বাঁশখালী নিউজ ডেক্স রিপোর্ট:
প্রতারণার অভিযোগে বাশঁখালীর ছনুয়া ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের এক প্রহরীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তার নাম আ ন ম মোদাচ্ছেরুল হক প্রকাশ মাসুদ।
বাংলাদেশ মেডিকেল এসোসিয়েশন (বিএমএ) এর সাধারণ সম্পাদক ডা. মোহাম্মদ ফয়সাল ইকবালের শ্যালক পরিচয়ে প্রতারণার অভিযোগে আ ন ম মোদাচ্ছেরুল হক প্রকাশ মাসুদকে আটক
করা হয়। গতকাল (বৃহস্পতিবার) বিকেলে নগরীর আগ্রাবাদ এলাকাস্থ পরিবার পরিকল্পনা কার্যালয় এলাকা থেকে তাকে আটক করে ডবলমুরিং থানায় নিয়ে যায় পুলিশ। এর আগে ওই অফিসে সংশ্লিষ্ট ঊর্ধতন কর্মকর্তার তলবে তিনি নগরীতে আসেন। ডবলমুরিং থানার ওসি এ কে এম মহিউদ্দিন সেলিম জানান, মাসুদকে দুপুরে আটক করা হয়েছে। এরপর তার বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট ধারায় মামলা দায়ের সম্পন্ন হয়েছে। কাল (আজ শুক্রবার) নিয়ম অনুযায়ী তাকে আদালতে উপস্থাপন করা হবে। তিনি আরো জানান, মাসুদের বিরুদ্ধে প্রতারণার মামলা দায়ের করা হয়েছে। ঘটনার বিবরণ অনুযায়ী, গতকাল ডা. ফয়সাল পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর, চট্টগ্রামের উপ–পরিচালক উখ্য ইউন (ববি) এর কাছে মাসুদের বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ দেন । এ অভিযোগে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডা. মোজাফফর উদ্দিন আহমেদকে বদলির তদবির করে দেবেন এমন আশ্বাস দেন মাসুদ। তিনি নিজেকে ডা. ফয়সালের শ্যালক পরিচয় দেন। এ সময় ডা. মোজাফফরকে চমেকে যোগদান করিয়ে দিতে ডা. ফয়সালের নামে ২০ হাজার টাকা ঘুষ গ্রহণ করে এবং আরো ৫ হাজার টাকা বিকাশের মাধ্যমে পাঠানোর কথা বলেন মাসুদ। পরে খবর নিয়ে মাসুদের পরিচয় পাওয়া গেলে এ নিয়ে তৎপর হয় সংশ্লিষ্টরা। গতকাল তাকে ডাকা হয় পরিবার পরিকল্পনা অফিসে। এরপর তাকে আটক করে নিয়ে যায় ডবলমুরিং থানা পুলিশ। এ বিষয়ে ডা. ফয়সাল ইকবাল চৌধুরী জানান, মাসুদের প্রতারণার বিষয়ে যাবতীয় তথ্য আমি পরিবার পরিকল্পনা অফিস ও থানা পুলিশকে দিয়েছি। পুলিশ তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিয়েছে বলে শুনেছি। তিনি আরো জানান, তার বিরুদ্ধে বিস্তারিত তদন্ত হওয়া দরকার। ধৃত মাসুদ প্রতারণার মাধ্যমে টাকা আদায় করার কথা লিখিতভাবে পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের উপ–পরিচালকের কাছে স্বীকার করেছেন।
সূত্র: দৈনিক পূর্বকোণ
প্রতারণার অভিযোগে বাশঁখালীর ছনুয়া ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের এক প্রহরীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তার নাম আ ন ম মোদাচ্ছেরুল হক প্রকাশ মাসুদ।
বাংলাদেশ মেডিকেল এসোসিয়েশন (বিএমএ) এর সাধারণ সম্পাদক ডা. মোহাম্মদ ফয়সাল ইকবালের শ্যালক পরিচয়ে প্রতারণার অভিযোগে আ ন ম মোদাচ্ছেরুল হক প্রকাশ মাসুদকে আটক
করা হয়। গতকাল (বৃহস্পতিবার) বিকেলে নগরীর আগ্রাবাদ এলাকাস্থ পরিবার পরিকল্পনা কার্যালয় এলাকা থেকে তাকে আটক করে ডবলমুরিং থানায় নিয়ে যায় পুলিশ। এর আগে ওই অফিসে সংশ্লিষ্ট ঊর্ধতন কর্মকর্তার তলবে তিনি নগরীতে আসেন। ডবলমুরিং থানার ওসি এ কে এম মহিউদ্দিন সেলিম জানান, মাসুদকে দুপুরে আটক করা হয়েছে। এরপর তার বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট ধারায় মামলা দায়ের সম্পন্ন হয়েছে। কাল (আজ শুক্রবার) নিয়ম অনুযায়ী তাকে আদালতে উপস্থাপন করা হবে। তিনি আরো জানান, মাসুদের বিরুদ্ধে প্রতারণার মামলা দায়ের করা হয়েছে। ঘটনার বিবরণ অনুযায়ী, গতকাল ডা. ফয়সাল পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর, চট্টগ্রামের উপ–পরিচালক উখ্য ইউন (ববি) এর কাছে মাসুদের বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ দেন । এ অভিযোগে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডা. মোজাফফর উদ্দিন আহমেদকে বদলির তদবির করে দেবেন এমন আশ্বাস দেন মাসুদ। তিনি নিজেকে ডা. ফয়সালের শ্যালক পরিচয় দেন। এ সময় ডা. মোজাফফরকে চমেকে যোগদান করিয়ে দিতে ডা. ফয়সালের নামে ২০ হাজার টাকা ঘুষ গ্রহণ করে এবং আরো ৫ হাজার টাকা বিকাশের মাধ্যমে পাঠানোর কথা বলেন মাসুদ। পরে খবর নিয়ে মাসুদের পরিচয় পাওয়া গেলে এ নিয়ে তৎপর হয় সংশ্লিষ্টরা। গতকাল তাকে ডাকা হয় পরিবার পরিকল্পনা অফিসে। এরপর তাকে আটক করে নিয়ে যায় ডবলমুরিং থানা পুলিশ। এ বিষয়ে ডা. ফয়সাল ইকবাল চৌধুরী জানান, মাসুদের প্রতারণার বিষয়ে যাবতীয় তথ্য আমি পরিবার পরিকল্পনা অফিস ও থানা পুলিশকে দিয়েছি। পুলিশ তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিয়েছে বলে শুনেছি। তিনি আরো জানান, তার বিরুদ্ধে বিস্তারিত তদন্ত হওয়া দরকার। ধৃত মাসুদ প্রতারণার মাধ্যমে টাকা আদায় করার কথা লিখিতভাবে পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের উপ–পরিচালকের কাছে স্বীকার করেছেন।
সূত্র: দৈনিক পূর্বকোণ
0 মন্তব্যসমূহ