মোঃ বেলায়েত হোসেন সিদ্দিকঃ
জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান হয়েও বারবার কেন আমাদের উপর এই নির্যাতন। হাইকোর্ট এর নিষেধাজ্ঞা স্বত্তেও রেল কর্তৃপক্ষ কেন আমাদের স্থাপনা ভাংচুর ও মালামাল নিয়ে যায়, কথা গুলো বলছিলেন , বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা আত্ম কর্মসংস্থান পরিবার কল্যান ও পূনর্বাসন সোসাইটির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আব্দুর রহমান সরকার (যুদ্ধকালীন কমান্ডার)। তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন রেলওয়ের কিছু অসাধু কর্মকর্তাদের যোগ-সাজেশে রেলওয়ের জায়গা না হওয়া স্বত্তেও আমাদের স্থাপনাগুলোকে ভাংচুর করে। আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাই। উল্লেখ্য সরকারী নির্দেশনা মোতাবেক সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষ, ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা জমা নিয়ে বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা আত্ম কর্মসংস্থান পরিবার কল্যান ও পূনর্বাসন সোসাইটিকে লীজ প্রদান করেন। গত ২০/০৭/২০১৭ইং তারিখ ডিভিশনাল ম্যানেজার বাংলাদেশ রেলওয়ে কমলাপুর কার্যালয় বরাবর মৌখিক নিষেধজ্ঞা প্রতাহ্যার প্রসঙ্গে লিখিতভাবে আবেদন করা স্বত্তেও গত ০১/১১/২০১৭ইং বুধবার সকাল ৯:৩০মি: এ রেলওয়ের স্টেট অফিসার পরিচয় দিয়ে বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা আত্ম কর্মসংস্থান পরিবার কল্যান ও পূনর্বাসন সোসাইটির কার্যালয়ের স্থাপনা ভাংচুর করতে থাকে। এসময় সাধারান সম্পাদক এ এইচ এম মহিউদ্দিন কার্যালয় থেকে বের হয়ে ভাংচুরের কারন জানতে চাইলে তাকে সহ মুক্তিযোদ্ধাদের অকথ্য ভাষায় গালা-গাল দিতে থাকে। এক পর্যায়ে বয়স্ক এই মুক্তিযোদ্ধাকে ধাক্কা মেরে মাটিতে ফেলে দেয় এবং ব্যানার ফেস্টুনগুলোকে ছিড়ে পদদ্বলিত করে। উক্ত সংগঠনের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আব্দুর রহমান সরকার (যুদ্ধকালীন কমান্ডার) নিজ কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে স্টেট অফিসারের বিরুদ্ধে শাস্তির দাবী জানান। উক্ত সাংবাদিক সম্মেলনে অন্যান্যদের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন, সিনিয়র সহ-সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা আমিনুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মুক্তিযোদ্ধা এ এইচ এম মহিউদ্দিন, সাংগঠনিক সম্পাদক মুক্তিযোদ্ধা মোঃ মানিক উদ্দিন, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা মহাজোটের মুক্তিযোদ্ধা মোঃ ওয়াশেক হাওলাদার, ভাইস চেয়ারম্যান, কেন্দ্রীয় কমান্ড, সদস্য মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম, মুক্তিযোদ্ধা ইদ্রিস মন্ডল, শামসুল ইসলাম, এ এস এম বারেকুজ্জামান বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা লীগ সন্তান কমান্ড সভাপতি মোঃ মাহবুবুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান সাজুসহ , সাগর মৃধা শওকত, শামীম চৌধুরী, আব্দুল মান্নান, কামরুল ইসলাম, নুরুল ইসলাম নুরু, সাইফুল ইসলাম প্রমুখ।
জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান হয়েও বারবার কেন আমাদের উপর এই নির্যাতন। হাইকোর্ট এর নিষেধাজ্ঞা স্বত্তেও রেল কর্তৃপক্ষ কেন আমাদের স্থাপনা ভাংচুর ও মালামাল নিয়ে যায়, কথা গুলো বলছিলেন , বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা আত্ম কর্মসংস্থান পরিবার কল্যান ও পূনর্বাসন সোসাইটির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আব্দুর রহমান সরকার (যুদ্ধকালীন কমান্ডার)। তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন রেলওয়ের কিছু অসাধু কর্মকর্তাদের যোগ-সাজেশে রেলওয়ের জায়গা না হওয়া স্বত্তেও আমাদের স্থাপনাগুলোকে ভাংচুর করে। আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাই। উল্লেখ্য সরকারী নির্দেশনা মোতাবেক সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষ, ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা জমা নিয়ে বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা আত্ম কর্মসংস্থান পরিবার কল্যান ও পূনর্বাসন সোসাইটিকে লীজ প্রদান করেন। গত ২০/০৭/২০১৭ইং তারিখ ডিভিশনাল ম্যানেজার বাংলাদেশ রেলওয়ে কমলাপুর কার্যালয় বরাবর মৌখিক নিষেধজ্ঞা প্রতাহ্যার প্রসঙ্গে লিখিতভাবে আবেদন করা স্বত্তেও গত ০১/১১/২০১৭ইং বুধবার সকাল ৯:৩০মি: এ রেলওয়ের স্টেট অফিসার পরিচয় দিয়ে বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা আত্ম কর্মসংস্থান পরিবার কল্যান ও পূনর্বাসন সোসাইটির কার্যালয়ের স্থাপনা ভাংচুর করতে থাকে। এসময় সাধারান সম্পাদক এ এইচ এম মহিউদ্দিন কার্যালয় থেকে বের হয়ে ভাংচুরের কারন জানতে চাইলে তাকে সহ মুক্তিযোদ্ধাদের অকথ্য ভাষায় গালা-গাল দিতে থাকে। এক পর্যায়ে বয়স্ক এই মুক্তিযোদ্ধাকে ধাক্কা মেরে মাটিতে ফেলে দেয় এবং ব্যানার ফেস্টুনগুলোকে ছিড়ে পদদ্বলিত করে। উক্ত সংগঠনের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আব্দুর রহমান সরকার (যুদ্ধকালীন কমান্ডার) নিজ কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে স্টেট অফিসারের বিরুদ্ধে শাস্তির দাবী জানান। উক্ত সাংবাদিক সম্মেলনে অন্যান্যদের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন, সিনিয়র সহ-সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা আমিনুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মুক্তিযোদ্ধা এ এইচ এম মহিউদ্দিন, সাংগঠনিক সম্পাদক মুক্তিযোদ্ধা মোঃ মানিক উদ্দিন, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা মহাজোটের মুক্তিযোদ্ধা মোঃ ওয়াশেক হাওলাদার, ভাইস চেয়ারম্যান, কেন্দ্রীয় কমান্ড, সদস্য মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম, মুক্তিযোদ্ধা ইদ্রিস মন্ডল, শামসুল ইসলাম, এ এস এম বারেকুজ্জামান বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা লীগ সন্তান কমান্ড সভাপতি মোঃ মাহবুবুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান সাজুসহ , সাগর মৃধা শওকত, শামীম চৌধুরী, আব্দুল মান্নান, কামরুল ইসলাম, নুরুল ইসলাম নুরু, সাইফুল ইসলাম প্রমুখ।
0 মন্তব্যসমূহ