পাওনা টাকা বিরোধকে কেন্দ্র করে গৃহবধূ খুনের দায়ে আদালত এক আসামির
মৃত্যুদ-ের আদেশ দিয়েছেন। গতকাল বুধবার চট্টগ্রাম ৪র্থ অতিরিক্ত জেলা ও
দায়রা জজ তানিয়া কামাল এ-রায় দেন। দ-াদেশপ্রাপ্ত আসামি আবদুস সবুর (৪৫)
বাঁশখালী উপজেলার দক্ষিণ কাথারিয়া মাঝির পাড়া এলাকার জনৈক কবির আহমদের
ছেলে। তিনি পলাতক রয়েছেন। একই রায়ে সবুরের অপর দুইভাইসহ ৯ জনকে বেকসুর
খালাস দেয়া হয়েছে। মামলার বিচার চলাকালে খলিলুর রহমান নামে এক অভিযুক্তের
মৃত্যু হওয়ায় তাকে ইতিপূর্বে অব্যাহতি দেয়া হয়। ২০০৩ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি
রাতে একই এলাকার দিলুয়ারা নামে এক গৃহবধূকে গুলি করে হত্যা করে আসামি।
খালাসপ্রাপ্ত অভিযুক্তরা হলেন, সবুরের দুই ভাই আবু তাহের ও আবদুল খালেক,
একই এলাকার মফিজুর রহমান, মুন্সী মিয়া, মো. জসিম , ফোরকান, নুরুচ্ছাফা,
রুহুল আমিন ও জামাল উদ্দিন।
বেঞ্চ সহকারি রেজাউল করিম জানান, আদালত সবুর নামে এক আসামির মৃত্যুদ-ের নির্দেশ দিয়েছেন।
আদালত সূত্রে জানা যায়, স্থানীয় জনৈক মোজাহেরের ভাগিনা মফিজের কাছে টাকা পেতেন সবুর। ঘটনার রাতে সবুর আরো লোকজন নিয়ে মফিজকে ধরতে যান। এসময় মফিজ দৌড়ে ঘরের ভেতরের রুমে ঢুকে যান। মোজাহের ও তার স্ত্রী দিলুয়ারা এগিয়ে আসেন। মোজাহেরের সাথে এসময় সবুরসহ অন্যান্যদের সাথে বাকবিত-া হয়। এক পর্যায়ে সবুর আগ্নেয়াস্ত্র বের করে মোজাহেরের দিকে গুলি ছুঁড়ে। এসময় মোজাহের বসে গেলে পিছনে দাঁড়িয়ে থাকা দিলুয়ারা গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলে মৃত্যুবরণ করেন। এ ঘটনায় মোজাহের বাঁশখালী থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। তদন্তকারী কর্মকর্তা আদালতে ১১ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন। ২০০৬ সালের ১০ অক্টোবর আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের পর আদালতে ৯ জন সাক্ষ্য দেন। আসামির বিরুদ্ধে আনা দ-বিধির ৩০২ ধারার অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ হওয়ায় আদালত এ রায় দেন।
বেঞ্চ সহকারি রেজাউল করিম জানান, আদালত সবুর নামে এক আসামির মৃত্যুদ-ের নির্দেশ দিয়েছেন।
আদালত সূত্রে জানা যায়, স্থানীয় জনৈক মোজাহেরের ভাগিনা মফিজের কাছে টাকা পেতেন সবুর। ঘটনার রাতে সবুর আরো লোকজন নিয়ে মফিজকে ধরতে যান। এসময় মফিজ দৌড়ে ঘরের ভেতরের রুমে ঢুকে যান। মোজাহের ও তার স্ত্রী দিলুয়ারা এগিয়ে আসেন। মোজাহেরের সাথে এসময় সবুরসহ অন্যান্যদের সাথে বাকবিত-া হয়। এক পর্যায়ে সবুর আগ্নেয়াস্ত্র বের করে মোজাহেরের দিকে গুলি ছুঁড়ে। এসময় মোজাহের বসে গেলে পিছনে দাঁড়িয়ে থাকা দিলুয়ারা গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলে মৃত্যুবরণ করেন। এ ঘটনায় মোজাহের বাঁশখালী থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। তদন্তকারী কর্মকর্তা আদালতে ১১ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন। ২০০৬ সালের ১০ অক্টোবর আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের পর আদালতে ৯ জন সাক্ষ্য দেন। আসামির বিরুদ্ধে আনা দ-বিধির ৩০২ ধারার অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ হওয়ায় আদালত এ রায় দেন।
সুত্রঃ দৈনিক পূর্বকোণ
0 মন্তব্যসমূহ