বাঁশখালী উপজেলার দক্ষিণ পুঁইছড়িতে একটি স’ মিলে বিশাল আকারের গাছ একের কাঁধ থেকে অন্যজনের কাঁধে স্থানান্তরের সময় ৫ নভেম্বর সকাল ১০টার দিকে হতভাগ্য পিতার সামনে পুত্রের মর্মান্তিক মৃত্যু ঘটেছে। এ ব্যাপারে বাঁশখালী থানায় অপমৃত্যু মামলা দায়ের হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, পুঁইছড়ি ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ডের জসিম উদ্দিনের স’ মিলে কাঠ ব্যবসায়ী বাহাদুরের একটি ম্যালেরিয়া গাছ করাতকলে তোলার সময় দক্ষিণ পুঁইছড়ির হায়দারী ঘোনা গ্রামের ছৈয়দ নুরের পুত্র শ্রমিক মো. আক্কাছকে (২৬) কাঁধে করে অপর ব্যক্তি গাছ দিতে গেলে সে মাথায় গুরুতর আঘাত পায়। এতে আক্কাছের নাকেমুখে রক্তক্ষরণ শুরু হলে তাকে হাসপাতালে নেয়ার পথেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে। গাছ কাঁধে নেয়ার সময় ঘটনাস্থলে নিহতের পিতা ছৈয়দ নুরও উপস্থিত ছিলেন। পিতা–পুত্র দীর্ঘদিন থেকে স’মিলে কাঠ ব্যবসায়ীদের সাথে শ্রমিকের কাজ করে আসছিলেন। বিকেলে পরিবারের সম্মতিতে ময়না তদন্ত ছাড়া লাশ দাফন করা হয়েছে। বাঁশখালী থানার এস.আই নাজমুল হাসান বলেন, গাছের আঘাতে মৃত্যুর ঘটনায় নিজ পিতা কাউকে অভিযুক্ত করেননি। এ ঘটনায় থানার পক্ষ হতে অপমৃত্যু মামলা দায়ের হয়েছে।
সুত্র: দৈনিক পূর্বকোণ
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, পুঁইছড়ি ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ডের জসিম উদ্দিনের স’ মিলে কাঠ ব্যবসায়ী বাহাদুরের একটি ম্যালেরিয়া গাছ করাতকলে তোলার সময় দক্ষিণ পুঁইছড়ির হায়দারী ঘোনা গ্রামের ছৈয়দ নুরের পুত্র শ্রমিক মো. আক্কাছকে (২৬) কাঁধে করে অপর ব্যক্তি গাছ দিতে গেলে সে মাথায় গুরুতর আঘাত পায়। এতে আক্কাছের নাকেমুখে রক্তক্ষরণ শুরু হলে তাকে হাসপাতালে নেয়ার পথেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে। গাছ কাঁধে নেয়ার সময় ঘটনাস্থলে নিহতের পিতা ছৈয়দ নুরও উপস্থিত ছিলেন। পিতা–পুত্র দীর্ঘদিন থেকে স’মিলে কাঠ ব্যবসায়ীদের সাথে শ্রমিকের কাজ করে আসছিলেন। বিকেলে পরিবারের সম্মতিতে ময়না তদন্ত ছাড়া লাশ দাফন করা হয়েছে। বাঁশখালী থানার এস.আই নাজমুল হাসান বলেন, গাছের আঘাতে মৃত্যুর ঘটনায় নিজ পিতা কাউকে অভিযুক্ত করেননি। এ ঘটনায় থানার পক্ষ হতে অপমৃত্যু মামলা দায়ের হয়েছে।
সুত্র: দৈনিক পূর্বকোণ
0 মন্তব্যসমূহ