পটিয়া–আনোয়ারা–বাঁশখালী (পিএবি) সড়কের দৈর্ঘ্য ৫৮ কিলোমিটার। শুরু
চট্টগ্রাম নগরের তৃতীয় কর্ণফুলী সেতুর মইজ্জ্যারটেক থেকে। সড়কের ৩৪
কিলোমিটার রয়েছে বাঁশখালী অংশে। বাঁশখালীর ২২ কিলোমিটারই এখন ছোট-বড় গর্তে
ভরা। চলাচলে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে যাত্রীদের।
বাঁশখালী উপজেলার পাশাপাশি চট্টগ্রাম শহরে যাতায়াতের জন্য পেকুয়া ও কুতুবদিয়া উপজেলার কিছু এলাকার বাসিন্দারা সড়কটি ব্যবহার করে। এ ছাড়া বাঁশখালীর বিভিন্ন ঘাটের মাছ (সমুদ্র থেকে আহরিত) ও চাষিদের উৎপাদিত সবজি পরিবহন করা হয়। চলাচল করে সব ধরনের গাড়ি।
সরেজমিনে দেখা গেছে, সড়কটির বাঁশখালী অংশের শুরু তৈলার দ্বীপ সেতু থেকে। সেখান থেকে তিন কিলোমিটার পর্যন্ত সড়কের অবস্থা মোটামুটি ভালো। ভোগান্তি শুরু চানপুর বাজার থেকে। এ ছাড়া দারোগা বাজার, মহাজনঘাটা, উপজেলা পরিষদের সামনে, পৌরসভা কার্যালয়, মিয়ার বাজার, চেচুরিয়া, বৈলছড়ি বাজার, কালীপুর বাজার, বেলাইয়ার দোকান, রামদাশ হাট, গুনাগরি খাসমহল, সাহেবের হাট ও মনছুরিয়া বাজার পর্যন্ত প্রায় ২২ কিলোমিটার অংশ বেহাল হয়ে পড়েছে। এসব স্থানে গর্তে পানি জমে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে সড়ক। তবে মনছুরিয়া বাজারের পর থেকে সড়কের শেষ অবধি প্রেমবাজার পর্যন্ত অংশ ঠিক আছে।
বাঁশখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের অ্যাম্বুলেন্সের চালক মো. আলমগীর প্রথম আলোকে বলেন, মুমূর্ষু রোগী নিয়ে ৪৬ কিলোমিটার দূরের চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যেতে আগে লাগত দেড় ঘণ্টা। এখন আড়াই ঘণ্টার বেশি লাগে।
পটিয়া-আনোয়ারা-বাঁশখালী (পিএবি) যানবাহন মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম বলেন, রাস্তা খারাপ হওয়ায় গাড়ির বিভিন্ন যন্ত্রাংশ নষ্ট হচ্ছে। ঠিক সময়ে নির্দিষ্ট গন্তব্যে বাস পৌঁছাতে পারছে না। বাঁশখালী সুপার সার্ভিস আগে দুই-আড়াই ঘণ্টায় কর্ণফুলী সেতু থেকে প্রেমবাজার পৌঁছাতে পারত, এখন সেখানে তিন ঘণ্টার বেশি লাগছে।
কথা হয় ব্যবসায়ী আব্বাস উদ্দিনের সঙ্গে। তিনি নিয়মিত চট্টগ্রাম শহরের বিভিন্ন বাজারে মাছ সরবরাহ করেন। তিনি বলেন, রাস্তা ভাঙা হওয়ায় যাত্রার সময় বেড়েছে। বরফ গলে মাছ পচে নষ্ট হয়ে যায়। এতে লোকসান গুনতে হয়।
সড়ক ও জনপথ বিভাগ সূত্র জানায়, সড়কের বাঁশখালী অংশে ২০১২ সালে চার কোটি টাকা ব্যয়ে সংস্কারকাজ করা হয়। এরপর আর বড় কোনো সংস্কার হয়নি।
জানতে চাইলে সড়ক ও জনপথ বিভাগের দোহাজারী কার্যালয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী তোফায়েল আহমদ প্রথম আলোকে বলেন, এখন সাময়িকভাবে ইটের খোয়া দিয়ে ভাঙা স্থানগুলো সংস্কার করা হবে। বৃষ্টির কারণে কাজ করা সম্ভব হচ্ছে না। তিনি আরও বলেন, সড়কের প্রশস্ততা ১৮ থেকে ২৪ ফুট করাসহ সড়ক সংস্কারে প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। আগামী শীতে কাজ শুরু হবে।
বাঁশখালী উপজেলার পাশাপাশি চট্টগ্রাম শহরে যাতায়াতের জন্য পেকুয়া ও কুতুবদিয়া উপজেলার কিছু এলাকার বাসিন্দারা সড়কটি ব্যবহার করে। এ ছাড়া বাঁশখালীর বিভিন্ন ঘাটের মাছ (সমুদ্র থেকে আহরিত) ও চাষিদের উৎপাদিত সবজি পরিবহন করা হয়। চলাচল করে সব ধরনের গাড়ি।
সরেজমিনে দেখা গেছে, সড়কটির বাঁশখালী অংশের শুরু তৈলার দ্বীপ সেতু থেকে। সেখান থেকে তিন কিলোমিটার পর্যন্ত সড়কের অবস্থা মোটামুটি ভালো। ভোগান্তি শুরু চানপুর বাজার থেকে। এ ছাড়া দারোগা বাজার, মহাজনঘাটা, উপজেলা পরিষদের সামনে, পৌরসভা কার্যালয়, মিয়ার বাজার, চেচুরিয়া, বৈলছড়ি বাজার, কালীপুর বাজার, বেলাইয়ার দোকান, রামদাশ হাট, গুনাগরি খাসমহল, সাহেবের হাট ও মনছুরিয়া বাজার পর্যন্ত প্রায় ২২ কিলোমিটার অংশ বেহাল হয়ে পড়েছে। এসব স্থানে গর্তে পানি জমে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে সড়ক। তবে মনছুরিয়া বাজারের পর থেকে সড়কের শেষ অবধি প্রেমবাজার পর্যন্ত অংশ ঠিক আছে।
বাঁশখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের অ্যাম্বুলেন্সের চালক মো. আলমগীর প্রথম আলোকে বলেন, মুমূর্ষু রোগী নিয়ে ৪৬ কিলোমিটার দূরের চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যেতে আগে লাগত দেড় ঘণ্টা। এখন আড়াই ঘণ্টার বেশি লাগে।
পটিয়া-আনোয়ারা-বাঁশখালী (পিএবি) যানবাহন মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম বলেন, রাস্তা খারাপ হওয়ায় গাড়ির বিভিন্ন যন্ত্রাংশ নষ্ট হচ্ছে। ঠিক সময়ে নির্দিষ্ট গন্তব্যে বাস পৌঁছাতে পারছে না। বাঁশখালী সুপার সার্ভিস আগে দুই-আড়াই ঘণ্টায় কর্ণফুলী সেতু থেকে প্রেমবাজার পৌঁছাতে পারত, এখন সেখানে তিন ঘণ্টার বেশি লাগছে।
কথা হয় ব্যবসায়ী আব্বাস উদ্দিনের সঙ্গে। তিনি নিয়মিত চট্টগ্রাম শহরের বিভিন্ন বাজারে মাছ সরবরাহ করেন। তিনি বলেন, রাস্তা ভাঙা হওয়ায় যাত্রার সময় বেড়েছে। বরফ গলে মাছ পচে নষ্ট হয়ে যায়। এতে লোকসান গুনতে হয়।
সড়ক ও জনপথ বিভাগ সূত্র জানায়, সড়কের বাঁশখালী অংশে ২০১২ সালে চার কোটি টাকা ব্যয়ে সংস্কারকাজ করা হয়। এরপর আর বড় কোনো সংস্কার হয়নি।
জানতে চাইলে সড়ক ও জনপথ বিভাগের দোহাজারী কার্যালয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী তোফায়েল আহমদ প্রথম আলোকে বলেন, এখন সাময়িকভাবে ইটের খোয়া দিয়ে ভাঙা স্থানগুলো সংস্কার করা হবে। বৃষ্টির কারণে কাজ করা সম্ভব হচ্ছে না। তিনি আরও বলেন, সড়কের প্রশস্ততা ১৮ থেকে ২৪ ফুট করাসহ সড়ক সংস্কারে প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। আগামী শীতে কাজ শুরু হবে।
সুত্রঃ প্রথম আলো
0 মন্তব্যসমূহ