মোঃআরিফ মিয়া,জামালপুরঃ
একসময় বাঙ্গালীর যে কোন উৎসব আনন্দে মিশে থাকতো রকমারি পিঠা। পিঠা বাংলাদেশের সংস্কৃতি আর ঐতিহ্যের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। তবে নগরায়নের প্রভাবে আজ তা অনেকটাই বিলুপ্তির পথে। হাজার বছর আগ থেকেই কৃষকের ঘরে হেমন্তের ফসল উঠলে তৈরি হত পিঠা। এই ধারাবাহিকতা চলতো শীতকাল পর্যন্ত। নগর সংস্কৃতির প্রভাবে হারিয়ে যাওয়া পিঠা নতুন প্রজন্মের কাছে পরিচিত করতে প্রথমবারের মত ৩১শে জানুয়ারি ২০১৮ সালে এম,এস,ডি,এস,প্রি-ক্যাডেট এন্ড হাই সস্কুলে পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত হয়।এ উৎসবে চারটি স্টল হয়,প্রত্যেকটি স্টলের মধুর রকমের নাম দেওয়া হয়।
প্রধান অতিথি হিসেবে থাকেন জামালপির জেলার সরিষাবাডী উপজেলার ৪আসনের এম.পি পদপার্থী মোঃজিল্লুর রহমান। সে প্রত্যেকটি স্টল ঘুরে পিঠার সাধ গ্রহন করেন।পিঠার স্টল ঘুরে দেখা যায় যে,পুলি পিঠা,পাটি সাপটা,তেজপাতা,পাতা,গোলাপ,
নিম, জামাই পিঠা,ডিম পুলি,তেলে পিঠা,বরা,রসমন্জুরি,নিমকি,পাকুডা,নকশি,ফুল,লাভ ইত্যাদি পিঠার সমহার।
এ পিঠা পরিবেসন করে জিল্লুর রহমান বলেন যে,আমাদের শীতের সেই পিঠা ধরে রাখার জন্য এই পিঠা উৎসব প্রতি বছর পালন করা প্রয়োজন।
0 মন্তব্যসমূহ