বাঁশখালীর সর্ব দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত প্রান্তিক জনপদ ছনুয়া ইউনিয়নের আনাচে-কানাচে যিনি উন্নয়নের আলো ছড়িয়ে দিতে সক্ষম হয়েছেন;ছনুয়াবাসীর ভাষ্যমতে তিনি ছনুয়া ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি মফিজুর রহমান হিরু ছাড়া আর কেউ নন।দীর্ঘ ১৪বছর ধরে ইউনিয়ন যুবলীগের দায়িত্ব পালন করে ইউনিয়ন যুবলীগকে সু-সংগঠিত করেছেন তিনি।বিভিন্ন সাংগঠনিক কাজকর্ম চালিয়ে যোগ্য নেতৃত্ব পরিচালনা করেছেন এই কর্মীবান্ধব নেতা।অল্প সময়ে রাজনীতিতে বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে সক্ষম হয়েছেন তিনি।যার বিরুদ্ধে এ পর্যন্ত মামলা মোকাদ্দমায় জড়ানোর কোনো অভিযোগ ওঠেনি।যিনি সব সময় জনতার সেবায় নিয়োজিত থাকেন।মফিজুর রহমান হিরু ছনুয়া ইউনিয়নের একজন নামকরা সাদা মনের রাজনীতিবিদ।যিনি কোনো মিটিং মিছিলে কাউকে আঘাত করে বক্তব্য দেননি।
জন্ম ও বংশ পরিচয় ১৯৮৫সালে মফিজুর রহমান হিরু ছনুয়া ইউনিয়নের মধুখালী হাজ্বী আলী মিয়া পাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন।তার বাবার নাম শফিকুর রহমান ও মাতার নাম মাজেদা বেগম।মফিজুর রহমান হিরু ছনুয়া উপকূলীয় হোছাইনিয়া মাদরাসা থেকে মাধ্যমিক শিক্ষাজীবন শেষ করেন।চন্দনাইশ জোয়ারা ইসলামিয়া ফাজিল মাদরাসায় তার শিক্ষাজীবনের সমাপ্তি ঘটে। অবহেলিত ছনুয়ার উন্নয়নে মফিজ হিরুর অবদান ছনুয়ার প্রতিটি ঘরে বিদ্যুতায়নে তার অবদান অনস্বীকার্য।বাঁশখালীর গণমানুষের নেতা আলহাজ্ব মোস্তাফিজুর রহমান এমপি,বাঁশখালী উপজেলা যুবলীগের সভাপতি অধ্যাপক তাজুল ইসলাম,বাঁশখালী যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মকছুদ আহমদের আস্তাভাজন মফিজুর রহমান হিরু এলাকার বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠনের সাথে জড়িত আছেন।দলের উচ্চ পর্যায়ের সকল নেতাকর্মীদের সাথে সু-সম্পর্ক বজায় থাকার সুবাদে এলাকার উন্নয়নে নিজেকে সম্পৃক্ত রেখেছেন এই যুবলীগ নেতা।মফিজুর রহমান হিরু এলাকার নানা রকম সামাজিক সমস্যা সুষ্ঠু বিচার কাজ সম্পাদনের মাদ্যমে মিটিয়ে দেন।জনপ্রিয় এই নেতা হাজ্বী আলী মিয়া পাড়া মসজিদ কমিটির সভাপতি।ওই মসজিদটি সুন্দরভাবে পরিচালনা,সৌর বিদ্যুতের আলোকিত করা সহ সর্বদা মসজিদের নানা কর্মকান্ড সম্পৃক্ত থেকে দ্বীনের খেদমত করে যাচ্ছেন এই নেতা।মসজিদটি দীর্ঘদিন ধরে অন্ধকারে ছিল।ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের নামায আদায় করতে পোহাতে হত অসহনীয় দূর্ভোগ।তিনি এলাকার মুসল্লিদের এমন কষ্ট দেখে মসজিদে সৌর প্যানেল বসানোর উদ্যোগ নেন।বর্তমানে এলাকার মুসল্লীরা নির্বিগ্নে নামায আদায় করেন।বাঁশখালী নিউজের সাথে আলাপ
কালে বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ সমাজ সেবক মফিজুর রহমান হিরু বলেন,"আমার রাজনীতি জনসেবা করার জন্য।আমার লোভ-লালসা বলতে কিছু নেই।ছনুয়ার উন্নয়নে আমি দিন রাত পরিশ্রম দিয়ে যাচ্ছি।"
ছনুয়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগ নেতা তৌহিদুল ইসলাম বাঁশখালী নিউজকে বলেন,"মফিজ ছনুয়া ইউনিয়ন যুবলীগের আদর্শবান নেতা।তিনি দলের সকল অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীদের সাথে সু সম্পর্ক বজায় রাখেন।ছনুয়ার আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে তিনি কর্মীবান্ধব নেতা হিসেবে পরিচিত।বাংলাদেশের প্রতিটি ঘরে একজন মফিজের জন্ম হোক।আমি তার সুস্থায়ু ও দীর্ঘায়ু কামনা করি।জীবনের বাকি সময়টুকু যাতে মানবসেবায় নিয়োজিত থেকে কাটাতে পারেন।
এদিকে ছনুয়ার সর্বস্তরের জনসাধারণ মফিজুর রহমান হিরুকে এলাকার উন্নয়নে সম্পৃক্ত থাকার জন্য অভিনন্দন জানিয়েছেন।
জন্ম ও বংশ পরিচয় ১৯৮৫সালে মফিজুর রহমান হিরু ছনুয়া ইউনিয়নের মধুখালী হাজ্বী আলী মিয়া পাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন।তার বাবার নাম শফিকুর রহমান ও মাতার নাম মাজেদা বেগম।মফিজুর রহমান হিরু ছনুয়া উপকূলীয় হোছাইনিয়া মাদরাসা থেকে মাধ্যমিক শিক্ষাজীবন শেষ করেন।চন্দনাইশ জোয়ারা ইসলামিয়া ফাজিল মাদরাসায় তার শিক্ষাজীবনের সমাপ্তি ঘটে। অবহেলিত ছনুয়ার উন্নয়নে মফিজ হিরুর অবদান ছনুয়ার প্রতিটি ঘরে বিদ্যুতায়নে তার অবদান অনস্বীকার্য।বাঁশখালীর গণমানুষের নেতা আলহাজ্ব মোস্তাফিজুর রহমান এমপি,বাঁশখালী উপজেলা যুবলীগের সভাপতি অধ্যাপক তাজুল ইসলাম,বাঁশখালী যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মকছুদ আহমদের আস্তাভাজন মফিজুর রহমান হিরু এলাকার বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠনের সাথে জড়িত আছেন।দলের উচ্চ পর্যায়ের সকল নেতাকর্মীদের সাথে সু-সম্পর্ক বজায় থাকার সুবাদে এলাকার উন্নয়নে নিজেকে সম্পৃক্ত রেখেছেন এই যুবলীগ নেতা।মফিজুর রহমান হিরু এলাকার নানা রকম সামাজিক সমস্যা সুষ্ঠু বিচার কাজ সম্পাদনের মাদ্যমে মিটিয়ে দেন।জনপ্রিয় এই নেতা হাজ্বী আলী মিয়া পাড়া মসজিদ কমিটির সভাপতি।ওই মসজিদটি সুন্দরভাবে পরিচালনা,সৌর বিদ্যুতের আলোকিত করা সহ সর্বদা মসজিদের নানা কর্মকান্ড সম্পৃক্ত থেকে দ্বীনের খেদমত করে যাচ্ছেন এই নেতা।মসজিদটি দীর্ঘদিন ধরে অন্ধকারে ছিল।ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের নামায আদায় করতে পোহাতে হত অসহনীয় দূর্ভোগ।তিনি এলাকার মুসল্লিদের এমন কষ্ট দেখে মসজিদে সৌর প্যানেল বসানোর উদ্যোগ নেন।বর্তমানে এলাকার মুসল্লীরা নির্বিগ্নে নামায আদায় করেন।বাঁশখালী নিউজের সাথে আলাপ
কালে বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ সমাজ সেবক মফিজুর রহমান হিরু বলেন,"আমার রাজনীতি জনসেবা করার জন্য।আমার লোভ-লালসা বলতে কিছু নেই।ছনুয়ার উন্নয়নে আমি দিন রাত পরিশ্রম দিয়ে যাচ্ছি।"
ছনুয়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগ নেতা তৌহিদুল ইসলাম বাঁশখালী নিউজকে বলেন,"মফিজ ছনুয়া ইউনিয়ন যুবলীগের আদর্শবান নেতা।তিনি দলের সকল অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীদের সাথে সু সম্পর্ক বজায় রাখেন।ছনুয়ার আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে তিনি কর্মীবান্ধব নেতা হিসেবে পরিচিত।বাংলাদেশের প্রতিটি ঘরে একজন মফিজের জন্ম হোক।আমি তার সুস্থায়ু ও দীর্ঘায়ু কামনা করি।জীবনের বাকি সময়টুকু যাতে মানবসেবায় নিয়োজিত থেকে কাটাতে পারেন।
এদিকে ছনুয়ার সর্বস্তরের জনসাধারণ মফিজুর রহমান হিরুকে এলাকার উন্নয়নে সম্পৃক্ত থাকার জন্য অভিনন্দন জানিয়েছেন।
0 মন্তব্যসমূহ