বাঁশখালীর শঙ্খ নদীতে বালু খেকোদের রাম রাজত্ব চলছে। ৫০ হাজার ঘনফুট বালু
উত্তোলনের চুক্তি করে সরকারি নিষেধাজ্ঞাকে উপেক্ষা করে ড্রেজার দিয়ে
প্রতিদিন বালু উত্তোলন করছেন ব্যবসায়ীরা। বালু তোলার ফলে খানখানাবাদ ও
সাধনপুর সীমান্তে শঙ্খনদীর ভাঙ্গন ব্যাপক আকার ধারণ করেছে। কয়েক মাস ধরে
শঙ্খ নদীর পুকুরিয়া, সাধনপুর, জলদি, চাম্বল ও খানখানাবাদ অংশে ১২টি ড্রেজার
দিয়ে ও যান্ত্রিক নৌযান এর মাধ্যমে বালু উত্তোলনের কাজ চলছে। কিছুদিন
পূর্বে খোরশেদ আলম নামে একজন বালু ব্যবসায়ীকে পুলিশ আটক করে এবং নির্বাহী
ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতের মাধ্যমে জরিমানা আদায় করেছে।
জানা যায়, পুকুরিয়া ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের তেচ্ছিপাড়া ও খানখানাবাদ ইউনিয়নের ঈশ^রবাবুহাট সংলগ্ন এলাকায় চৌধুরীঘাটে বালু উত্তোলন করছেন বালু ব্যবসায়ীরা। পানি উন্নয়ন বোর্ডের ব্লকের কাজে শঙ্খ নদীর বালু মিশ্রন নিষেধ থাকলেও বালু ব্যবসায়ীরা ঠিকাদারকে এই বালু ক্রয় করতে বাধ্য করছেন বলে অভিযোগ উঠছে। এই বালুগুলো পানি উন্নয়ন বোর্ডে উন্নয়ন কাজে ঠিকাদারকে বিক্রি করে ব্যবসায়ীরা লাভবান হচ্ছে। চৌধুরী ঘাট এলাকায় বেড়িবাঁধের কিনারেই বোরহান উদ্দিন, মোহাম্মদ ফরহাদ, মোহাম্মদ হামিদ, দেলোয়ার হোসেন। দীর্ঘদিন থেকে শঙ্খ নদী থেকে ড্রেজারের মাধ্যমে বালু উত্তোলন করছেন। উপজেলা প্রশাসন থেকে বেশ কয়েকবার অভিযান চালালে ড্রেজারগুলো অভিযানের জন্য নদী পথে পালিয়ে যায়।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সরকারি নিয়ম নীতি উপেক্ষা করে পুকুরিয়া তেচ্ছিপাড়া ও চৌধুরী ঘাটের বালু ব্যবসায়ীরা প্রতি ট্রাক ১২০০ থেকে ১৬০০ টাকা দরে নির্বিঘেœ বেচা বিক্রি করছে। কিছু কিছু স্থানীয় মাস্তানদেরকে ভাতা হিসেবে টাকা যোগান দিচ্ছে। শঙ্খ নদীতে বালু উত্তোলনের ফলে নদীর কিনারা ভেঙ্গে যাওয়ার অংশ দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। বসত বাড়ি হারিয়ে অনেক মানুষ পাহাড়ি এলাকায় আশ্রয় নিতেও বাধ্য হচ্ছে।
খানখানাবাদ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বদরুল হক চৌধুরী বলেন, চৌধুরীঘাটে বালু উত্তোলন বিক্রির বিষয় নিয়ে ও বালু উত্তোলনকারীদেরকে নিষেধ করা হয়েছে। প্রশাসনও কয়েকবার বালু উত্তোলন স্থানে অভিযান চালিয়েছে।
বাঁশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ আলমগীর হোসেন বলেন, নদী থেকে বালু উত্তোলনের বিষয়ে পুলিশ অবহিত হওয়ার পর বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়েছে। উপজেলা প্রশাসন থেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতও পরিচালনা করা হয়েছে।
বাঁশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মাসুদুর রহমান মোল্লা বলেন, নদী থেকে বালু উত্তোলন সম্পূর্ণভাবে নিষেধ রয়েছে। জেলা প্রশাসন থেকে বাঁশখালী পুঁইছড়ি ২টি স্থানে বালু উত্তোলনের জন্য নিলাম হয়েছে। অন্য যে সমস্ত ছড়া বা নদী থেকে বালু উত্তোলন হচ্ছে তা অবৈধ।
জানা যায়, পুকুরিয়া ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের তেচ্ছিপাড়া ও খানখানাবাদ ইউনিয়নের ঈশ^রবাবুহাট সংলগ্ন এলাকায় চৌধুরীঘাটে বালু উত্তোলন করছেন বালু ব্যবসায়ীরা। পানি উন্নয়ন বোর্ডের ব্লকের কাজে শঙ্খ নদীর বালু মিশ্রন নিষেধ থাকলেও বালু ব্যবসায়ীরা ঠিকাদারকে এই বালু ক্রয় করতে বাধ্য করছেন বলে অভিযোগ উঠছে। এই বালুগুলো পানি উন্নয়ন বোর্ডে উন্নয়ন কাজে ঠিকাদারকে বিক্রি করে ব্যবসায়ীরা লাভবান হচ্ছে। চৌধুরী ঘাট এলাকায় বেড়িবাঁধের কিনারেই বোরহান উদ্দিন, মোহাম্মদ ফরহাদ, মোহাম্মদ হামিদ, দেলোয়ার হোসেন। দীর্ঘদিন থেকে শঙ্খ নদী থেকে ড্রেজারের মাধ্যমে বালু উত্তোলন করছেন। উপজেলা প্রশাসন থেকে বেশ কয়েকবার অভিযান চালালে ড্রেজারগুলো অভিযানের জন্য নদী পথে পালিয়ে যায়।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সরকারি নিয়ম নীতি উপেক্ষা করে পুকুরিয়া তেচ্ছিপাড়া ও চৌধুরী ঘাটের বালু ব্যবসায়ীরা প্রতি ট্রাক ১২০০ থেকে ১৬০০ টাকা দরে নির্বিঘেœ বেচা বিক্রি করছে। কিছু কিছু স্থানীয় মাস্তানদেরকে ভাতা হিসেবে টাকা যোগান দিচ্ছে। শঙ্খ নদীতে বালু উত্তোলনের ফলে নদীর কিনারা ভেঙ্গে যাওয়ার অংশ দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। বসত বাড়ি হারিয়ে অনেক মানুষ পাহাড়ি এলাকায় আশ্রয় নিতেও বাধ্য হচ্ছে।
খানখানাবাদ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বদরুল হক চৌধুরী বলেন, চৌধুরীঘাটে বালু উত্তোলন বিক্রির বিষয় নিয়ে ও বালু উত্তোলনকারীদেরকে নিষেধ করা হয়েছে। প্রশাসনও কয়েকবার বালু উত্তোলন স্থানে অভিযান চালিয়েছে।
বাঁশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ আলমগীর হোসেন বলেন, নদী থেকে বালু উত্তোলনের বিষয়ে পুলিশ অবহিত হওয়ার পর বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়েছে। উপজেলা প্রশাসন থেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতও পরিচালনা করা হয়েছে।
বাঁশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মাসুদুর রহমান মোল্লা বলেন, নদী থেকে বালু উত্তোলন সম্পূর্ণভাবে নিষেধ রয়েছে। জেলা প্রশাসন থেকে বাঁশখালী পুঁইছড়ি ২টি স্থানে বালু উত্তোলনের জন্য নিলাম হয়েছে। অন্য যে সমস্ত ছড়া বা নদী থেকে বালু উত্তোলন হচ্ছে তা অবৈধ।
সুত্রঃ দৈনিক পূর্বকোণ
0 মন্তব্যসমূহ