চট্টগ্রাম: চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সিটি
কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরীর কুলখানিতে পদদলিত হয়ে ১০
জনের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছে অর্ধশতাধিক।
এ ঘটনায় নিহতদের প্রতি পরিবারকে ১ লাখ টাকা করে সহায়তা দেব প্রশাসন। এছাড়া নিহতদের শেষকৃত্য ও আহতদের চিকিৎসা খরচ দেবে প্রয়াত মহিউদ্দিন চৌধুরীর পরিবার।
সোমবার (১৮ ডিসেম্বর) দুপুরে মহানগরীর রিমা কমিউনিটি সেন্টারে এ ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন- ঝন্টু দাস (৪৫), সধীর চন্দ্র (৪০), কৃষ্ণ প্রসাদ দেব (৪১), প্রদীপ দাস (৩৯), লিটন দেব (৪৫)। বাকিদের পরিচয় জানা যায়নি।
স্থানীয়রা জানান, প্রয়াত মহিউদ্দিন চৌধুরীর পরিবারের পক্ষ থেকে চট্টগ্রামের ১২টি কমিউনিটি সেন্টারে কুলখানি ও মেজবানের আয়োজন করা হয়।
এর মধ্যে আসকার দীঘি এখাকার রিমা কমিউনিটি সেন্টারে হিন্দু-বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীসহ অমুসলিমদের জন্য মেজবানের ব্যবস্থা করা হয়। সেখানে দুপুর একটার পর প্রচণ্ড ভিড় তৈরি হয়। এক পর্যায়ে হুড়োহুড়িকে কেন্দ্র করে পদদলিত হয়ে হতাহতের ঘটনা ঘটে।
উল্লেখ্য, মহিউদ্দিন চৌধুরীর কুলখানি উপলক্ষে বন্দর নগরীর ১২টি কমিউনিটি সেন্টারে লক্ষাধিক লোকের জন্য ঐতিহ্যবাহী মেজবানের আয়োজন করা হয়।
এ ঘটনায় নিহতদের প্রতি পরিবারকে ১ লাখ টাকা করে সহায়তা দেব প্রশাসন। এছাড়া নিহতদের শেষকৃত্য ও আহতদের চিকিৎসা খরচ দেবে প্রয়াত মহিউদ্দিন চৌধুরীর পরিবার।
সোমবার (১৮ ডিসেম্বর) দুপুরে মহানগরীর রিমা কমিউনিটি সেন্টারে এ ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন- ঝন্টু দাস (৪৫), সধীর চন্দ্র (৪০), কৃষ্ণ প্রসাদ দেব (৪১), প্রদীপ দাস (৩৯), লিটন দেব (৪৫)। বাকিদের পরিচয় জানা যায়নি।
স্থানীয়রা জানান, প্রয়াত মহিউদ্দিন চৌধুরীর পরিবারের পক্ষ থেকে চট্টগ্রামের ১২টি কমিউনিটি সেন্টারে কুলখানি ও মেজবানের আয়োজন করা হয়।
এর মধ্যে আসকার দীঘি এখাকার রিমা কমিউনিটি সেন্টারে হিন্দু-বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীসহ অমুসলিমদের জন্য মেজবানের ব্যবস্থা করা হয়। সেখানে দুপুর একটার পর প্রচণ্ড ভিড় তৈরি হয়। এক পর্যায়ে হুড়োহুড়িকে কেন্দ্র করে পদদলিত হয়ে হতাহতের ঘটনা ঘটে।
উল্লেখ্য, মহিউদ্দিন চৌধুরীর কুলখানি উপলক্ষে বন্দর নগরীর ১২টি কমিউনিটি সেন্টারে লক্ষাধিক লোকের জন্য ঐতিহ্যবাহী মেজবানের আয়োজন করা হয়।
সুত্রঃ ব্রেকিংনিউজ.কম.বিডি
0 মন্তব্যসমূহ