মোহাম্মদ বেলাল উদ্দিনঃ
বাঁশখালী উপকূলে জেলে পল্লীতে এখন শুঁটকি উৎপাদনের ভরা মৌসুম বিষমুক্ত সম্পূর্ণ কোলাহলমুক্ত পরিবেশে শুকানো হচ্ছে শুঁটকি।বাঁশখালীর জেলেরা দিনের বেশির ভাগ সময় পার করছেন এখন শুকানোর কাজে।বর্তমানে বঙ্গোপসাগর শীতল থাকার সুবাদে ও আইনশৃংখলা বাহিনীর নিরাপত্তা থাকার ফলে জেলেরা নিশ্চিন্তে মাছ আহরণ করে যাচ্ছেন।আবার এসব মাছ উপকূলে এনে শুকাচ্ছেন।এ অঞ্চলের শুঁটকি সুস্বাদু ও সম্পূর্ণ বিষমুক্ত হওয়াতে ক্রেতাদের কাছে নজর কাড়ে ও দিন দিন বাড়ছে চাহিদা।দেশে খ্যাতি ছড়িয়ে বিদেশেও রপ্তানী হচ্ছে বাঁশখালীর সুস্বাদু শুঁটকি।অন্যদিকে বাঁশখালীর জেলে পল্লী ঘিরে গড়ে ওঠেছে বেকার যুবকদের কর্মসংস্থান।পুরো শুল্ক মৌসুমে চলবে শুঁটকি শুকানোর কাজ।অন্যদিকে বাঁশখালী থেকে সুস্বাদু শুঁটকি ক্রয় করার জন্য মৌসুমী ব্যবসায়ীরা আসতে শুরু করেছে।চট্টগ্রামসহ সারাদেশের পাইকারী শুঁটকি ব্যবসায়ীরা ভিড় জমাচ্ছেন বাঁশখালী উপকূলের শুঁটকি চাতালে।কেউ দিয়ে যাচ্ছেন অগ্রীম অর্ডার,আবার কেউ দিয়ে যাচ্ছেন অগ্রীম টাকা।আবার কেউ কেউ পছন্দের শুঁটকির অর্ডার দিয়ে যাচ্ছেন।বাঁশখালীর শুঁটকি পল্লীগুলোর মধ্যে ছনুয়া ইউনিয়নের বালুখালী,ছোট ছনুয়া,মাতব্বর পাড়া,মাঝির পাড়া,খুদুকখালী,শেখেরখীল ইউনিয়নের ফাঁড়ির মুখ,গন্ডামারা ইউনিয়নের খাঁটখালী,পশ্চিম বড়ঘোনা,চাম্বলের বাংলা বাজার,পুঁইছড়ির জলদাশ পাড়া,শীলকূপের পশ্চিম মনকিচর,সরল,খানখানাবাদ অন্যতম।সুস্বাদু শুঁটকি উৎপাদনের মধ্যদিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন বাঁশখালীর জেলেরা লইট্যা,ছুরি, ফাইস্যা,মাইট্যা, পোয়া প্রভৃতি শুঁটকি মাছ বাঁশখালীর শুঁটকি চাতালে শুকানো হয়।এদিকে বাঁশখালীতে গড়ে ওঠেছে বিষমুক্ত শুঁটকি পল্লী।এসব শুঁটকি পল্লী ঘিরে রয়েছে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করার নতুন সম্ভাবনা।সরকারি সহযোগিতা পেলে রপ্তানী করা যেতে পারে বিদেশে;এমনটি মনে করেন এই এলাকার শুঁটকি মহল।বাঁশখালীতে প্রতিদিন চট্টগ্রাম শহরের বৃহত্তর রিয়াজ উদ্দিন বাজার,খাতুনগঞ্জ,চাক্তাই,বহদ্দারহাটসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের পাইকারি শুঁটকি ব্যবসায়ীদের আনাগোনা দেখা যাচ্ছে।তারা এসব শুঁটকি শহরে নিয়ে গিয়ে গুদামে মজুদ করে।পরবর্তীতে প্যাকেটজাত করে দেশের বিভিন্ন স্থানে বাজারজাত করে।এমনকি বিদেশে রপ্তানী করে এই অঞ্চলের শুঁটকি।বাঁশখালীর পুঁইছড়ির জলদাশ পাড়ার "স্বপ্না"শুঁটকি চাতালের স্বত্ত্বাধিকারী নয়ন দাশ বাঁশখালী নিউজকে বলেন,"আমরা সম্পূর্ণ বিষমুক্ত শুঁটকি পল্লী গড়ে তুলেছি।সরকারী পৃষ্ঠপোষকতা পেলে বিদেশে শুঁটকি রপ্তানী করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে পারব।চট্টগ্রামের বহদ্দারহাট থেকে আসা পাইকারী শুঁটকি ব্যবসায়ী আকতার হোসেন বাঁশখালী নিউজকে বলেন,"বাঁশখালীর শুঁটকিগুলো সুস্বাদু ও মানসম্মত ও বিষমুক্ত উপায়ে উৎপাদিত হয়।আবার শহরে এই এলাকার শুঁটকির চাহিদা বেশি হওয়াতে আমি এখানে শুঁটকি কিনতে ছুটে এসেছি।এবার ৬৮হাজার টাকার শুঁটকি ক্রয় করলাম।শহরে নিয়ে গিয়ে গুদামে মজুদ করে সারাদেশে সাপ্লাই দেব। এদিকে সচেতন মহল মনে করেন,সরকারি সহযোগিতা পেলে এই এলাকার জেলেরা লাভবান হবেন;সরকারের রাজস্ব আদায়ের পথও সুগম হবে।
বাঁশখালী উপকূলে জেলে পল্লীতে এখন শুঁটকি উৎপাদনের ভরা মৌসুম বিষমুক্ত সম্পূর্ণ কোলাহলমুক্ত পরিবেশে শুকানো হচ্ছে শুঁটকি।বাঁশখালীর জেলেরা দিনের বেশির ভাগ সময় পার করছেন এখন শুকানোর কাজে।বর্তমানে বঙ্গোপসাগর শীতল থাকার সুবাদে ও আইনশৃংখলা বাহিনীর নিরাপত্তা থাকার ফলে জেলেরা নিশ্চিন্তে মাছ আহরণ করে যাচ্ছেন।আবার এসব মাছ উপকূলে এনে শুকাচ্ছেন।এ অঞ্চলের শুঁটকি সুস্বাদু ও সম্পূর্ণ বিষমুক্ত হওয়াতে ক্রেতাদের কাছে নজর কাড়ে ও দিন দিন বাড়ছে চাহিদা।দেশে খ্যাতি ছড়িয়ে বিদেশেও রপ্তানী হচ্ছে বাঁশখালীর সুস্বাদু শুঁটকি।অন্যদিকে বাঁশখালীর জেলে পল্লী ঘিরে গড়ে ওঠেছে বেকার যুবকদের কর্মসংস্থান।পুরো শুল্ক মৌসুমে চলবে শুঁটকি শুকানোর কাজ।অন্যদিকে বাঁশখালী থেকে সুস্বাদু শুঁটকি ক্রয় করার জন্য মৌসুমী ব্যবসায়ীরা আসতে শুরু করেছে।চট্টগ্রামসহ সারাদেশের পাইকারী শুঁটকি ব্যবসায়ীরা ভিড় জমাচ্ছেন বাঁশখালী উপকূলের শুঁটকি চাতালে।কেউ দিয়ে যাচ্ছেন অগ্রীম অর্ডার,আবার কেউ দিয়ে যাচ্ছেন অগ্রীম টাকা।আবার কেউ কেউ পছন্দের শুঁটকির অর্ডার দিয়ে যাচ্ছেন।বাঁশখালীর শুঁটকি পল্লীগুলোর মধ্যে ছনুয়া ইউনিয়নের বালুখালী,ছোট ছনুয়া,মাতব্বর পাড়া,মাঝির পাড়া,খুদুকখালী,শেখেরখীল ইউনিয়নের ফাঁড়ির মুখ,গন্ডামারা ইউনিয়নের খাঁটখালী,পশ্চিম বড়ঘোনা,চাম্বলের বাংলা বাজার,পুঁইছড়ির জলদাশ পাড়া,শীলকূপের পশ্চিম মনকিচর,সরল,খানখানাবাদ অন্যতম।সুস্বাদু শুঁটকি উৎপাদনের মধ্যদিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন বাঁশখালীর জেলেরা লইট্যা,ছুরি, ফাইস্যা,মাইট্যা, পোয়া প্রভৃতি শুঁটকি মাছ বাঁশখালীর শুঁটকি চাতালে শুকানো হয়।এদিকে বাঁশখালীতে গড়ে ওঠেছে বিষমুক্ত শুঁটকি পল্লী।এসব শুঁটকি পল্লী ঘিরে রয়েছে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করার নতুন সম্ভাবনা।সরকারি সহযোগিতা পেলে রপ্তানী করা যেতে পারে বিদেশে;এমনটি মনে করেন এই এলাকার শুঁটকি মহল।বাঁশখালীতে প্রতিদিন চট্টগ্রাম শহরের বৃহত্তর রিয়াজ উদ্দিন বাজার,খাতুনগঞ্জ,চাক্তাই,বহদ্দারহাটসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের পাইকারি শুঁটকি ব্যবসায়ীদের আনাগোনা দেখা যাচ্ছে।তারা এসব শুঁটকি শহরে নিয়ে গিয়ে গুদামে মজুদ করে।পরবর্তীতে প্যাকেটজাত করে দেশের বিভিন্ন স্থানে বাজারজাত করে।এমনকি বিদেশে রপ্তানী করে এই অঞ্চলের শুঁটকি।বাঁশখালীর পুঁইছড়ির জলদাশ পাড়ার "স্বপ্না"শুঁটকি চাতালের স্বত্ত্বাধিকারী নয়ন দাশ বাঁশখালী নিউজকে বলেন,"আমরা সম্পূর্ণ বিষমুক্ত শুঁটকি পল্লী গড়ে তুলেছি।সরকারী পৃষ্ঠপোষকতা পেলে বিদেশে শুঁটকি রপ্তানী করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে পারব।চট্টগ্রামের বহদ্দারহাট থেকে আসা পাইকারী শুঁটকি ব্যবসায়ী আকতার হোসেন বাঁশখালী নিউজকে বলেন,"বাঁশখালীর শুঁটকিগুলো সুস্বাদু ও মানসম্মত ও বিষমুক্ত উপায়ে উৎপাদিত হয়।আবার শহরে এই এলাকার শুঁটকির চাহিদা বেশি হওয়াতে আমি এখানে শুঁটকি কিনতে ছুটে এসেছি।এবার ৬৮হাজার টাকার শুঁটকি ক্রয় করলাম।শহরে নিয়ে গিয়ে গুদামে মজুদ করে সারাদেশে সাপ্লাই দেব। এদিকে সচেতন মহল মনে করেন,সরকারি সহযোগিতা পেলে এই এলাকার জেলেরা লাভবান হবেন;সরকারের রাজস্ব আদায়ের পথও সুগম হবে।
0 মন্তব্যসমূহ