নিউজ ডেস্কঃ
এমনিতেই চট্টগ্রামের গণমানুষের নেতা নগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক তিন বারের সিটি মেয়র মহিউদ্দিন চৌধুরীর মৃত্যু শোক কেটে উঠতে পরেনি চট্টগ্রামবাসী। গত তিন দিন ধরে শোক পালন করছে আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন অঙ্গসংগঠন। এরই মধ্যে আজ প্রিয় নেতার কুলখানীতে পদদলিত হয়ে মারা গেছে দশজন। যাদের সবাই সনাতন ধর্মী।
এঘটনায় আহত হয়েছে কমপক্ষে বিশজন। নিহত ও আহতদের আহাজারিতে ভারী হয়ে উঠেছে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল প্রাঙ্গণ।
নেতার কুলখানী খেতে এসে নিজেরাই লাশ হবে এমনটি ভাবতেই পারেনি কেউ। আর একসাথে এতগুলো লাশের ভার বহন করতে হবে চট্টগ্রামবাসীকে যা ছিল চিন্তারও বাহিরে।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, সেখানে হাজার হাজার মানুষ। আহত ও নিহতদের স্বজন ছাড়াও হাসপাতলে ভিড় করছেন সরকার দলীয় নেতাকর্মীরা। নিহতদের স্বজনদের আহাজারীতে বাকরুদ্ধ সবাই। মেজাবান খেতে এসে পদদলিত হয়ে এতো লোকের মৃত্যু তা মেনে নিতে পারছেননা অনেকে।
একসাথে এতো লোকের মৃত্যু নিয়ে আয়োজকদেও সমালোচনা করছেন অনেকে। প্রয়াত নেতা মহিউদ্দিন চৌধুরীর পরিবারের পক্ষ থেকে নগরীর ১২টি কমিউনিটি সেন্টাওে প্রায় লক্ষাধিক লোকের মেজবানের আয়োজন করা হয়েছিল। মেজবান খেতে পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশসহ বিভিন্ন এলাকায় মাইকিংও করা হয়। এতো লোকের আয়োজনের বিষয়ে আরো সতর্ক হওয়া দরকার ছিল বলে মনে করছেন অনেকে। আরো কয়েকটি কমিউনিটি সেন্টাওে আয়োজন করছে চাপ কিছুটা কম হতো। এতে করে এমন দুর্ঘটনা দেখতে হতোনা চট্টগ্রামবাসীকে।
উল্লেখ্য, চট্টগ্রাম নগরীর আসকারদীঘির পাড় রিমা কমিউনিটি সেন্টারে মেজবান খেতে এসে আজ সোমবার দুপুরে পদদলিত হয়েছে সনাতন ধর্মের ১০জন নিহত হয়।
নিহতরা হলেন-নিহতরা হলেন, কৃষ্ণ দাশ (৪৫),পিতা রায় মোহন দাশ, উত্তর কাট্টলী,পাহাড়তলী, সুধীর দাশ(৫০) পিতা লাল মোহন দাশ, পাথরঘাটা, কোতোয়ালী, প্রদীপ তালুকদার (৫৪) পিতা মনোরঞ্জন তালুকদার, ফতেয়াবাদ, ঝন্টু দাশ (৪৬) পিতা বিনোদ বিহারী, ফতেয়াবাদ, ধনাশীল (৪৫) পিতা অজ্ঞাত, বাঁশখালী, অলক ভৌমিক (৩৬) পিতা ননী গোপাল ভৌমিক, ছোট কুমিরা, সীতাকু-, লিটন দেব (৫০) পিতা প্রকৃতি রঞ্জন দেব, মোহসেন আউলিয়া, আনোয়ারা, দিপংকর রাহুল দাশ (২৬) পিতা অজ্ঞাত, বড়ইতলী, চকরিয়া কক্সবাজার।
সূত্রঃ আমার বাঁশখালীএমনিতেই চট্টগ্রামের গণমানুষের নেতা নগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক তিন বারের সিটি মেয়র মহিউদ্দিন চৌধুরীর মৃত্যু শোক কেটে উঠতে পরেনি চট্টগ্রামবাসী। গত তিন দিন ধরে শোক পালন করছে আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন অঙ্গসংগঠন। এরই মধ্যে আজ প্রিয় নেতার কুলখানীতে পদদলিত হয়ে মারা গেছে দশজন। যাদের সবাই সনাতন ধর্মী।
এঘটনায় আহত হয়েছে কমপক্ষে বিশজন। নিহত ও আহতদের আহাজারিতে ভারী হয়ে উঠেছে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল প্রাঙ্গণ।
নেতার কুলখানী খেতে এসে নিজেরাই লাশ হবে এমনটি ভাবতেই পারেনি কেউ। আর একসাথে এতগুলো লাশের ভার বহন করতে হবে চট্টগ্রামবাসীকে যা ছিল চিন্তারও বাহিরে।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, সেখানে হাজার হাজার মানুষ। আহত ও নিহতদের স্বজন ছাড়াও হাসপাতলে ভিড় করছেন সরকার দলীয় নেতাকর্মীরা। নিহতদের স্বজনদের আহাজারীতে বাকরুদ্ধ সবাই। মেজাবান খেতে এসে পদদলিত হয়ে এতো লোকের মৃত্যু তা মেনে নিতে পারছেননা অনেকে।
একসাথে এতো লোকের মৃত্যু নিয়ে আয়োজকদেও সমালোচনা করছেন অনেকে। প্রয়াত নেতা মহিউদ্দিন চৌধুরীর পরিবারের পক্ষ থেকে নগরীর ১২টি কমিউনিটি সেন্টাওে প্রায় লক্ষাধিক লোকের মেজবানের আয়োজন করা হয়েছিল। মেজবান খেতে পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশসহ বিভিন্ন এলাকায় মাইকিংও করা হয়। এতো লোকের আয়োজনের বিষয়ে আরো সতর্ক হওয়া দরকার ছিল বলে মনে করছেন অনেকে। আরো কয়েকটি কমিউনিটি সেন্টাওে আয়োজন করছে চাপ কিছুটা কম হতো। এতে করে এমন দুর্ঘটনা দেখতে হতোনা চট্টগ্রামবাসীকে।
উল্লেখ্য, চট্টগ্রাম নগরীর আসকারদীঘির পাড় রিমা কমিউনিটি সেন্টারে মেজবান খেতে এসে আজ সোমবার দুপুরে পদদলিত হয়েছে সনাতন ধর্মের ১০জন নিহত হয়।
নিহতরা হলেন-নিহতরা হলেন, কৃষ্ণ দাশ (৪৫),পিতা রায় মোহন দাশ, উত্তর কাট্টলী,পাহাড়তলী, সুধীর দাশ(৫০) পিতা লাল মোহন দাশ, পাথরঘাটা, কোতোয়ালী, প্রদীপ তালুকদার (৫৪) পিতা মনোরঞ্জন তালুকদার, ফতেয়াবাদ, ঝন্টু দাশ (৪৬) পিতা বিনোদ বিহারী, ফতেয়াবাদ, ধনাশীল (৪৫) পিতা অজ্ঞাত, বাঁশখালী, অলক ভৌমিক (৩৬) পিতা ননী গোপাল ভৌমিক, ছোট কুমিরা, সীতাকু-, লিটন দেব (৫০) পিতা প্রকৃতি রঞ্জন দেব, মোহসেন আউলিয়া, আনোয়ারা, দিপংকর রাহুল দাশ (২৬) পিতা অজ্ঞাত, বড়ইতলী, চকরিয়া কক্সবাজার।
0 মন্তব্যসমূহ