বিভিন্ন কোম্পানির নাম ব্যবহার করে বাঁশখালী উপজেলার বিভিন্ন হাট ও বাজারে প্যাকেটজাত সিগারেট ও বিড়ি বিক্রি হচ্ছে। সিগারেটের প্যাকেটের গায়ে সরকারি রাজস্ব দেয়ার নকল লোগো লাগানো রয়েছে। ভোক্তারা ১০ টাকা দামের সিগারেটগুলো পান করে জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। বাঁশখালীতে ধুমপায়ী বৃদ্ধির পাশাপাশি ক্যান্সার রোগে আক্রান্ত রোগীও বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিভিন্ন ঔষধ কোম্পানি বাঁশখালী উপজেলাকে বেশি রোগাক্রান্ত হিসেবে এবং এ উপজেলায় সর্বাধিক মাসে ১৩ কোটি টাকার ঔষধ বিক্রির স্থান হিসেবে চিহ্নিত করেছে।
বাঁশখালীর চিকিৎসক, ব্যবসায়ী ও ধূমপায়ীদের কাছ থেকে জানা যায়, বাঁশখালী উপজেলার ১৪ ইউনিয়ন ও বাঁশখালী পৌরসভায় বিভিন্ন পেশার প্রায় ৪ লক্ষ পুরুষ রয়েছেন। তন্মধ্যে লক্ষাধিক মানুষ ধূমপানের সাথে জড়িত বলে বিভিন্ন সমীক্ষায় তদন্তে প্রমাণ পাওয়া গেছে। ধূমপায়ীদের স্বাস্থ্য সচেতন করতে সরকার বিভিন্ন স্থানে প্রচারপত্রসহ সিগারেটের প্যাকেটের গায়ে ‘ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর’, ‘ধূমপান মৃত্যু ঘটায়’ সতর্কবাণী দেওয়া হয়েছে। কম দামে বিভিন্ন মানের সিগারেট বাজারে বিক্রি হওয়ায় শ্রমিক, দিনমজুর ও নি¤œ আয়ের মানুষ ধূমপানে আকৃষ্ট হয়ে পড়েছে। এতে বাঁশখালী উপজেলায় ধূমপায়ীর সংখ্যা বেড়েই চলছে।
হাটবাজার ঘুরে জানা যায়, সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে সাহারা, সিটি গোল্ড, সিটি ব্ল্যাক, বিউটি গোল্ড, সেনর গোল্ড, ভিআইপি, স্মার্ট ব্ল্যাক, সেনর গোল্ড ক্লাস্টার নাম দিয়ে বিক্রি হচ্ছে। এখানে কর্মরত বিভিন্ন ঔষধ কোম্পানির বিক্রয় প্রতিনিধিরা জানান, বাঁশখালী উপজেলায় রোগীর সংখ্যা বেশি। তন্মধ্যে হৃদরোগ, হাঁপানী, কাশি, ব্রংকাইটিসে আক্রান্ত পুরুষের সংখ্যা খুব বেশি। অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার ও বিড়ি–সিগারেট পান করায় রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। এ কারণে ঔষধ কোম্পানিগুলো বাঁশখালীতে ঝুঁকে পড়েছে।
বাঁশখালী হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. তৌহিদুল আনোয়ার বলেন, ধূমপায়ীর সংখ্যা পূর্বের থেকে বেশি। আক্রান্ত রোগীর সংখ্যাও কম নয়। তিনি বলেন, সরকার ধূমপান থেকে বিরত থাকার জন্য সকলকে বার বার আহবান জানাচ্ছে।
মুদি ব্যবসায়ী মোহাম্মদ করিম ও জাফর আহমদ জানান, এলাকার খুচরা ব্যবসায়ীরা প্রতিদিন সরকারিভাবে বাজারজাতকৃত হাজার হাজার টাকার খুচরা সিগারেট ক্রয় করে নিয়ে যাচ্ছেন। মাঝে মধ্যে কিছু দুই নম্বরী কোম্পানি এসে সিগারেট বিক্রয় করার অনুরোধ করে। আমরা সরকারি সব নিয়মনীতি মেনে ব্যবসা করি। সরকারি রাজস্ব ফাঁকি দেওয়া কোম্পানিগুলো সরাসরি খুচরা পান–সিগারেট বিক্রেতাদের কাছে ঐ সিগারেটগুলো বিক্রয় করে থাকে। তদন্ত করলেই এ সমস্ত নকল বিড়ি সিগারেট ধরা পড়বে।
বাঁশখালীর চিকিৎসক, ব্যবসায়ী ও ধূমপায়ীদের কাছ থেকে জানা যায়, বাঁশখালী উপজেলার ১৪ ইউনিয়ন ও বাঁশখালী পৌরসভায় বিভিন্ন পেশার প্রায় ৪ লক্ষ পুরুষ রয়েছেন। তন্মধ্যে লক্ষাধিক মানুষ ধূমপানের সাথে জড়িত বলে বিভিন্ন সমীক্ষায় তদন্তে প্রমাণ পাওয়া গেছে। ধূমপায়ীদের স্বাস্থ্য সচেতন করতে সরকার বিভিন্ন স্থানে প্রচারপত্রসহ সিগারেটের প্যাকেটের গায়ে ‘ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর’, ‘ধূমপান মৃত্যু ঘটায়’ সতর্কবাণী দেওয়া হয়েছে। কম দামে বিভিন্ন মানের সিগারেট বাজারে বিক্রি হওয়ায় শ্রমিক, দিনমজুর ও নি¤œ আয়ের মানুষ ধূমপানে আকৃষ্ট হয়ে পড়েছে। এতে বাঁশখালী উপজেলায় ধূমপায়ীর সংখ্যা বেড়েই চলছে।
হাটবাজার ঘুরে জানা যায়, সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে সাহারা, সিটি গোল্ড, সিটি ব্ল্যাক, বিউটি গোল্ড, সেনর গোল্ড, ভিআইপি, স্মার্ট ব্ল্যাক, সেনর গোল্ড ক্লাস্টার নাম দিয়ে বিক্রি হচ্ছে। এখানে কর্মরত বিভিন্ন ঔষধ কোম্পানির বিক্রয় প্রতিনিধিরা জানান, বাঁশখালী উপজেলায় রোগীর সংখ্যা বেশি। তন্মধ্যে হৃদরোগ, হাঁপানী, কাশি, ব্রংকাইটিসে আক্রান্ত পুরুষের সংখ্যা খুব বেশি। অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার ও বিড়ি–সিগারেট পান করায় রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। এ কারণে ঔষধ কোম্পানিগুলো বাঁশখালীতে ঝুঁকে পড়েছে।
বাঁশখালী হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. তৌহিদুল আনোয়ার বলেন, ধূমপায়ীর সংখ্যা পূর্বের থেকে বেশি। আক্রান্ত রোগীর সংখ্যাও কম নয়। তিনি বলেন, সরকার ধূমপান থেকে বিরত থাকার জন্য সকলকে বার বার আহবান জানাচ্ছে।
মুদি ব্যবসায়ী মোহাম্মদ করিম ও জাফর আহমদ জানান, এলাকার খুচরা ব্যবসায়ীরা প্রতিদিন সরকারিভাবে বাজারজাতকৃত হাজার হাজার টাকার খুচরা সিগারেট ক্রয় করে নিয়ে যাচ্ছেন। মাঝে মধ্যে কিছু দুই নম্বরী কোম্পানি এসে সিগারেট বিক্রয় করার অনুরোধ করে। আমরা সরকারি সব নিয়মনীতি মেনে ব্যবসা করি। সরকারি রাজস্ব ফাঁকি দেওয়া কোম্পানিগুলো সরাসরি খুচরা পান–সিগারেট বিক্রেতাদের কাছে ঐ সিগারেটগুলো বিক্রয় করে থাকে। তদন্ত করলেই এ সমস্ত নকল বিড়ি সিগারেট ধরা পড়বে।
সুত্রঃ দৈনিক পুর্বকোণ
0 মন্তব্যসমূহ