বিএন ডেস্কঃ
বাঁশখালীর সাধনপুর, পুকুরিয়া, খানখানাবাদ, কালীপুর, বৈলছড়ি, জলদী ও পৌরসভা এলাকা, শীলকূপ, চাম্বল, নাপোড়া ও পুঁইছড়িসহ বেশ কিছু স্থানে অবৈধভাবে বালি উত্তোলনের ফলে একদিকে হচ্ছে পাহাড় ধস অপরদিকে নানাভাবে বিলিন হচ্ছে ফসলি জমি থেকে শুরু করে সাধারণ জনগণের একমাত্র সম্বল ভিটাবাড়ি। অবৈধ বালি উত্তোলন বন্ধে প্রশাসনের পক্ষ থেকে অভিযান ও মামলা করা হলেও এ ব্যবসায় থাকা প্রভাবশালী মহল কোন অবস্থাতে সরে দাঁড়াচ্ছে না। অবৈধ বালি উত্তোলনের ফলে বিগত কয় বছর আগে সাধনপুরে পাহাড় ভেঙে এসে পুরা ইউনিয়নে বড় ধরনের ক্ষতিসহ প্রধান সড়ক বেশ কিছুদিন যোগাযোগের জন্য বন্ধ থাকলে ও সেই সাধনপুরের পাহাড়ে চলছে আবারো বালি উত্তোলনের প্রতিযোগিতা। এ বালি ব্যবসার জড়িতদের ব্যাপারে উপজেলা ভূমি অফিসের পক্ষ থেকে মামলা ও অভিযান পরিচালনা করার পরও তাদের দমিয়ে রাখা যাচ্ছে না ।ইতিমধ্যে বাঁশখালীর গুনাগরির পাহাড় কাটা নিয়ে মামলায় হাইকোর্ট থেকে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসককে চলতি মাসে হাজির হয়ে ব্যাখ্য দেওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে । বাঁশখালীর কিছু সুবিধাবাদী লোক রাজনৈতিক আশ্রয়ে প্রশ্রয়ে থেকে পাহাড় কর্তন, অবৈধ ভাবে বালি উত্তোলন থেকে শুরু করে এ কাজ করে যাচ্ছে। বাঁশখালীর সাধনপুর ইউনিয়ন পরিষদের উত্তর পাশে ছড়াতে গত বুধবার গিয়ে দেখা যায়, অসংখ্য লোক ছড়া থেকে বালি তোলার প্রতিযোগিতায় রয়েছে। কোন বিনিয়োগ ছাড়া সামান্য শ্রমে বেশি মুনাফা হওয়ায় রাজনৈতিক আশ্রয়ে প্রশ্রয়ে থাকা লোক গুলো এ ব্যবসায় জড়িয়ে পড়ছে। এক সময় প্রতি ট্রাক বালি গন্তব্য স্থলে হাজার দেড়েক টাকায় পৌছানো সম্ভব হলে বর্তমানে প্রতি ট্রাক বালি কিনতে ৩ণ্ড৪ হাজার টাকা খরচ করতে হয়। বাঁশখালীর পুইছড়িতে সরকারি লিজ দেওয়া বালু মহাল থাকলে ও বর্তমানে বাঁশখালীর উপরোক্ত উল্লেখিত ইউনিয়নে প্রায় অর্ধশত স্থানে নানাভাবে বালি উত্তেলন করে ব্যাপক ক্ষতি সাধন করা হচ্ছে বলে ভুক্তভোগীরা আজাদীকে জানান।
বাঁশখালীর সাধনপুর, পুকুরিয়া, খানখানাবাদ, কালীপুর, বৈলছড়ি, জলদী ও পৌরসভা এলাকা, শীলকূপ, চাম্বল, নাপোড়া ও পুঁইছড়িসহ বেশ কিছু স্থানে অবৈধভাবে বালি উত্তোলনের ফলে একদিকে হচ্ছে পাহাড় ধস অপরদিকে নানাভাবে বিলিন হচ্ছে ফসলি জমি থেকে শুরু করে সাধারণ জনগণের একমাত্র সম্বল ভিটাবাড়ি। অবৈধ বালি উত্তোলন বন্ধে প্রশাসনের পক্ষ থেকে অভিযান ও মামলা করা হলেও এ ব্যবসায় থাকা প্রভাবশালী মহল কোন অবস্থাতে সরে দাঁড়াচ্ছে না। অবৈধ বালি উত্তোলনের ফলে বিগত কয় বছর আগে সাধনপুরে পাহাড় ভেঙে এসে পুরা ইউনিয়নে বড় ধরনের ক্ষতিসহ প্রধান সড়ক বেশ কিছুদিন যোগাযোগের জন্য বন্ধ থাকলে ও সেই সাধনপুরের পাহাড়ে চলছে আবারো বালি উত্তোলনের প্রতিযোগিতা। এ বালি ব্যবসার জড়িতদের ব্যাপারে উপজেলা ভূমি অফিসের পক্ষ থেকে মামলা ও অভিযান পরিচালনা করার পরও তাদের দমিয়ে রাখা যাচ্ছে না ।ইতিমধ্যে বাঁশখালীর গুনাগরির পাহাড় কাটা নিয়ে মামলায় হাইকোর্ট থেকে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসককে চলতি মাসে হাজির হয়ে ব্যাখ্য দেওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে । বাঁশখালীর কিছু সুবিধাবাদী লোক রাজনৈতিক আশ্রয়ে প্রশ্রয়ে থেকে পাহাড় কর্তন, অবৈধ ভাবে বালি উত্তোলন থেকে শুরু করে এ কাজ করে যাচ্ছে। বাঁশখালীর সাধনপুর ইউনিয়ন পরিষদের উত্তর পাশে ছড়াতে গত বুধবার গিয়ে দেখা যায়, অসংখ্য লোক ছড়া থেকে বালি তোলার প্রতিযোগিতায় রয়েছে। কোন বিনিয়োগ ছাড়া সামান্য শ্রমে বেশি মুনাফা হওয়ায় রাজনৈতিক আশ্রয়ে প্রশ্রয়ে থাকা লোক গুলো এ ব্যবসায় জড়িয়ে পড়ছে। এক সময় প্রতি ট্রাক বালি গন্তব্য স্থলে হাজার দেড়েক টাকায় পৌছানো সম্ভব হলে বর্তমানে প্রতি ট্রাক বালি কিনতে ৩ণ্ড৪ হাজার টাকা খরচ করতে হয়। বাঁশখালীর পুইছড়িতে সরকারি লিজ দেওয়া বালু মহাল থাকলে ও বর্তমানে বাঁশখালীর উপরোক্ত উল্লেখিত ইউনিয়নে প্রায় অর্ধশত স্থানে নানাভাবে বালি উত্তেলন করে ব্যাপক ক্ষতি সাধন করা হচ্ছে বলে ভুক্তভোগীরা আজাদীকে জানান।
অবৈধভালে বালি উত্তোলনকালে বাঁশখালীর সহকারী কমিশনার (ভূমি) আরিফুল হক মৃদুল গত বুধবার পৌরসভার ৪নং ওয়ার্ড়ে অভিযান চালান। প্রশাসনের উপস্থিতি টের পেয়ে বালি উত্তোলনকারীরা পালিয়ে গেলেও স্থানীয় কাউন্সিলর মো: আজগর হোছাইনকে কঠোর নির্দেশ প্রদান করেন যাতে আর অবৈধভাবে বালি উত্তোলনের কোন সুযোগ না পায় তারা।
উল্লেখ্য, বাঁশখালীর সাধনপুর, পুকুরিয়া, খানখানাবাদ, কালীপুর, বৈলছড়ি, জলদী ও পৌরসভা এলাকা, শীলকুপ, চাম্বল, নাপোড়া ও পুঁইছড়িসহ বেশ কিছু স্থানে অবৈধভাবে বালি উত্তোলন করা হয় যার ফলে একদিকে হচ্ছে পাহাড় ধস, অপরদিকে নানাভাবে বিলিন হচ্ছে ফসলি জমি ভিটাবাড়ি থেকে শুরু করে সাধারণ জনগণের একমাত্র সম্বল ভিটাটুকু। অবৈধভাবে বালি উত্তোলন বন্ধ না হলে আবারো সাধনপুরের পাহাড় ধসও হতে পারে।
সুত্র: দৈনিক আজাদী
0 মন্তব্যসমূহ