অনিয়ম, আঞ্চলিকতা ও স্বজনপ্রীতির অভিযোগ এনে চট্টগ্রাম বন্দরে লস্কর পদের
নিয়োগ ১ সপ্তাহের মধ্যে বাতিলের দাবি জানানো হয়েছে। গতকাল সোমবার সকালে
বন্দর ভবনের সামনে অনুষ্ঠিত এক সমাবেশে এ দাবি জানানো হয়। আমরা
চট্টগ্রামবাসীর ব্যানারে আয়োজিত প্রতিবাদ সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন কোতোয়ালী
থানার আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক হাসান মনছুর। এক সপ্তার মধ্যে
লস্কর নিয়োগ বাতিলের এক সপ্তাহ সময় বেধে দেয়। অন্যথায় কঠোর আন্দোলন
কর্মসূচি ঘোষণার হুমকি দেওয়া হয়।-বাংলানিউজ
সম্প্রতি চট্টগ্রাম বন্দরে ৮৫ জন লস্কর নিয়োগের ফল প্রকাশিত হয়। এরপর থেকে বিশেষ একটি জেলার লোকদের প্রাধান্য দেওয়ার অভিযোগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে সমালোচনার ঝড় ওঠে। এ নিয়ে রবিবার বন্দরের একটি অনুষ্ঠানে এসে সাংবাদিকদের প্রশ্নের সম্মুখিন নৌ পরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান। সেখানে মন্ত্রী জানান, মেধার ভিত্তিতেই চাকরি দেওয়া হয়েছে। রবিবার বিকেলে বন্দর রিপাবলিক ক্লাবের সামনে মানবন্ধন করে প্রতিবাদ জানায় ভুক্তভোগিরা। সোমবার এ প্রতিবাদ সমাবেশের আয়োজন করা হয়।
সভাপতির বক্তব্যে হাসান মনছুর বলেন, এ নিয়োগ বাতিল করে পুনরাই চট্টগ্রামসহ সারা দেশের লোকজনকে সুযোগ দিয়ে নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে। তিনি বলেন,‘ বাংলাদেশ ৬৪ জেলা নিয়ে গঠিত। কেবল মাদারীপুর নিয়ে নয়। কাজেই সব জেলার লোকজনকে এখানে চাকরির সুযোগ দিতে হবে। সবচেয়ে বেশি সুযোগ চট্টগ্রামের লোকজন পাবে এটিই নিয়ম। কিন্তু এবারসবাইকে বঞ্চিত করে কেবল নৌ পরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খানের জেলা মাদারীপুরের লোকজনকে চাকরি দেওয়া হয়েছে।’
নগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নুরুল আজিম রনি বলেন, এক সপ্তার মধ্যে লস্কর নিয়োগ বাতিল করে সরকারি নিয়োগ মেনে পুনরায় নিয়োগ দিতে হবে। চট্টগ্রামের বেকার যুবকদের অবশ্যিই অগ্রাধিকার দিতে হবে।
বন্দরের সকল পরীক্ষা চট্টগ্রামে নেওয়ার দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, বন্দরের বস নিয়োগে বন্দরের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সদস্যদের অগ্রাধিকার দিতে হবে। সরকারি নীতিমালা অনুসরণ করেই নিয়োগ সম্পন্ন করা হোক।
সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে জহুর আহমদ, নগর আওয়ামী লীগের শ্রম সম্পাদক আব্দুল আহাদ, নগর শ্রমিকলীগের সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রহমান এটলী, চকবাজার থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি শাহাবুদ্দীন আহমেদ,আওয়ামী লীগ নেতা মো. হাসান, আবদুল মান্নান প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
সম্প্রতি চট্টগ্রাম বন্দরে ৮৫ জন লস্কর নিয়োগের ফল প্রকাশিত হয়। এরপর থেকে বিশেষ একটি জেলার লোকদের প্রাধান্য দেওয়ার অভিযোগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে সমালোচনার ঝড় ওঠে। এ নিয়ে রবিবার বন্দরের একটি অনুষ্ঠানে এসে সাংবাদিকদের প্রশ্নের সম্মুখিন নৌ পরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান। সেখানে মন্ত্রী জানান, মেধার ভিত্তিতেই চাকরি দেওয়া হয়েছে। রবিবার বিকেলে বন্দর রিপাবলিক ক্লাবের সামনে মানবন্ধন করে প্রতিবাদ জানায় ভুক্তভোগিরা। সোমবার এ প্রতিবাদ সমাবেশের আয়োজন করা হয়।
সভাপতির বক্তব্যে হাসান মনছুর বলেন, এ নিয়োগ বাতিল করে পুনরাই চট্টগ্রামসহ সারা দেশের লোকজনকে সুযোগ দিয়ে নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে। তিনি বলেন,‘ বাংলাদেশ ৬৪ জেলা নিয়ে গঠিত। কেবল মাদারীপুর নিয়ে নয়। কাজেই সব জেলার লোকজনকে এখানে চাকরির সুযোগ দিতে হবে। সবচেয়ে বেশি সুযোগ চট্টগ্রামের লোকজন পাবে এটিই নিয়ম। কিন্তু এবারসবাইকে বঞ্চিত করে কেবল নৌ পরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খানের জেলা মাদারীপুরের লোকজনকে চাকরি দেওয়া হয়েছে।’
নগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নুরুল আজিম রনি বলেন, এক সপ্তার মধ্যে লস্কর নিয়োগ বাতিল করে সরকারি নিয়োগ মেনে পুনরায় নিয়োগ দিতে হবে। চট্টগ্রামের বেকার যুবকদের অবশ্যিই অগ্রাধিকার দিতে হবে।
বন্দরের সকল পরীক্ষা চট্টগ্রামে নেওয়ার দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, বন্দরের বস নিয়োগে বন্দরের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সদস্যদের অগ্রাধিকার দিতে হবে। সরকারি নীতিমালা অনুসরণ করেই নিয়োগ সম্পন্ন করা হোক।
সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে জহুর আহমদ, নগর আওয়ামী লীগের শ্রম সম্পাদক আব্দুল আহাদ, নগর শ্রমিকলীগের সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রহমান এটলী, চকবাজার থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি শাহাবুদ্দীন আহমেদ,আওয়ামী লীগ নেতা মো. হাসান, আবদুল মান্নান প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
সুত্রঃ দৈনিক পূর্বকোণ
0 মন্তব্যসমূহ