জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক সিটি মেয়র মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরীর সংবর্ধনা সভা স্থগিত করা হয়েছে। বাঁশখালীর সংসদ সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরীর অনুসারীদের বাধার মুখে স্থগিত করতে হয়েছে বলে জানিয়েছেন মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরী। গতকাল সোমবার বেলা আড়াইটায় চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে সভা স্থগিতের বিষয়টি তিনি সাংবাদিকদের জানান। পরিবহন শ্রমিকদের ব্যানারে বুধবার বাঁশখালীর বৈলছড়ি নজমুন্নেছা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে সংবর্ধনা হওয়ার কথা ছিল।
সংবর্ধনায় জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসাইন মুহম্মদ এরশাদ প্রধান অতিথি এবং পানিসম্পদ মন্ত্রী ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, সংসদ সদস্য জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলুসহ সাতজন সংসদ সদস্যকে বিশেষ অতিথি করা হয়েছিল।
সংবাদ সম্মেলনে মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, রবিবার বিকেলে আওয়ামী লীগের একটি গ্রুপের কিছু নেতাকর্মী আগে ও পেছনে পুলিশ পাহারায় সভাস্থলে পেশিশক্তির মহড়া প্রদর্শন করে। তারা বলেন, এরশাদ স্বৈরাচারের আগমন প্রতিহত করা হবে। এর কিছুক্ষণ পর পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে টেলিফোনে সভার তারিখ পরিবর্তনের জন্য অনুরোধ জানানো হয়। বিষয়টি এরশাদ সাহেবকে জানালে তিনি হতবাক হয়ে যান এবং প্রধানমন্ত্রী দেশে ফিরলে সামগ্রিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ সাপেক্ষে নতুন তারিখ দেওয়ার পরামর্শ দেন। সাবেক এ সংসদ সদস্য বলেন, ৪০টি স্টেশনে মাইকিং করা হচ্ছে। মাইকিংয়ে বাধা দেয়া হচ্ছে। আমরা তো পুলিশ প্রশাসনের সাথে যুদ্ধ করতে আসিনি। এরশাদ সাহেব সরকারের অংশে আছেন। এটা আমার সভা নয়। এরশাদ সাহেবের অনুষ্ঠানকে প্রতিহত করা হয়েছে। যেখানে প্রধান বক্তা জাতীয় পার্টির মহাসচিব। এখন উনার সভা যদি করতে দেয়া না হয় বিষয়টি দলীয়ভাবেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এরশাদ সাহেব প্রধানমন্ত্রীর সাথে কথা বলবেন। সরকার প্রধান বাইরে থাকায় তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্ত নেয়া যায়নি।
আওয়ামী লীগের কোন্ গ্রুপ বাধা দিয়েছে সাংবাদিকদের প্রশ্নের মুখে তিনি বলেন, বাঁশখালীতে আওয়ামী লীগের চারটি গ্রুপ আছে। যারা কালকে (রবিবার) মিটিং করেছেন তারা সংসদ সদস্যের অনুসারী। উনারাই বাধা দিয়েছেন। পুলিশ প্রশাসনের প্রহরায় বাধা দেয়া হচ্ছে। পুলিশ প্রশাসনের নিরপেক্ষতা দেখিনি।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাঁশখালী জাতীয় পার্টির সভাপতি আমিনুর রশিদ চৌধুরী, কেন্দ্রীয় সিএনজি পরিবহন সমিতির কোষাধ্যক্ষ মো. বদিউল আলম, বাঁশখালী অটোরিকশা পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি মোহাম্মদ আনছার প্রমুখ।
অপর এক প্রশ্নের উত্তরে মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, বাঁশখালীতে আওয়ামী লীগের চারটি গ্রুপ আছে। এর মধ্যে এমপি গ্রুপ এরশাদকে প্রতিহত করতে মাঠে নেমেছে। তারা এমপির নামে স্লোগান দিয়েছেন। এমপি দলের চেন অব কমান্ড মানছেন না।
সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হবেন কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, এখনো নির্বাচনী তফসিল ঘোষণা হয়নি। তাই নির্বাচনের বিষয়ে এখনি কোনো সিদ্ধান্ত নেননি।
এদিকে মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরীর অভিযোগ সম্পর্কে সংসদ সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী বলেন, ‘আমি এখন ঢাকায় অবস্থান করছি। শুনেছি বাঁশখালীর মানুষ ওই সংবর্ধনা সভা আয়োজনে বাধা সৃষ্টি করছে। কারণ অতীতে তিনি ক্ষমতাসীন দলের নেতা থাকার পরও এলাকার উন্নয়নে কোনো কাজ করেননি। সভা আয়োজনে বাধা দেওয়ার সঙ্গে আমার বা দলের লোকজনের কোনো সম্পর্ক নেই। আগামী সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে এসব শুধুই অপপ্রচার।
সংবর্ধনায় জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসাইন মুহম্মদ এরশাদ প্রধান অতিথি এবং পানিসম্পদ মন্ত্রী ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, সংসদ সদস্য জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলুসহ সাতজন সংসদ সদস্যকে বিশেষ অতিথি করা হয়েছিল।
সংবাদ সম্মেলনে মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, রবিবার বিকেলে আওয়ামী লীগের একটি গ্রুপের কিছু নেতাকর্মী আগে ও পেছনে পুলিশ পাহারায় সভাস্থলে পেশিশক্তির মহড়া প্রদর্শন করে। তারা বলেন, এরশাদ স্বৈরাচারের আগমন প্রতিহত করা হবে। এর কিছুক্ষণ পর পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে টেলিফোনে সভার তারিখ পরিবর্তনের জন্য অনুরোধ জানানো হয়। বিষয়টি এরশাদ সাহেবকে জানালে তিনি হতবাক হয়ে যান এবং প্রধানমন্ত্রী দেশে ফিরলে সামগ্রিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ সাপেক্ষে নতুন তারিখ দেওয়ার পরামর্শ দেন। সাবেক এ সংসদ সদস্য বলেন, ৪০টি স্টেশনে মাইকিং করা হচ্ছে। মাইকিংয়ে বাধা দেয়া হচ্ছে। আমরা তো পুলিশ প্রশাসনের সাথে যুদ্ধ করতে আসিনি। এরশাদ সাহেব সরকারের অংশে আছেন। এটা আমার সভা নয়। এরশাদ সাহেবের অনুষ্ঠানকে প্রতিহত করা হয়েছে। যেখানে প্রধান বক্তা জাতীয় পার্টির মহাসচিব। এখন উনার সভা যদি করতে দেয়া না হয় বিষয়টি দলীয়ভাবেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এরশাদ সাহেব প্রধানমন্ত্রীর সাথে কথা বলবেন। সরকার প্রধান বাইরে থাকায় তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্ত নেয়া যায়নি।
আওয়ামী লীগের কোন্ গ্রুপ বাধা দিয়েছে সাংবাদিকদের প্রশ্নের মুখে তিনি বলেন, বাঁশখালীতে আওয়ামী লীগের চারটি গ্রুপ আছে। যারা কালকে (রবিবার) মিটিং করেছেন তারা সংসদ সদস্যের অনুসারী। উনারাই বাধা দিয়েছেন। পুলিশ প্রশাসনের প্রহরায় বাধা দেয়া হচ্ছে। পুলিশ প্রশাসনের নিরপেক্ষতা দেখিনি।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাঁশখালী জাতীয় পার্টির সভাপতি আমিনুর রশিদ চৌধুরী, কেন্দ্রীয় সিএনজি পরিবহন সমিতির কোষাধ্যক্ষ মো. বদিউল আলম, বাঁশখালী অটোরিকশা পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি মোহাম্মদ আনছার প্রমুখ।
অপর এক প্রশ্নের উত্তরে মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, বাঁশখালীতে আওয়ামী লীগের চারটি গ্রুপ আছে। এর মধ্যে এমপি গ্রুপ এরশাদকে প্রতিহত করতে মাঠে নেমেছে। তারা এমপির নামে স্লোগান দিয়েছেন। এমপি দলের চেন অব কমান্ড মানছেন না।
সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হবেন কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, এখনো নির্বাচনী তফসিল ঘোষণা হয়নি। তাই নির্বাচনের বিষয়ে এখনি কোনো সিদ্ধান্ত নেননি।
এদিকে মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরীর অভিযোগ সম্পর্কে সংসদ সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী বলেন, ‘আমি এখন ঢাকায় অবস্থান করছি। শুনেছি বাঁশখালীর মানুষ ওই সংবর্ধনা সভা আয়োজনে বাধা সৃষ্টি করছে। কারণ অতীতে তিনি ক্ষমতাসীন দলের নেতা থাকার পরও এলাকার উন্নয়নে কোনো কাজ করেননি। সভা আয়োজনে বাধা দেওয়ার সঙ্গে আমার বা দলের লোকজনের কোনো সম্পর্ক নেই। আগামী সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে এসব শুধুই অপপ্রচার।
সুত্র :দৈনিক পূর্বকোণ
0 মন্তব্যসমূহ