স্টাফ রিপোর্টার,বাঁশখালী নিউজ:
বৈলছড়ী ইউনিয়নের বাঁশখালী হামেদিয়া রহিমা আলীয়া মাদরাসার দাখিল পরীক্ষার্থীদের কাছ থেকে বাড়তি ফরম ফিলাপের টাকা আদায়ের অভিযোগ ওঠেছে। জানা যায়- সাধারণ বিভাগে সরকার নির্ধারিত ফিঃ ১,৩০০ টাকা হলেও মাদরাসা কর্তৃপক্ষ শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ২,৭০০ টাকা দাবি করছে। শিক্ষার্থীরা টাকা কমাতে মাদরাসার অধ্যক্ষ জমির উদ্দীন নেছারীর কাছে আবেদন করলে তিনি শিক্ষার্থীদের চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় গালিও দেন বলে জানান শিক্ষার্থীরা। বিষয়টি শিক্ষার্থীরা বাঁশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাসুদুর রহমান মোল্লাকে জানালে তিনি JSEO এর মাধ্যমে ঘটনার সত্যতা যাচাই করেন। অতঃপর তিনি শিক্ষার্থীদের ফরম পূরণের ফিঃ সর্বোচ্চ ১,৫০০ টাকা দেয়ার পরামর্শ দেন এবং ১,৫০০ টাকার চেয়ে বেশি দাবি করলে তাকে জানাতে বলেন। এখন শিক্ষার্থীরা বাঁশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ১,৫০০ টাকা ফিঃ প্রদান করলে অধ্যক্ষ জমির উদ্দীন নেছারী শিক্ষার্থীদের হুমকি দিয়ে বলেন 'তোমরা যদি ২৫,০০ টাকার কম দাও তাহলে তোমাদের ফরম পূরণ হবেনা এবং আর কেউ যদি এ বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে জানাও তাহলে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে'। এখন শিক্ষার্থীরা নিরুপায় হয়ে কেউ কেউ ফরম পূরণ করছে কেউ বা আবার হতাশায় ভোগছে। তাছাড়াও যারা ফিঃ প্রদান করছে তাদেরকে দেওয়া হচ্ছে না ফিঃ প্রদানের প্রমাণস্বরূপ রশিদ।
বৈলছড়ী ইউনিয়নের বাঁশখালী হামেদিয়া রহিমা আলীয়া মাদরাসার দাখিল পরীক্ষার্থীদের কাছ থেকে বাড়তি ফরম ফিলাপের টাকা আদায়ের অভিযোগ ওঠেছে। জানা যায়- সাধারণ বিভাগে সরকার নির্ধারিত ফিঃ ১,৩০০ টাকা হলেও মাদরাসা কর্তৃপক্ষ শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ২,৭০০ টাকা দাবি করছে। শিক্ষার্থীরা টাকা কমাতে মাদরাসার অধ্যক্ষ জমির উদ্দীন নেছারীর কাছে আবেদন করলে তিনি শিক্ষার্থীদের চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় গালিও দেন বলে জানান শিক্ষার্থীরা। বিষয়টি শিক্ষার্থীরা বাঁশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাসুদুর রহমান মোল্লাকে জানালে তিনি JSEO এর মাধ্যমে ঘটনার সত্যতা যাচাই করেন। অতঃপর তিনি শিক্ষার্থীদের ফরম পূরণের ফিঃ সর্বোচ্চ ১,৫০০ টাকা দেয়ার পরামর্শ দেন এবং ১,৫০০ টাকার চেয়ে বেশি দাবি করলে তাকে জানাতে বলেন। এখন শিক্ষার্থীরা বাঁশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ১,৫০০ টাকা ফিঃ প্রদান করলে অধ্যক্ষ জমির উদ্দীন নেছারী শিক্ষার্থীদের হুমকি দিয়ে বলেন 'তোমরা যদি ২৫,০০ টাকার কম দাও তাহলে তোমাদের ফরম পূরণ হবেনা এবং আর কেউ যদি এ বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে জানাও তাহলে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে'। এখন শিক্ষার্থীরা নিরুপায় হয়ে কেউ কেউ ফরম পূরণ করছে কেউ বা আবার হতাশায় ভোগছে। তাছাড়াও যারা ফিঃ প্রদান করছে তাদেরকে দেওয়া হচ্ছে না ফিঃ প্রদানের প্রমাণস্বরূপ রশিদ।
0 মন্তব্যসমূহ