তাফহীমুল ইসলামঃ বাঁশখালীতে আবারো
শুরু হয়েছে ঘন ঘন লোডশেডিং। গত ক’দিন ধরে টানা লোডশেডিং চলছে। রমজান মাস
থেকে শুরু করে জুলাই মাস পর্যন্ত বাঁশখালীর বিদ্যুৎব্যবস্থা ছিল পূর্বের
তুলনায় বহুলাংশে প্রশংসনীয়। কিন্তু চলতি আগস্ট মাসের শুরু থেকে আবারো শুরু
হয়েছে চরম লোডশেডিং। একদিকে গরমে মানুষের জীবন অতিষ্ট সাথে আবার বিদ্যুৎ
বিপর্যয়। মানুষ তাপদাহে অতিষ্ট হয়ে যখন শান্তির জন্য ফ্যানের নিচে আসে,
দেখা যায় বাসায় বিদ্যুৎ নেই!
এমনকি, গত কয়েকদিন ধরে
দেখা যায় রাত এগারটায় বিদ্যুৎ গেলে আবার আসে ফজরের নামাজের আগে কিংবা পরে।
মানুষ সারাদিন পরিশ্রম করে রাতে ঘুমানোর জন্য ঘরে এলে বিদ্যুৎ না-পেয়ে
ঘুমাতে পারছে না। এতে দুর্বিষহ হয়ে উঠছে জনজীবন। পত্রিকার পাতায় প্রায় সময়
দেখা যায় বিদ্যুৎ উৎপাদনের খবর, কিন্তু এত বিদ্যুৎ কই যায়? বাঁশখালীর
মানুষের এই একটাই প্রশ্ন। অথচ বাঁশখালীর মানুষকে দিনযাপন করতে হয় লোডশেডিং
এর মধ্যে।
ভুক্তভোগী মানুষ বলছে, তাহলে কি বাঁশখালী
বাংলাদেশের বাহিরে নাকি লোডশেডিং নিয়ে বাঁশখালী বিদ্যুৎ অফিসের কর্মকর্তারা
দায়ী? তারা কি আবার সব বিদ্যুৎ বরফকলে দিতে শুরু করেছে?
বাঁশখালী
যদি বাংলাদেশের বাহিরে না হয়ে থাকে তাহলে বাঁশখালীর মানুষকে বিদ্যুৎহীন
থাকতে হয় কেন? আর যদি বিদ্যুৎ কর্মকর্তারা দায়ী হয় তাহলে তাদের বিরুদ্ধে
কেন ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে না?
জনগণ এর একটা সুরাহা চায়।
0 মন্তব্যসমূহ