নায়েব শামশুঃ
চট্রগ্রাম মহানগর থেকে থেকে দক্ষিণে ৪০ কিলোমিটার দূরে বাঁশখালী থানার অন্তর্গত কালিপুর ইউনিয়নস্থ গুণাগরী গ্রামে সবুজ পাহাড়ে ঘেরা এক মনোরম পরিবেশে একর এলাকা জুড়ে অবস্থিত দক্ষিণ চট্টগ্রামের সর্বপ্রাচীন কলেজ বাঁশখালী ডিগ্রী কলেজ। পূর্ব পাকিস্তান জন্মের পর অবধি এই অঞ্চলের মানুষের জ্ঞান পিপাসা অনুভব করেন তৎকালীন প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ, সাহিত্যিক পাকিস্তানের গণপরিষদের সদস্য, অধ্যাপক আসহাব উদ্দীন আহমদ। তিনি ১৯৬৭ সালে এমতাজুল হক চৌধুরী সহ এলাকার বিদ্যা উৎসাহীদের নিয়ে গুণাগরী পাহাড়ি সমতল গ্রামে এই কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন। প্রতিষ্ঠাকালীন উচ্চ মাধ্যমিক মানবিক বিভাগ দিয়ে শুরু করলেও পর্যায়ক্রমে সেটি মানবিক সায়েন্স ও বাণিজ্য বিভাগ সহ ডিগ্রী পর্যায়ে বিএ, বিএসএস, বিবিএস এর পাঠদান করা হয় এমনকি বি এন সি সি ও রোভার স্কাউট সহ বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়।
বর্তমানে কলেজে রয়েছে ৪০ জন দক্ষ শিক্ষক সহ ১০ জনের অধিক কর্মচারী ও ৩,০০০ ছাত্র-ছাত্রী। একসময় এই কলেজের ছাত্র-ছাত্রীরা পাস করে দেশের সর্বোচ্ছ বিদ্যা পীঠে পড়ালেখা করে কলেজের সুনাম অর্জন করেছে। ছাত্র-ছাত্রী অর্জন করেছে গৌরব ও সম্মান। কিন্তু এই অর্জন আজকাল কোন এক অজানা কারণে বিলীন হওয়ার পথে। যতটা না অর্জন করেছে তার চেয়ে বেশি দুর্নাম রটিয়েছে। এর কারণ জানতে চাইলে নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক শিক্ষক বলেন, কলেজে ছাত্র রাজনীতি, রাজনৈতিক নির্দেশনায় অদক্ষ শিক্ষক নিয়োগ, পরিচালনা কমিটির তদারকির অভাবে আজ এই বেহাল দশা। ছাত্র রাজনীতি কলেজে প্রভাব সৃষ্টি করতে পারার কারণ স্বরুপ ছেলেরা পড়ালেখার ছেয়ে রাজনীতির দিকে বেশি ঝুকছে। হয়তো আর কিছুদিন এভাবে চলতে থাকলে পড়ালেখার ময়দান থেকে রাজনৈতিক ময়দান হিসাবে অনেক বেশি পরিচিত হয়ে দাড়াবে। ধ্বংস হয়ে ঐতিহ্য হারিয়ে যাবে গৌরব। সর্বোপরি প্রতিষ্ঠান থাকুক রাজনৈতিক উর্ধেব। কলেজ ফিরে পাক তার ঐতিহ্য পড়ালেখার সুষ্ঠ পরিবেশ।
বর্তমানে কলেজে রয়েছে ৪০ জন দক্ষ শিক্ষক সহ ১০ জনের অধিক কর্মচারী ও ৩,০০০ ছাত্র-ছাত্রী। একসময় এই কলেজের ছাত্র-ছাত্রীরা পাস করে দেশের সর্বোচ্ছ বিদ্যা পীঠে পড়ালেখা করে কলেজের সুনাম অর্জন করেছে। ছাত্র-ছাত্রী অর্জন করেছে গৌরব ও সম্মান। কিন্তু এই অর্জন আজকাল কোন এক অজানা কারণে বিলীন হওয়ার পথে। যতটা না অর্জন করেছে তার চেয়ে বেশি দুর্নাম রটিয়েছে। এর কারণ জানতে চাইলে নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক শিক্ষক বলেন, কলেজে ছাত্র রাজনীতি, রাজনৈতিক নির্দেশনায় অদক্ষ শিক্ষক নিয়োগ, পরিচালনা কমিটির তদারকির অভাবে আজ এই বেহাল দশা। ছাত্র রাজনীতি কলেজে প্রভাব সৃষ্টি করতে পারার কারণ স্বরুপ ছেলেরা পড়ালেখার ছেয়ে রাজনীতির দিকে বেশি ঝুকছে। হয়তো আর কিছুদিন এভাবে চলতে থাকলে পড়ালেখার ময়দান থেকে রাজনৈতিক ময়দান হিসাবে অনেক বেশি পরিচিত হয়ে দাড়াবে। ধ্বংস হয়ে ঐতিহ্য হারিয়ে যাবে গৌরব। সর্বোপরি প্রতিষ্ঠান থাকুক রাজনৈতিক উর্ধেব। কলেজ ফিরে পাক তার ঐতিহ্য পড়ালেখার সুষ্ঠ পরিবেশ।
0 মন্তব্যসমূহ