গাজী গোফরান বাঁশখালী নিউজ প্রতিনিধিঃ
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কেমন হবে তা নিয়ে মানুষের আগ্রহের শেষ নেই। নির্বাচনের বাকী এখনও অনেক সময় থাকলেও, বাঁশখালীতে কে আওয়ামীলীগের মনোনয়ন পাবে তা নিয়ে প্রতিটি গ্রাম ব্যাপি চলছে গবেষনা। যদিও আওয়ামীলীগ ছাড়া অন্য দলগুলোতে এই নিয়ে এখনও তেমন উত্তাপ ছড়ায় নাই। এ ব্যাপারে আগে ভাগেই সর্বোচ্চ প্রস্তুতি শুরু করেছে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ। এরই মধ্যে সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা তৈরির কাজও গুটিয়ে এনেছে দলটি।
এই উত্তাপ মূলতঃ প্রধানমন্ত্রীর এক ঘোষনার পরপরই ছড়িয়ে পড়ে। প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, ‘এবার কাউকে পাস করানোর দায়িত্ব আমি নিতে পারবো না। এবার যার যার জয় সে-ই ছিনিয়ে আনতে হবে।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র জানিয়েছে, আগামী নির্বাচন নিয়ে নেত্রীর নিজস্ব চিন্তাভাবনা ও হিসাবনিকাশ শুরু হয়ে গেছে। কাকে মনোনয়ন দেওয়া হবে, কে মনোনয়ন পাওয়ার যোগ্য, এসব বিষয়গুলো গুরুত্ব দিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন তিনি। নিয়মিত এগুলো নিয়ে স্ট্যাডি করছেন প্রধানমন্ত্রী এমন তথ্যও জানিয়েছে তার ঘনিষ্ঠ সূত্র। অন্য দুটি সূত্র জানায়, সভাপতি শেখ হাসিনা এবার দুইশ আসনে এমন প্রার্থী দিতে চান, যারা মনোনয়ন পাওয়া মানেই তাদের বিজয় নিশ্চিত। এ ধরনের প্রার্থী খুঁজে বের করতে কাজ করছেন তিনি। এছাড়াও গোয়েন্দা প্রতিবেদনের উপরও বিশেষ জোর দেওয়া হয়েছে।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, কেন্দ্রীয় ও জেলা কমিটির পাশাপাশি সরকারি একাধিক গোয়েন্দা সংস্থার সমন্বয়ে মোট তিনশ আসনে প্রায় এক হাজার দুইশ প্রার্থীর তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছে। স্বল্প সংখ্যক আসনে এক বা একাধিক প্রার্থী থাকলেও
বেশিরভাগ আসনেই ৪ থেকে ৫ জন প্রার্থী রয়েছেন।
বেশিরভাগ আসনেই ৪ থেকে ৫ জন প্রার্থী রয়েছেন।
এদের মধ্যে কারা জনসমর্থনে এগিয়ে তা জানতে মাসে দুইবার করে জরিপ চালানো হচ্ছে- যার প্রতিবেদন সরাসরি দলীয় প্রধান শেখ হাসিনার কাছে জমা পড়ছে।
দলের নীতি নির্ধারকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, যেসব সাংসদ বার্ধক্যে উপনীত, দলে সময় দিতে পারেন না, অপরাধের সঙ্গে জড়িত, গণবিচ্ছিন্ন, বিতর্কিত, সংগঠনের নেতা কর্মীদের সঙ্গে খারাপ আচরণ করেন তাদের এবার মনোনয়ন দেয়া হবে না। এবার মনোনয়নের ক্ষেত্রে তরুণ, মেধাবী নেতাদের প্রধান্য দেয়া হবে।
আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বোর্ড সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রীয় নেতারা বলেন, মনোনয়ন দেয়ার ক্ষেত্রে দলের প্রার্থীর বিপক্ষে কে নির্বাচন করবেন সে বিষয়টিও বিবেচনায় নেয়া হবে। শক্তিশালী প্রার্থীর বিপরীতে জয়লাভ করতে পারবেন এমন প্রার্থীকে বেছে নেয়া হবে।
আওয়ামীলীগের নির্বাচনী বোর্ড ও গোয়েন্দা সংস্থা সূত্রে জানা গেছে দক্ষিন চট্টলার ৩ সংসদ সদস্যসহ সারা দেশের সর্বমোট ৮০ জন সংসদ সদস্য আগামী সংসদ নির্বাচনে মনোনয় ঝুঁকিতে রয়েছে।
বিভিন্ন বিতর্কিত কর্মকান্ড এবং জনবিছিন্নতার অভিযোগ রয়েছে বর্তমান এমন সংসদ সদস্যদের মনোনয়ন নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।
এছাড়াও বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত এমপিরাও রয়েছে মনোনয়ন ঝুকিতে। দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন ১৫১ জন সংসদ সদস্য (এমপি)। এরমধ্যে ১২৮ জনই ছিলেন আওয়ামী লীগের। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিতরা নিজেদের ভাগ্যবান মনে করলেও এবার তাদের কপাল পোড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এই তালিকা থেকেই বেশির ভাগ এমপিকেই বাদ দেওয়ার চিন্তা করছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। দলটির শীর্ষ পর্যায়ের একাধিক নেতা এমন আভাস দিয়েছেন।
সূত্রমতে, ২০১৪ সালে নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক না হওয়ায় এমপি হলেও নির্বাচনের অভিজ্ঞতা তাদের হয়নি। ফলে তাদের ক্ষেত্রে এবার বিকল্প চিন্তা করছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হসিনা।
তিনি মনে করেন, আগামী নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হবে। প্রার্থীই হবেন এই নির্বাচনের মূল বিষয়। তাই নির্বাচনী কৌশল জানেন, নির্বাচন করার অতীত অভিজ্ঞতা রয়েছে, তারাই প্রাধান্য পাবেন দলীয় মনোনয়নে। তবে নির্বাচন করার অভিজ্ঞতা থাকলেও এমপি হয়ে বিতর্কিত কর্মকান্ডে বারবার যাদের নাম এসেছে, তারাও মনোয়ন পাবেন না। বিশেষ করে নিজ নিজ নির্বাচনী এলাকায় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে দূরত্ব তৈরি করা এমপিদের এবার একেবারেই ছাড় দেবেন না শেখ হাসিনা। বাদের তালিকায় থাকবেন তারাও।
এদিকে, বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েও যারা রাজনীতিতে ভাল করেছেন, জনসেবায় নিবেদিত ছিলেন, এমপি হিসেবে এলাকায় জনপ্রিয়; তারা আবারও মনোনয়ন পাবেন বলে দলটির নীতি-নির্ধারণী সূত্র গুলো নিশ্চিত করেছে।
সূত্র গুলো জানিয়েছে, অতীতে নির্বাচন করার অভিজ্ঞতা যাদের নেই, তাদের আগামী নির্বাচনে মনোনয়ন দেওয়ার ব্যাপারে নেতিবাচক মনোভাব দেখিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। যারা ২০০৮ সালের নির্বাচনে মনোনয়ন পেয়েছেন এবং এর আগের নির্বাচন গুলোতেও মনোনয়ন পেয়েছেন, রাজনীতির সঙ্গে জড়িত আছেন ও শারীরিকভাবে সুস্থ্যও আছেন, তাদের মনোনয়ন দেওয়ার ব্যাপারে ইতিবাচক মনোভাব রয়েছে তার।
উল্লেখ্য, দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ১৫১ এমপির মধ্যে ১২৮ জনই ছিল আওয়ামী লীগের মনোনীত নৌকার প্রার্থী। আওয়ামী লীগের দুই সভাপতি মন্ডলী ও দুই সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য বলেন, সর্বশেষ দলের কার্য নির্বাহী সংসদের সভায় দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনা দুই ধরণের নেতাদের মনোনয়ন না দেওয়ার ব্যাপারে তার সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন। এরমধ্যে এক ধরণের রয়েছেন, যারা এমপি হওয়ার পরে নেতা-কর্মী বেষ্টিত না থেকে নেতা-কর্মী বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছেন। দ্বিতীয়ত, যারা ২০১৪ সালের নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় এমপি নির্বাচিত হয়েছেন তারা। নির্বাচন করে এমপি না হওয়ার ফলে নির্বাচনের কৌশল তাদের জানা নেই। তবে এদের মধ্য থেকে যারা অবিশ্বাস্য রকম ভাল করেছেন, নেতা-কর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করেছেন, এলাকার উন্নয়নে নিজের সামর্থ্য অনুযায়ী খোঁজ-খবর রেখেছেন, তাদের ক্ষেত্রে ইতিবাচক চিন্তা রয়েছে আওয়ামী লীগ সভাপতির।
নেতাকর্মীদের কাছে ভালো ইমেজ রয়েছে, রাজনীতিক হিসেবে এলাকায় সুপরিচিত, সংগঠক হিসেবে দক্ষ, সততা, নিষ্ঠা ও শিক্ষিত, এমন যোগ্যতা রয়েছে যাদের, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পাবেন তারা। আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এসব যোগ্যতা সম্পন্ন নেতাদের সারাদেশ থেকে বাছাই করে তালিকা করা শুরু করেছেন। বিভিন্ন মাধ্যমে সংগ্রহ করা এই তালিকা ইতোমধ্যে যাচাই-বাছাই করছেন তিনি। প্রধানমন্ত্রীর ঘনিষ্ঠ একাধিক সূত্র এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।
নেতাকর্মীদের কাছে ভালো ইমেজ রয়েছে, রাজনীতিক হিসেবে এলাকায় সুপরিচিত, সংগঠক হিসেবে দক্ষ, সততা, নিষ্ঠা ও শিক্ষিত, এমন যোগ্যতা রয়েছে যাদের, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পাবেন তারা। আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এসব যোগ্যতা সম্পন্ন নেতাদের সারাদেশ থেকে বাছাই করে তালিকা করা শুরু করেছেন। বিভিন্ন মাধ্যমে সংগ্রহ করা এই তালিকা ইতোমধ্যে যাচাই-বাছাই করছেন তিনি। প্রধানমন্ত্রীর ঘনিষ্ঠ একাধিক সূত্র এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।
ওই সূত্র গুলো জানিয়েছে, শেখ হাসিনার দৃষ্টিতে এসব গুণাবলী যাদের রয়েছে, তারাই আগামী নির্বাচনে মনোনয়ন পাওয়ার যোগ্য। দলীয় সভাপতি মনে করেন, আগামী নির্বাচন হবে অংশগ্রহণমূলক। এখানে দলীয় প্রতীকের পাশাপাশি প্রার্থীর ব্যক্তিগত ইমেজ-কারিশমাও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। তাই উল্লিখিত যোগ্যতা ও গুণাবলী যাদের রয়েছে, তাদের মনোনয়ন অনেকটা নিশ্চিত বলে নীতি-নির্ধারণী সূত্রগুলো নিশ্চিত করেছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র জানিয়েছে, আগামী নির্বাচন নিয়ে নেত্রীর নিজস্ব চিন্তা ভাবনা ও হিসাব নিকাশ শুরু হয়ে গেছে। কাকে মনোনয়ন দেওয়া হবে, কে মনোনয়ন পাওয়ার যোগ্য, এসব বিষয় গুলো গুরুত্ব দিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন তিনি। নিয়মিত এগুলো নিয়ে স্ট্যাডি করছেন প্রধানমন্ত্রী এমন তথ্যও জানিয়েছে তার ঘনিষ্ঠ সূত্র। অন্য দুটি সূত্র জানায়, সভাপতি শেখ হাসিনা এবার দুইশ আসনে এমন প্রার্থী দিতে চান, যারা মনোনয়ন পাওয়া মানেই তাদের বিজয় নিশ্চিত। এ ধরনের প্রার্থী খুঁজে বের করতে কাজ করছেন তিনি। আর তাদের মধ্যে অবশ্যই উল্লিখিত গুণাবলী থাকতে হবে বলে ঘনিষ্ঠদের অবহিত করেছেন প্রধানমন্ত্রী।
সংসদীয় দলের সভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দলের সংসদ সদস্যদের ইঙ্গিত করে বলেছেন, ‘এবার কাউকে পাস করানোর দায়িত্ব আমি নিতে পারবো না। এবার যার যার জয় সে-ই ছিনিয়ে আনতে হবে।’ এজন্যে এমপিদের এলাকায় যেতে নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। যার অবস্থা বেগতিক তার অবস্থা ভালো করার জন্যেও নির্দেশ দেন।
বিভিন্ন সূত্র থেকে নিশ্চিত হওয়া গেছে, বিভিন্ন বিতর্কিত কর্মকান্ডের সাথে জড়িত এবং জনবিছিন্ন এমপিরা আগামী সংসদ নির্বাচনে নিশ্চিত মনোনয়ন পাচ্ছেন না। ইয়াবা ব্যবসায় সম্পৃক্ততার অভিযোগসহ বিভিন্ন কারণে বিতর্কিত কক্সবাজারের সংসদ সদস্য আব্দুর রহমান বদি মনোনয়ন না পাওয়া যেমন নিশ্চিত, একই ভাবে নির্বাচন কর্মকর্তাকে মারা, সাংবাদিক এবং দলীয় কর্মীদের উপর পরিকল্পিত ভাবে গুলি বর্ষণের অভিযোগ বর্তমান বাঁশখালীর সংসদ সদস্য মোস্তাফিজুর রহমানও মনোনয়ন না পাওয়ার সম্ভবনা সর্বাধিক।
গোয়েন্দা সংস্থার গোয়েন্দা প্রতিবেদনে এমন অসংখ্য আসনেই প্রার্থী পরিবর্তণ হচ্ছে বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
এক সমাবেশে আওয়ামী লীগের সভাপতি মন্ডলীর সদস্য ড. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘এবার দলীয় সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নেতাকর্মীদের কাছে ভালো ইমেজ রয়েছে, রাজনীতিক হিসেবে স্থানীয় ভাবে এলাকায় সুপরিচিত, সংগঠক হিসেবে দক্ষ, সর্বোপরি শিক্ষা-সততা ও নিষ্ঠাবান এমন গুণ সমৃদ্ধ প্রার্থী মনোনয়ন দেওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন। সারাদেশ থেকে তিনি প্রার্থী তুলেও এনেছেন। বিভিন্ন মাধ্যম থেকে তুলে আনা এ তালিকা নিয়ে কাজও করছেন তিনি।’ আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘এবারের নির্বাচনে ইমেজ সম্পন্ন প্রার্থীর মনোনয়ন নিশ্চিত।’
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবউল আলম হানিফ বলেন, ‘মনোনয়ন কাকে দেবেন বিষয়টি একেবারেই সভাপতি শেখ হাসিনার সিদ্ধান্ত। তবে গ্রহণযোগ্য, স্বচ্ছ, সৎ, আদর্শের রাজনীতির ক্ষেত্রে অবিচল নেতারাই মনোনয়ন পাবেন। শেখ হাসিনা এ ব্যাপারে ডিটারমাইন্ড।’
আরেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহমান এ বিষয়ে বলেন, ‘আগামী নির্বাচনে প্রার্থী দিয়েই বিজয় নিশ্চিত করতে চায় আওয়ামী লীগ। এর জন্যে এবার মনোনয়ন দেওয়া হবে অনেক যাছাই-বাছাই করে।’ তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী কাকে মনোনয়ন দেবেন, কাকে দেবেন না, তা নিয়ে তিনি কাজ করছেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘নেতাকর্মীদের কাছে ভালো ইমেজ রয়েছে, রাজনীতিক হিসেবে এলাকায় পরিচিত, সংগঠক হিসাবে দক্ষ ও নিষ্ঠাবান নেতাদের দিকে ঝুঁকবেন শেখ হাসিনা।’
এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের আরেক সভাপতি মন্ডলীর সদস্য ফারুক খান বলেন, ‘প্রত্যেক নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীর পরিবর্তন ঘটে। এবারও কেউ বাদ যাবেন, কেউ নতুন আসবেন। এটাই নিয়ম।
তিনি আরও বলেন, ‘আওয়ামী লীগ একটা বড় দল এখানে অনেকেই যোগ্য রয়েছেন। তাই প্রার্থী বদল করে দেওয়া হয়। তবে মনোনয়ন কাকে দেওয়া হবে না হবে, সেটার পুরো এখতিয়ার আওয়ামী লীগ মনোনয়ন বোর্ডের। এ বিষয়ে চূড়ান্ত করে এখন কিছু বলা যাবে না।’
এ প্রসঙ্গে সভাপতি মন্ডলীর আরেক সদস্য কাজী জাফর উল্যাহ বলেন, ‘আগামী নির্বাচনে দলীয় মনোনয়নে বড় ধরনের রদবদল আসবে। বেশ কিছু ‘ক্যাটাগরি’ নির্ধারণ করে এবার মনোনয়ন দেওয়া হবে।
0 মন্তব্যসমূহ