মোঃ মিছবাহ উদ্দীনঃ
এক সময়ে যে থানার মানুষরা ঢাকায় অাসার সাহস করত না এখন সে এলাকার শিক্ষার্থীরা ঢাবি পরিবারের সন্তান।দারিদ্র্য অার হতাশাকে জয় করে ছুটে চলছে স্বপ্নের পানে।প্রাকৃতিক দুর্যোগের অাঘাতের পর অাঘাতে জর্জরিত সে থানার অসংখ্য জনপদ।সে ১৯৯১ থেকে বহুবার দুর্যোগের শিকার হয়েছিল বাঁশখালী নামক থানাটি।ঘুরে দাঁড়াতে না দাঁড়াতে অাবার ভেঙ্গে যায় তাদের ঘুচানো পরিবার।ফলে উচ্চ শিক্ষা নামক স্বপ্নটি অধরায় থেকে যায়।যে কয়জন উচ্চ শিক্ষাতে নিজেদের সমাসীন করতেন তারা চট্টগ্রামের বাইরে যাওয়ার সাহস করতেন না।কিন্তু বর্তমানে সে সময়টি কাল্পনিক।এখনকার তরুণরা অজেয়কে জয় করতে শুরু করেছেন।তারা নিজেরা স্বপ্ন দেখে এবং অপরজনকে নিয়ে স্বপ্নের সৌধ নির্মাণ করে।তাদের স্বপ্নের সাথে পাল্লা দিয়ে বাঁশখালীর জনপদেরও পরিবর্তন এসেছে।কিন্তু অাজো উচ্চ শিক্ষার চৌকাঠ পেরুতে পারেনা ৭০% শিক্ষার্থী।বিভিন্ন সমস্যার পাশাপাশি দারিদ্র্য নামক স্বপ্ন-ঘাতক
স্বপ্নের বিজকে অঙ্কুরিত হওয়ার অাগেই মেরে ফেলে।তাই অার কোন স্বপ্নবাজ তরুণ- তরুণীর স্বপ্ন যেন অকালে ঝরে না যায় তারজন্য একতার বন্ধনে অাবদ্ধ হয়েছে বাঁশখালীর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃতি শিক্ষার্থী।সঠিক গাইড লাইন,অার্থিক সাহায্যকরণ,
মোটিভেশন,ক্যারিয়ার বিল্ড-অাপ ইত্যাদী প্রদানের জন্য এই ঐক্যের বন্ধন।
0 মন্তব্যসমূহ