ঢাকাই চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় জুটি শাকিব খান ও অপু বিশ্বাসের সংসার ভেঙে যাওয়ার খবরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন চিত্রনায়িকা বর্ষা। শাকিব-অপুর সংসার ভেঙে যাওয়ায় মর্মাহত বর্ষা স্ট্যাটাসে লিখেন, ‘এত দিনের ভালোবাসার সম্পর্ককে শাকিব এত সহজেই ছিন্ন করে দিল, যা আসলেই মেনে নেওয়া কষ্টকর। সেলিব্রেটিদের উচিত শাবানা ও রাজ্জাকের দাম্পত্য জীবন অনুসরণ করা।’
গতকাল মঙ্গলবার রাতে অভিনয়শিল্পী বর্ষা তাঁর ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে এসব কথা লেখেন।
অনেকের মতো বর্ষাও ২২ নভেম্বর অপু বিশ্বাসকে শাকিব খানের পাঠানো তালাকের নোটিশে মর্মাহত। তিনি ফেসবুকে লেখেন, ‘আমি একটু মর্মাহত হলাম শাকিব-অপুর সংসার ভেঙে যাওয়ায়; কারণ এতগুলো সফল সিনেমার জুটি তারা। ভেবেছিলাম তাদের মাঝে যেটুকুই মনোমালিন্য হয়েছিল, তা নিজেরাই মিটিয়ে নিয়ে সুখের সংসার করবে। কিন্তু না, হলো তার বিপরীত। শাকিব খান হঠাৎ অপু বিশ্বাসের নিকট ডিভোর্স লেটার পাঠিয়ে তাদের নয় বছরের সংসারজীবনকে ভেঙে দিল। এত দিনের ভালোবাসার সম্পর্ককে এত সহজেই ছিন্ন করে দিল, যা আসলেই মেনে নেওয়া কষ্টকর। বিশেষ করে খারাপ লাগছে অপু বিশ্বাসের জন্য। কারণ অপু নিজের পরিবার ও ধর্মকে দূরে ঠেলে শাকিবের কাছে এসেছিল, শাকিবের ওপর ভরসা রেখেই সব ছেড়ে সংসার করেছিল। কিন্তু সবকিছুই সে (শাকিব) নিমেষেই শেষ করে দিল তালাকনামা পাঠিয়ে।’
বর্ষা আরও লেখেন, ‘আমাদের একটা কথা মাথায় রাখা উচিত, আমরা যারা সেলিব্রেটি, সাধারণ মানুষ তাদের আদর্শ মানেন। আর সেই আদর্শের আমরা যদি কিছুদিন পরপর এ রকম অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার জন্ম দিই, তাহলে ভক্তরা কী শিখবে? আমাদের কি ফলো করবে? আমাদের মতো সেলিব্রেটিদের উচিত একটু শাবানা ম্যাম, শাবনাজ-নাঈম, রাজ্জাক আঙ্কেলের দাম্পত্য জীবন অনুসরণ করা। কারণ তারা একেকজন কিংবদন্তি হয়েও স্বামী, সন্তান নিয়ে সুখের সংসার করে গিয়েছেন। আমি আশা করি, শাকিব-অপু তাদের পুরোনো দিনের স্মৃতিগুলো স্মরণ করে সবকিছু ভুলে গিয়ে ছোট্ট সন্তানের কথা চিন্তা করে, তার উজ্জ্বল ভবিষ্যতের কথা ভেবে, নতুন করে সুখের সংসার শুরু করবে।’
২০০৬ সালে ‘কোটি টাকার কাবিন’ চলচ্চিত্রের মধ্য দিয়ে শাকিব-অপুর জুটি গড়ে ওঠে। ২০০৮ সালের ১৮ এপ্রিল বিয়ে হয় শাকিব খান ও অপু বিশ্বাসের। এ বছর ১০ এপ্রিল বিকেলে একটি টেলিভিশন চ্যানেলে ছয় মাস বয়সের ছেলে আব্রামকে সঙ্গে নিয়ে বিয়ে ও সন্তানের ব্যাপারে প্রথম মুখ খোলেন অপু। এরপর শাকিব খান ও অপু বিশ্বাসের সম্পর্কের টানাপোড়েন তৈরি হয়। যার চরম প্রকাশ দেখা যায় ২২ নভেম্বর। অপু বিশ্বাসকে ২২ নভেম্বর তালাকের নোটিশ পাঠান দেশের শীর্ষ চিত্রনায়ক শাকিব খান।
এ খবর প্রকাশের পরই নিজের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে সাংবাদিকদের উদ্দেশে অপু বিশ্বাস বলেন, ‘আপনারা ২০০৫ সাল থেকে আজ অবধি আমার পাশে ছিলেন। আমার ভালো সময় ও খারাপ সময়ে আপনাদের পাশে পেয়েছি। আমি আপনাদের কাছে কৃতজ্ঞ, আমি আপনাদের অনেক শ্রদ্ধা করি। সাম্প্রতিক বিষয় নিয়ে আপনারা আমাকে পাচ্ছেন না বলে আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত। আমাকে একটু সময় দিন, আমি ব্যাপারগুলো পর্যবেক্ষণ করছি। শিগগিরই আপনাদের সঙ্গে যোগাযোগ করব।’
স্ট্যাটাসের শেষে ঢাকাই চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় অভিনয়শিল্পী বলেন, ‘যারা আমার বক্তব্য না নিয়ে খবর প্রচার করছেন, তাদের প্রতি বিনীত অনুরোধ, প্লিজ, আমাকে একটু সময় দিন। খুব তাড়াতাড়ি আমি আপনাদের সামনে আমার বক্তব্য তুলে ধরব। ধন্যবাদ সবাইকে...।’
এদিকে ভারতের হায়দরাবাদের রামুজি ফিল্ম সিটিতে রাশেদ রাহা পরিচালিত ‘নোলক’ ছবির শুটিংয়ে এখন ব্যস্ত সময় পার করছেন শাকিব খান। সেখানে যাওয়ার আগে গত ২২ নভেম্বর অপু বিশ্বাসকে পাঠানো তালাকের নোটিশে তিনি স্বাক্ষর করেন। গত সোমবার রাতে হায়দরাবাদ থেকে মোবাইলে প্রথম আলোকে শাকিব খান বললেন, ‘আমি স্বাক্ষর করে দিয়ে এসেছি। এখন থেকে এ বিষয়ে যা কিছু বলার, আমার আইনজীবী বলবেন। আমি এখন শুটিং নিয়ে ব্যস্ত আছি। এরই মধ্যে নতুন কয়েকটি ছবিতে চুক্তিবদ্ধ হয়েছি। প্রযোজক আর পরিচালকদের এই কাজগুলো নির্ধারিত সময়ের মধ্যে শেষ করে দিতে চাই।’
গত সোমবার সন্ধ্যায় অপু বিশ্বাস প্রথম আলোকে জানিয়েছেন, তিনি তখন পর্যন্ত তালাকের নোটিশ হাতে পাননি। মুঠোফোনে তিনি বলেন, ‘দুপুরে আমি বাবুকে (আব্রাম খান) খাওয়াচ্ছিলাম। হঠাৎ টেলিভিশনের স্ক্রলে খবরটি আমার নজরে আসে। এরপর মুঠোফোনে পরিচিতজনের কয়েকটি খুদে বার্তাও পেয়েছি। বিষয়টি আমাকে অবাক করেছে।’
তালাকের নোটিশ পাঠানোর বিষয়টা অপুর কাছে এখনো অবিশ্বাস্য। তিনি বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করতে পারছি না। গত মাসে ছেলেকে রেখে চিকিত্সা নিতে ভারতে যাওয়ার কারণে শাকিব খানের সঙ্গে আমার ছোটখাটো ভুল বোঝাবুঝি হয়। এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে সেই সময় সে হয়তো রাগ হয়ে কিছু একটা করে থাকতে পারে। কিন্তু তার কয়েক দিনের মাথায় আমার সঙ্গে শাকিবের সম্পর্ক স্বাভাবিক হয়ে যায়। আর এখন পর্যন্ত তা রয়েছে।’
ভুল বোঝাবুঝির ঘটনার কয়েক দিন পর অপু ছেলেকে নিয়ে শাকিবের বাসায় যান। অপু বলেন, ‘শ্বশুর-শাশুড়ির সঙ্গে অনেক আন্তরিকভাবেই কথা হয়েছে। বাবু (আব্রাম খান) তার বাবার (শাকিব) সঙ্গে রাতে ঘুমিয়েছে। তখন শাকিবকে একজন দায়িত্ববান বাবা মনে হয়েছে আমার কাছে। মূলত তখন থেকেই স্ত্রী-সন্তানের প্রতি শাকিবের মধ্যে অনেক ইতিবাচক পরিবর্তন দেখেছি। এখন এসব খবর তো আমার বিশ্বাস হচ্ছে না।’
এর আগে দুপুরে শাকিব খানের আইনজীবী শেখ সিরাজুল ইসলাম প্রথম আলোকে জানান, গত ২২ নভেম্বর শাকিব খান তাঁর চেম্বারে যান। অপুকে তালাক দেওয়ার ব্যাপারে তাঁর কাছে আইনি পরামর্শ নেন। এরপর শাকিবের পক্ষ থেকে ওই দিনই ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন মেয়রের কার্যালয়, অপু বিশ্বাসের ঢাকার নিকেতনের বাসা এবং বগুড়ার ঠিকানায় ওই তালাকের নোটিশ পাঠানো হয়। এই তালাক কার্যকর হবে নোটিশ পাঠানোর তারিখ থেকে তিন মাস পর। এই আইনজীবী বলেন, বিয়ের দেনমোহর বাবদ সাত লাখ টাকা অপুকে পরিশোধ করবেন বলে শাকিব তাঁকে জানিয়েছেন। এ ছাড়া তিনি একমাত্র সন্তান আব্রাম খান জয়ের ভরণপোষণের যাবতীয় খরচসহ দায়দায়িত্ব নিজে বহন করবেন।
গতকাল মঙ্গলবার রাতে অভিনয়শিল্পী বর্ষা তাঁর ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে এসব কথা লেখেন।
অনেকের মতো বর্ষাও ২২ নভেম্বর অপু বিশ্বাসকে শাকিব খানের পাঠানো তালাকের নোটিশে মর্মাহত। তিনি ফেসবুকে লেখেন, ‘আমি একটু মর্মাহত হলাম শাকিব-অপুর সংসার ভেঙে যাওয়ায়; কারণ এতগুলো সফল সিনেমার জুটি তারা। ভেবেছিলাম তাদের মাঝে যেটুকুই মনোমালিন্য হয়েছিল, তা নিজেরাই মিটিয়ে নিয়ে সুখের সংসার করবে। কিন্তু না, হলো তার বিপরীত। শাকিব খান হঠাৎ অপু বিশ্বাসের নিকট ডিভোর্স লেটার পাঠিয়ে তাদের নয় বছরের সংসারজীবনকে ভেঙে দিল। এত দিনের ভালোবাসার সম্পর্ককে এত সহজেই ছিন্ন করে দিল, যা আসলেই মেনে নেওয়া কষ্টকর। বিশেষ করে খারাপ লাগছে অপু বিশ্বাসের জন্য। কারণ অপু নিজের পরিবার ও ধর্মকে দূরে ঠেলে শাকিবের কাছে এসেছিল, শাকিবের ওপর ভরসা রেখেই সব ছেড়ে সংসার করেছিল। কিন্তু সবকিছুই সে (শাকিব) নিমেষেই শেষ করে দিল তালাকনামা পাঠিয়ে।’
বর্ষা আরও লেখেন, ‘আমাদের একটা কথা মাথায় রাখা উচিত, আমরা যারা সেলিব্রেটি, সাধারণ মানুষ তাদের আদর্শ মানেন। আর সেই আদর্শের আমরা যদি কিছুদিন পরপর এ রকম অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার জন্ম দিই, তাহলে ভক্তরা কী শিখবে? আমাদের কি ফলো করবে? আমাদের মতো সেলিব্রেটিদের উচিত একটু শাবানা ম্যাম, শাবনাজ-নাঈম, রাজ্জাক আঙ্কেলের দাম্পত্য জীবন অনুসরণ করা। কারণ তারা একেকজন কিংবদন্তি হয়েও স্বামী, সন্তান নিয়ে সুখের সংসার করে গিয়েছেন। আমি আশা করি, শাকিব-অপু তাদের পুরোনো দিনের স্মৃতিগুলো স্মরণ করে সবকিছু ভুলে গিয়ে ছোট্ট সন্তানের কথা চিন্তা করে, তার উজ্জ্বল ভবিষ্যতের কথা ভেবে, নতুন করে সুখের সংসার শুরু করবে।’
২০০৬ সালে ‘কোটি টাকার কাবিন’ চলচ্চিত্রের মধ্য দিয়ে শাকিব-অপুর জুটি গড়ে ওঠে। ২০০৮ সালের ১৮ এপ্রিল বিয়ে হয় শাকিব খান ও অপু বিশ্বাসের। এ বছর ১০ এপ্রিল বিকেলে একটি টেলিভিশন চ্যানেলে ছয় মাস বয়সের ছেলে আব্রামকে সঙ্গে নিয়ে বিয়ে ও সন্তানের ব্যাপারে প্রথম মুখ খোলেন অপু। এরপর শাকিব খান ও অপু বিশ্বাসের সম্পর্কের টানাপোড়েন তৈরি হয়। যার চরম প্রকাশ দেখা যায় ২২ নভেম্বর। অপু বিশ্বাসকে ২২ নভেম্বর তালাকের নোটিশ পাঠান দেশের শীর্ষ চিত্রনায়ক শাকিব খান।
এ খবর প্রকাশের পরই নিজের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে সাংবাদিকদের উদ্দেশে অপু বিশ্বাস বলেন, ‘আপনারা ২০০৫ সাল থেকে আজ অবধি আমার পাশে ছিলেন। আমার ভালো সময় ও খারাপ সময়ে আপনাদের পাশে পেয়েছি। আমি আপনাদের কাছে কৃতজ্ঞ, আমি আপনাদের অনেক শ্রদ্ধা করি। সাম্প্রতিক বিষয় নিয়ে আপনারা আমাকে পাচ্ছেন না বলে আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত। আমাকে একটু সময় দিন, আমি ব্যাপারগুলো পর্যবেক্ষণ করছি। শিগগিরই আপনাদের সঙ্গে যোগাযোগ করব।’
স্ট্যাটাসের শেষে ঢাকাই চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় অভিনয়শিল্পী বলেন, ‘যারা আমার বক্তব্য না নিয়ে খবর প্রচার করছেন, তাদের প্রতি বিনীত অনুরোধ, প্লিজ, আমাকে একটু সময় দিন। খুব তাড়াতাড়ি আমি আপনাদের সামনে আমার বক্তব্য তুলে ধরব। ধন্যবাদ সবাইকে...।’
এদিকে ভারতের হায়দরাবাদের রামুজি ফিল্ম সিটিতে রাশেদ রাহা পরিচালিত ‘নোলক’ ছবির শুটিংয়ে এখন ব্যস্ত সময় পার করছেন শাকিব খান। সেখানে যাওয়ার আগে গত ২২ নভেম্বর অপু বিশ্বাসকে পাঠানো তালাকের নোটিশে তিনি স্বাক্ষর করেন। গত সোমবার রাতে হায়দরাবাদ থেকে মোবাইলে প্রথম আলোকে শাকিব খান বললেন, ‘আমি স্বাক্ষর করে দিয়ে এসেছি। এখন থেকে এ বিষয়ে যা কিছু বলার, আমার আইনজীবী বলবেন। আমি এখন শুটিং নিয়ে ব্যস্ত আছি। এরই মধ্যে নতুন কয়েকটি ছবিতে চুক্তিবদ্ধ হয়েছি। প্রযোজক আর পরিচালকদের এই কাজগুলো নির্ধারিত সময়ের মধ্যে শেষ করে দিতে চাই।’
গত সোমবার সন্ধ্যায় অপু বিশ্বাস প্রথম আলোকে জানিয়েছেন, তিনি তখন পর্যন্ত তালাকের নোটিশ হাতে পাননি। মুঠোফোনে তিনি বলেন, ‘দুপুরে আমি বাবুকে (আব্রাম খান) খাওয়াচ্ছিলাম। হঠাৎ টেলিভিশনের স্ক্রলে খবরটি আমার নজরে আসে। এরপর মুঠোফোনে পরিচিতজনের কয়েকটি খুদে বার্তাও পেয়েছি। বিষয়টি আমাকে অবাক করেছে।’
তালাকের নোটিশ পাঠানোর বিষয়টা অপুর কাছে এখনো অবিশ্বাস্য। তিনি বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করতে পারছি না। গত মাসে ছেলেকে রেখে চিকিত্সা নিতে ভারতে যাওয়ার কারণে শাকিব খানের সঙ্গে আমার ছোটখাটো ভুল বোঝাবুঝি হয়। এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে সেই সময় সে হয়তো রাগ হয়ে কিছু একটা করে থাকতে পারে। কিন্তু তার কয়েক দিনের মাথায় আমার সঙ্গে শাকিবের সম্পর্ক স্বাভাবিক হয়ে যায়। আর এখন পর্যন্ত তা রয়েছে।’
ভুল বোঝাবুঝির ঘটনার কয়েক দিন পর অপু ছেলেকে নিয়ে শাকিবের বাসায় যান। অপু বলেন, ‘শ্বশুর-শাশুড়ির সঙ্গে অনেক আন্তরিকভাবেই কথা হয়েছে। বাবু (আব্রাম খান) তার বাবার (শাকিব) সঙ্গে রাতে ঘুমিয়েছে। তখন শাকিবকে একজন দায়িত্ববান বাবা মনে হয়েছে আমার কাছে। মূলত তখন থেকেই স্ত্রী-সন্তানের প্রতি শাকিবের মধ্যে অনেক ইতিবাচক পরিবর্তন দেখেছি। এখন এসব খবর তো আমার বিশ্বাস হচ্ছে না।’
এর আগে দুপুরে শাকিব খানের আইনজীবী শেখ সিরাজুল ইসলাম প্রথম আলোকে জানান, গত ২২ নভেম্বর শাকিব খান তাঁর চেম্বারে যান। অপুকে তালাক দেওয়ার ব্যাপারে তাঁর কাছে আইনি পরামর্শ নেন। এরপর শাকিবের পক্ষ থেকে ওই দিনই ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন মেয়রের কার্যালয়, অপু বিশ্বাসের ঢাকার নিকেতনের বাসা এবং বগুড়ার ঠিকানায় ওই তালাকের নোটিশ পাঠানো হয়। এই তালাক কার্যকর হবে নোটিশ পাঠানোর তারিখ থেকে তিন মাস পর। এই আইনজীবী বলেন, বিয়ের দেনমোহর বাবদ সাত লাখ টাকা অপুকে পরিশোধ করবেন বলে শাকিব তাঁকে জানিয়েছেন। এ ছাড়া তিনি একমাত্র সন্তান আব্রাম খান জয়ের ভরণপোষণের যাবতীয় খরচসহ দায়দায়িত্ব নিজে বহন করবেন।
0 মন্তব্যসমূহ