ছনুয়া কাতেব শাহ্ সড়ক।ব্রিটিশ মানবহিতৈষী,সুফি সাধক ও ইসলাম প্রচারক হযরত কাতেব আউলিয়া প্রকাশ কাতেব শাহ'র নামে এই সড়কের নামকরণ করা হয়।প্রতিদিন এই সড়ক দিয়ে চলাচল করে প্রায় ২০হাজার মানুষ।কিন্তু দুঃখের বিষয় কাতেবী রোডের পাশ ঘেঁষে অবস্থিত খালের পাড়ের খোলা পায়খানাগুলো পথচারীদের যাতায়াতে বাধার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।প্রতিদিন খালে ফেলা হয়ে থাকে বর্জ্য।তাছাড়া খালের পাড়ের ২০-৩০টি খোলা পায়খানার বর্জ্য খালে পড়ার কারণে প্রতিনিয়ত ছড়াচ্ছে দূর্গন্ধ।পথচারীরা দূর্গন্ধে অতিষ্ট হয়ে পড়েছে।এই রোড দিয়ে যাতায়াত করে কাতেবী মসজিদে আসে দেশের বিভিন্ন এলাকার মানুষ।বাঁশখালীর ইতিহাস ও ঐতিহ্যের অংশ কাতেবী জামে মসজিদে আসা লোকজন এসব খোলা পায়খানা দেখে ক্ষোভ প্রকাশ করেন।প্রতিদিন আসছে দর্শনার্থী কাতেবী মসজিদে।কেউ হাদিয়া-নাজরানা,কেউ ইবাদাত বন্দেগী,কেউ মোমবাতি,কেউ কাতেব আউলিয়ার পুকুরের পানি নিয়ে যাচ্ছেন।এই মসজিদে মুসলমান ছাড়াও বিভিন্ন ধর্মালম্বীর মানুষ আসে মানত করতে।অন্যদিকে কাতেবী রোডের পাশের খালে নানা রকম বর্জ্য,খোলা পায়খানার দূর্গন্ধে অতিষ্ট পথচারীসহ এলাকার জনজীবন।এদিকে এলাকার সচেতন মহল এসব খোলা পায়খানার দূর্গন্ধের কারণে কোনো বড় আকারের রোগ বিস্তারের আশংকা করেছে।কাতেবী সড়ক দিয়ে নিয়মিত যাতায়াত করা ছনুয়া উপকূলীয় হোছাইনিয়া দাখিল মাদ্রাসার ছাত্র আজমীর হোসেন সাইমন বাঁশখালী নিউজের এ প্রতিবেদককে বলেন,"আমি প্রতিদিন মাদ্রাসায় আসা-যাওয়ায় এসড়কটি ব্যবহার করি।রাস্তার পাশের খোলা পায়খানার দূর্গন্ধে মুখে কাপড় দিয়ে হাঁটতে হয়।খুব কষ্ট করে এ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করে নাক চেপে ধরে।আমি এব্যাপারে পরিবেশ অধিদপ্তরের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করছি।''
এব্যাপারে স্কুল শিক্ষক মোহাম্মদ উল্লাহ বাঁশখালী নিউজকে বলেন,''প্রায় ২০-৩০টি খোলা পায়খানার বর্জ্য খালে পড়ে।আমাদের খুব কষ্ট করে যাতায়াত করতে হয়।আমি এব্যাপারে ছনুয়ার বর্তমান চেয়ারম্যান এম.হারুনুর রশীদ হারুন ভাইয়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।''
এদিকে এলাকার সচেতন মহল এব্যাপারে প্রশাসনের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।অন্যথায় তারা এসড়ক ব্যবহার বন্ধ হয়ে যাওয়ার আশংকা করেছেন তারা।কারণ,শুল্ক মৌসুমে এসব খোলা পায়খানার দূর্গন্ধ তীব্র আকার ধারণ করছে।কোনো নিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকা ও এলাকাবাসীর অসচেতনতার কারণে এমনটি হচ্ছে বলে জানান তারা।
এব্যাপারে স্কুল শিক্ষক মোহাম্মদ উল্লাহ বাঁশখালী নিউজকে বলেন,''প্রায় ২০-৩০টি খোলা পায়খানার বর্জ্য খালে পড়ে।আমাদের খুব কষ্ট করে যাতায়াত করতে হয়।আমি এব্যাপারে ছনুয়ার বর্তমান চেয়ারম্যান এম.হারুনুর রশীদ হারুন ভাইয়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।''
এদিকে এলাকার সচেতন মহল এব্যাপারে প্রশাসনের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।অন্যথায় তারা এসড়ক ব্যবহার বন্ধ হয়ে যাওয়ার আশংকা করেছেন তারা।কারণ,শুল্ক মৌসুমে এসব খোলা পায়খানার দূর্গন্ধ তীব্র আকার ধারণ করছে।কোনো নিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকা ও এলাকাবাসীর অসচেতনতার কারণে এমনটি হচ্ছে বলে জানান তারা।
0 মন্তব্যসমূহ