তাফহীমুল ইসলামঃ
বৈলছড়ী ইউনিয়নের কুলীনপাড়া মাহফিল পরিচালনা পরিষদের উদ্যোগে ২য় তম ইসলামী সম্মেলন বাঁশখালী হামেদিয়া মাদরাসার পশ্চিম পাশে বাঁশখালী সমাজ উন্নয়ন ফোরাম সংলগ্ন মাঠে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে সভাপতিত্ব করেন- বাঁশখালী জামেয়া মিল্লিয়া আজিজিয়া মাদরাসার মুহাদ্দিস আলহাজ্ব মাওলানা আহমদ হাসান সাহেব। মাহফিলে প্রধান বক্তা হিসেবে পতেঙ্গা ইসলামিয়া ফাযিল মাদরাসার অধ্যাপক মাহমুদুল হাসান, প্রধান আলোচক হিসেবে জলদী হোসাইনিয়া কামিল মাদরাসার উপাধ্যক্ষ মাওলানা আজিজুল ইসলাম, বিশেষ বক্তা হিসেবে পুকুরিয়া মুখলেছিয়া এমদাদুল উলুম মাদরাসার প্রধান পরিচালক হাফেজ মাওলানা নুর আহমদ আলোচনা পেশ করেন। মাহফিলে প্রধান অতিথি হিসেবে বাঁশখালী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ মাওলানা জহিরুল ইসলাম, বিশেষ অতিথি হিসেবে বৈলছড়ী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ইব্রাহিম বিন খলিল, বাঁশখালী উপজেলা শ্রমিক কল্যান ফেডারেশনের সাবেক সভাপতি মোখতার হোসাইন সিকদার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বৈলছড়ী ইউনিয়নের কুলীনপাড়া মাহফিল পরিচালনা পরিষদের উদ্যোগে ২য় তম ইসলামী সম্মেলন বাঁশখালী হামেদিয়া মাদরাসার পশ্চিম পাশে বাঁশখালী সমাজ উন্নয়ন ফোরাম সংলগ্ন মাঠে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে সভাপতিত্ব করেন- বাঁশখালী জামেয়া মিল্লিয়া আজিজিয়া মাদরাসার মুহাদ্দিস আলহাজ্ব মাওলানা আহমদ হাসান সাহেব। মাহফিলে প্রধান বক্তা হিসেবে পতেঙ্গা ইসলামিয়া ফাযিল মাদরাসার অধ্যাপক মাহমুদুল হাসান, প্রধান আলোচক হিসেবে জলদী হোসাইনিয়া কামিল মাদরাসার উপাধ্যক্ষ মাওলানা আজিজুল ইসলাম, বিশেষ বক্তা হিসেবে পুকুরিয়া মুখলেছিয়া এমদাদুল উলুম মাদরাসার প্রধান পরিচালক হাফেজ মাওলানা নুর আহমদ আলোচনা পেশ করেন। মাহফিলে প্রধান অতিথি হিসেবে বাঁশখালী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ মাওলানা জহিরুল ইসলাম, বিশেষ অতিথি হিসেবে বৈলছড়ী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ইব্রাহিম বিন খলিল, বাঁশখালী উপজেলা শ্রমিক কল্যান ফেডারেশনের সাবেক সভাপতি মোখতার হোসাইন সিকদার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান বক্তার আলোচনায় অধ্যাপক মাহমুদুল হাসান বলেন- আজ বিশ্বব্যাপী মুসলমানরা নির্যাযিত হচ্ছে ঈমানকে আঁকড়ে না ধরার কারণে। ইহুদি-নাসারারা মুসলমানদের নিজেদের মধ্যে বিবাদ সৃষ্টি করে ঝঁগড়া, ফাসাদ সৃষ্টি করছে। বর্তমানে মুফাসসিরে কুরআনের বিরুদ্ধে পর্যন্ত যেনাকারীর অপবাদ দেয়া হয়। প্রধান আলোচক মাওলানা আজিজুল ইসলাম বলেন- জান্নাতের বাসিন্দা হতে দুনিয়া নামক এই পরীক্ষার হলে ভালোভাবে পরীক্ষা দিতে হবে, হলে হালালকে অর্জন করে হারামকে বর্জন করতে হবে, এই দুনিয়ায় জেল, জুলুম, নির্যাতন সহ্য করতে হবে, দুনিয়ার মায়া-মোহ ত্যাগ করতে হবে। প্রধান অতিথি অধ্যক্ষ মাওলানা জহিরুল ইসলাম বলেন- জান্নাতে প্রবেশ করতে হলে গায়ে হলুদের মতো বেহায়াপনার আয়োজন করা যাবে না। জালে আসা সাপ, ব্যাঙ্গ, মাছ সবকিছু যেমনি নেয়া যাবে না। ঠিক তেমনি এই দুনিয়ার সবকিছুকে গ্রহণ করা যাবে না। কিছু জিনিস অর্জন করতে হবে, কিছু জিনিস বর্জন করতে হবে।
0 মন্তব্যসমূহ