স্পোর্টস ডেস্কঃ
১৯ জুলাই এএফসি অনূর্ধ্ব-২৩ প্রতিযোগিতার প্রথম ম্যাচ জর্ডানের বিপক্ষে। তবে বাংলাদেশ দল দেশ ছাড়াবে কালই। নেপাল ও কাতারে দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলেই ফিলিস্তিনে যাবে দল। কাল প্রথমে যাবে কাঠমান্ডু। নেপাল অনূর্ধ্ব-২৩ দলের সঙ্গে খেলা ১১ জুলাই। ১৩ জুলাই কাতার অনূর্ধ্ব-২৩ দলের সঙ্গে দ্বিতীয় প্রস্তুতি ম্যাচ। কাতারে তিন দিন অনুশীলন করে এরপর ফিলিস্তিনে পা রাখবে দল। ২১ জুলাই দ্বিতীয় ম্যাচের প্রতিপক্ষ তাজিকিস্তান। ২৩ জুলাই শেষ ম্যাচ খেলবে ফিলিস্তিনের সঙ্গে।
গত অক্টোবরে ভুটান বিপর্যয়ের পর জাতীয় দল আর কোনো আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেনি। বেশ কিছু দিন বিরতি দিয়ে সর্বোচ্চ পর্যায়ের আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় খেলতে যাচ্ছে দেশের দ্বিতীয় জাতীয় দলটি। বাছাইপর্ব পেরিয়ে এএফসি অনূর্ধ্ব-২৩ চ্যাম্পিয়নশিপের চূড়ান্ত পর্বে উঠবে বাংলাদেশ— এমনটা অবশ্য আশা করছেন না ওর্ড। তবে ভালো একটা শুরুর আশা করছেন তিনি, ‘আমাদের প্রস্তুতি এখনো শেষ হয়নি। গত দুই সপ্তাহ ধরে মাত্র কয়েকটি ট্রেনিং সেশন আর একটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলেছি। এটি একটা চলমান প্রক্রিয়া। আমরা হয়তো ফিলিস্তিনে গিয়ে পরের রাউন্ডে নাও যেতে পারি। কিন্তু একটা ভালো শুরু করতে চাই। আমরা আত্মবিশ্বাসী। আশা করি ছেলেরা ওখানে তাদের সর্বোচ্চটাই দেবে।’
২৩ সদস্যের এই দল থেকেই ভবিষ্যতের জাতীয় দল গড়ার পরিকল্পনা বাফুফের। জাতীয় দল কমিটির চেয়ারম্যান কাজী নাবিল আহমেদও বাস্তবতাটা জানেন, ‘ভুটান বিপর্যয় আমাদের ঝড়ের মুখে ফেলে দিয়েছিল। আমরা চেষ্টা করেছি ভালো কিছু করতে। এখন যেখানে অংশ নেব, সেটি অত্যন্ত কঠিন টুর্নামেন্ট। তিনটা দলই শক্তিশালী। এখানে হঠাৎ করে ভালো ফল আশা করা একটু অবাস্তব প্রত্যাশা। আমরা এই টুর্নামেন্টে খেলছি ভবিষ্যতের প্রস্তুতির জন্য। সেটিরই একটা পরীক্ষামূলক এবং প্রস্তুতিমূলক টুর্নামেন্ট হিসেবে দেখছি এই প্রতিযোগিতাকে।’
আগামী সাফ ও বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপেই মূলত পাখির চোখ করেছে বাফুফে। এ জন্য নতুন ফুটবলারদের পরখ করতে এএফসি অনূর্ধ্ব-২৩ চ্যাম্পিয়নশিপকেই বেছে নিয়েছেন কর্মকর্তারা। একই সঙ্গে নতুন কোচের জন্যও এটিকে বড় পরীক্ষা হিসেবে দেখা হচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনে অ্যান্ড্রু ওর্ডকে বেশ হাসিখুশিই দেখাচ্ছিল। জাতীয় দলের কোচ, কিন্তু প্রথম অভিযানটা শুরু হচ্ছে বয়সভিত্তিক অলিম্পিক দল দিয়ে। যে দলের ওপর আস্থা আছে, কিন্তু প্রত্যাশার চাপ নেই। ভবিষ্যতের জাতীয় দলকে গুছিয়ে নিতে এমন সুবর্ণ সুযোগ আর কি-ই বা হতে পারতো এই অস্ট্রেলীয় কোচের জন্য! আগামী ১৯-২৩ জুলাই ফিলিস্তিনে এএফসি অনূর্ধ্ব-২৩ চ্যাম্পিয়নশিপের বাছাই পর্বে খেলবে বাংলাদেশ। প্রতিপক্ষ জর্ডান, তাজিকিস্তান, ফিলিস্তিন। প্রতিপক্ষগুলোর চেয়ে নিজের দলকে একটু পিছিয়েই রাখছেন। এই প্রতিযোগিতা সামনে রেখে আজ দুপুরে বাফুফে ভবনে ২৩ সদস্যের চূড়ান্ত দল ঘোষণা করেছেন ওর্ড।
১৯ জুলাই এএফসি অনূর্ধ্ব-২৩ প্রতিযোগিতার প্রথম ম্যাচ জর্ডানের বিপক্ষে। তবে বাংলাদেশ দল দেশ ছাড়াবে কালই। নেপাল ও কাতারে দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলেই ফিলিস্তিনে যাবে দল। কাল প্রথমে যাবে কাঠমান্ডু। নেপাল অনূর্ধ্ব-২৩ দলের সঙ্গে খেলা ১১ জুলাই। ১৩ জুলাই কাতার অনূর্ধ্ব-২৩ দলের সঙ্গে দ্বিতীয় প্রস্তুতি ম্যাচ। কাতারে তিন দিন অনুশীলন করে এরপর ফিলিস্তিনে পা রাখবে দল। ২১ জুলাই দ্বিতীয় ম্যাচের প্রতিপক্ষ তাজিকিস্তান। ২৩ জুলাই শেষ ম্যাচ খেলবে ফিলিস্তিনের সঙ্গে।
গত অক্টোবরে ভুটান বিপর্যয়ের পর জাতীয় দল আর কোনো আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেনি। বেশ কিছু দিন বিরতি দিয়ে সর্বোচ্চ পর্যায়ের আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় খেলতে যাচ্ছে দেশের দ্বিতীয় জাতীয় দলটি। বাছাইপর্ব পেরিয়ে এএফসি অনূর্ধ্ব-২৩ চ্যাম্পিয়নশিপের চূড়ান্ত পর্বে উঠবে বাংলাদেশ— এমনটা অবশ্য আশা করছেন না ওর্ড। তবে ভালো একটা শুরুর আশা করছেন তিনি, ‘আমাদের প্রস্তুতি এখনো শেষ হয়নি। গত দুই সপ্তাহ ধরে মাত্র কয়েকটি ট্রেনিং সেশন আর একটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলেছি। এটি একটা চলমান প্রক্রিয়া। আমরা হয়তো ফিলিস্তিনে গিয়ে পরের রাউন্ডে নাও যেতে পারি। কিন্তু একটা ভালো শুরু করতে চাই। আমরা আত্মবিশ্বাসী। আশা করি ছেলেরা ওখানে তাদের সর্বোচ্চটাই দেবে।’
২৩ সদস্যের এই দল থেকেই ভবিষ্যতের জাতীয় দল গড়ার পরিকল্পনা বাফুফের। জাতীয় দল কমিটির চেয়ারম্যান কাজী নাবিল আহমেদও বাস্তবতাটা জানেন, ‘ভুটান বিপর্যয় আমাদের ঝড়ের মুখে ফেলে দিয়েছিল। আমরা চেষ্টা করেছি ভালো কিছু করতে। এখন যেখানে অংশ নেব, সেটি অত্যন্ত কঠিন টুর্নামেন্ট। তিনটা দলই শক্তিশালী। এখানে হঠাৎ করে ভালো ফল আশা করা একটু অবাস্তব প্রত্যাশা। আমরা এই টুর্নামেন্টে খেলছি ভবিষ্যতের প্রস্তুতির জন্য। সেটিরই একটা পরীক্ষামূলক এবং প্রস্তুতিমূলক টুর্নামেন্ট হিসেবে দেখছি এই প্রতিযোগিতাকে।’
আগামী সাফ ও বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপেই মূলত পাখির চোখ করেছে বাফুফে। এ জন্য নতুন ফুটবলারদের পরখ করতে এএফসি অনূর্ধ্ব-২৩ চ্যাম্পিয়নশিপকেই বেছে নিয়েছেন কর্মকর্তারা। একই সঙ্গে নতুন কোচের জন্যও এটিকে বড় পরীক্ষা হিসেবে দেখা হচ্ছে।
চূড়ান্ত দল: সোহেল রানা, রুবেল মিয়া, টুটুল হোসেন বাদশা, সাদ উদ্দিন, মাসুক মিয়া জনি, নুরুল নাঈমুল ফয়সাল, জাফর ইকবাল, মোহাম্মদ আবদুল্লাহ, সুশান্ত ত্রিপুরা, মোহাম্মদ নাঈম, সোহেল মিয়া, মাহফুজ হাসান প্রিতম, আতিকুজ্জামান, দিদারুল আলম, খালেকুজ্জামান সবুজ, ফজলে রাব্বি, তকলিচ আহমেদ, মনজুরুর রহমান, আসাদুজ্জামান বাবলু, জুয়েল রানা, হেমন্ত ভিনসেন্ট বিশ্বাস, আনিসুর রহমান ও রহমত মিয়া।
0 মন্তব্যসমূহ