মনোনয়ন চাইতে পারেন দলের কেন্দ্রীয় কমিটির পরিবার ও পরিকল্পনা বিষয়ক সম্পাদক ডা. মহসিন জিল্লুর ও মহানগর বিএনপির সভাপতি ডা. শাহাদাত হোসেন।
সাতকানিয়া-লোহাগাড়া : জোটগত নির্বাচন করলে এ আসনটি শরিকদল জামায়াতে ইসলামীকে ছেড়ে দিতে পারে বিএনপি। এতে জামায়াতের প্রার্থী হতে পারেন সাবেক সংসদ সদস্য মাওলানা সামশুল ইসলাম। তাছাড়া জোটের আরেক শরিক এলডিপিকেও আসনটি ছেড়ে দেয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এ ক্ষেত্রে নির্বাচন করবেন এলডিপির চেয়ারম্যান কর্নেল (অব.) অলি আহমেদ বীরবিক্রম। বিএনপি এককভাবে নির্বাচন করলে মনোনয়ন চাইতে পারেন দক্ষিণ জেলা বিএনপির সিনিয়র সহ সভাপতি অধ্যাপক শেখ মহিউদ্দিন আহমেদ, দলের কেন্দ্রীয় শ্রম বিষয়ক সম্পাদক এ এম নাজিম উদ্দিন ও দক্ষিণ জেলা বিএনপির প্রচার সম্পাদক নাজমুল মোস্তাফা আমিন।
বাঁশখালী : বিএনপির একক প্রার্থী সাবেকমন্ত্রী ও দক্ষিণ জেলা বিএনপির সভাপতি আলহাজ জাফরুল ইসলাম চৌধুরী।
0 মন্তব্যসমূহ