কাজী আরিফ আরিয়ান,গাজীপুর প্রতিনিধিঃ
গাজীপুরের টঙ্গীর তুরাগতীরে আজ শুক্রবার বাদ ফজর আমবয়ানের মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছে বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব।
বিশ্ব ইজতেমা উপলক্ষে দেশবাসী ও মুসলিম উম্মাহর সুখ, শান্তি ও কল্যাণ এবং দেশের উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি কামনা করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গতকাল দেওয়া বাণীতে রাষ্ট্রপতি বলেন, বিশ্ব ইজতেমা ইসলামি উম্মাহর ঐক্য, সংহতি ও ভ্রাতৃত্ববোধ সুদৃঢ়করণে তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। আর প্রধানমন্ত্রী তাঁর বাণীতে বলেন, ‘আমি আশা করি, এই মহান ধর্মীয় সমাবেশ বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে অনন্য ভূমিকা রাখবে।’
ইজতেমায় তাবলিগ জামাতের দিল্লির আমির মাওলানা সাদ কান্ধলভীর যোগ দেওয়া না-দেওয়া নিয়ে আলোচনা-সমালোচনার মধ্যে কঠোর নিরাপত্তায় আজ এই ইজতেমা শুরু হলো।
আগামী রোববার জোহরের নামাজের আগেই আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে শেষ হবে ইজতেমার প্রথম পর্ব। ১৯ জানুয়ারি শুরু হবে দ্বিতীয় পর্ব। ২১ জানুয়ারি আখেরি মোনাজাতের মাধ্যমে শেষ হবে এ বছরের বিশ্ব ইজতেমা।
মুসল্লিরা কনকনে শীত উপেক্ষা করে ইজতেমা ময়দানে অবস্থান নিতে শুরু করেছেন।
ইজতেমার যোগ দেওয়া এক মুসুল্লি বলেন, ইজতেমায় দুই পর্বে ২৭ জেলার মুসল্লিরা অংশ নেবেন। প্রথম পর্বে ১৪ জেলা ও দ্বিতীয় পর্বে ১৪ জেলার মুসল্লিরা অংশ নেবেন। এর মধ্যে ঢাকার মুসল্লিরা দুই পর্বেই অংশ নেবেন। বাকি ৩৭ জেলার মুসল্লিরা এ বছর নিজ নিজ জেলায় আঞ্চলিক ইজতেমায় অংশ নেবেন।
র্্যবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক আনোয়ার লতিফ খান বলেন, ইজতেমার কার্যক্রম যাতে সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়, সে জন্য অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করে র্যাব নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। যেকোন সহিংসতা ঠেকাতে নিরাপত্তা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে তাঁরা।
ঢাকা বিভাগীয় রেলওয়ের ব্যবস্থাপক মো. গাউস আল মুনির জানান, ইজতেমা চলাকালে বিশেষ ট্রেন চালু হবে এবং প্রতিটি ট্রেন টঙ্গী রেলওয়ে জংশনে দুই মিনিট করে যাত্রাবিরতি করবে।
প্রথম পর্বে ১৪ জেলার মুসল্লিদের জন্য ২৮ খিত্তা
ইজতেমা ময়দানে প্রতি জেলার মুসল্লিদের অবস্থানের আলাদা স্থান (খিত্তা) দেয়া আছে। প্রথম পর্বে অংশগ্রহণকারী জেলাগুলোর খিত্তা হলো ঢাকা (১ থেকে ৮, ১৬, ১৮, ২০ ও ২১ নম্বর), নারায়ণগঞ্জ (১২ ও ১৯), মাদারীপুর (১৫), গাইবান্ধা (১৩), শেরপুর (১১), লক্ষ্মীপুর (২২-২৩), ভোলা (২৫-২৬), ঝালকাঠি (২৪), পটুয়াখালী (২৮), নড়াইল (১৭), মাগুরা (২৭), পঞ্চগড় (৯), নীলফামারী (১০) ও নাটোর (১৪)।
গাজীপুরের টঙ্গীর তুরাগতীরে আজ শুক্রবার বাদ ফজর আমবয়ানের মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছে বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব।
বিশ্ব ইজতেমা উপলক্ষে দেশবাসী ও মুসলিম উম্মাহর সুখ, শান্তি ও কল্যাণ এবং দেশের উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি কামনা করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গতকাল দেওয়া বাণীতে রাষ্ট্রপতি বলেন, বিশ্ব ইজতেমা ইসলামি উম্মাহর ঐক্য, সংহতি ও ভ্রাতৃত্ববোধ সুদৃঢ়করণে তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। আর প্রধানমন্ত্রী তাঁর বাণীতে বলেন, ‘আমি আশা করি, এই মহান ধর্মীয় সমাবেশ বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে অনন্য ভূমিকা রাখবে।’
ইজতেমায় তাবলিগ জামাতের দিল্লির আমির মাওলানা সাদ কান্ধলভীর যোগ দেওয়া না-দেওয়া নিয়ে আলোচনা-সমালোচনার মধ্যে কঠোর নিরাপত্তায় আজ এই ইজতেমা শুরু হলো।
আগামী রোববার জোহরের নামাজের আগেই আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে শেষ হবে ইজতেমার প্রথম পর্ব। ১৯ জানুয়ারি শুরু হবে দ্বিতীয় পর্ব। ২১ জানুয়ারি আখেরি মোনাজাতের মাধ্যমে শেষ হবে এ বছরের বিশ্ব ইজতেমা।
মুসল্লিরা কনকনে শীত উপেক্ষা করে ইজতেমা ময়দানে অবস্থান নিতে শুরু করেছেন।
ইজতেমার যোগ দেওয়া এক মুসুল্লি বলেন, ইজতেমায় দুই পর্বে ২৭ জেলার মুসল্লিরা অংশ নেবেন। প্রথম পর্বে ১৪ জেলা ও দ্বিতীয় পর্বে ১৪ জেলার মুসল্লিরা অংশ নেবেন। এর মধ্যে ঢাকার মুসল্লিরা দুই পর্বেই অংশ নেবেন। বাকি ৩৭ জেলার মুসল্লিরা এ বছর নিজ নিজ জেলায় আঞ্চলিক ইজতেমায় অংশ নেবেন।
র্্যবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক আনোয়ার লতিফ খান বলেন, ইজতেমার কার্যক্রম যাতে সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়, সে জন্য অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করে র্যাব নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। যেকোন সহিংসতা ঠেকাতে নিরাপত্তা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে তাঁরা।
ঢাকা বিভাগীয় রেলওয়ের ব্যবস্থাপক মো. গাউস আল মুনির জানান, ইজতেমা চলাকালে বিশেষ ট্রেন চালু হবে এবং প্রতিটি ট্রেন টঙ্গী রেলওয়ে জংশনে দুই মিনিট করে যাত্রাবিরতি করবে।
প্রথম পর্বে ১৪ জেলার মুসল্লিদের জন্য ২৮ খিত্তা
ইজতেমা ময়দানে প্রতি জেলার মুসল্লিদের অবস্থানের আলাদা স্থান (খিত্তা) দেয়া আছে। প্রথম পর্বে অংশগ্রহণকারী জেলাগুলোর খিত্তা হলো ঢাকা (১ থেকে ৮, ১৬, ১৮, ২০ ও ২১ নম্বর), নারায়ণগঞ্জ (১২ ও ১৯), মাদারীপুর (১৫), গাইবান্ধা (১৩), শেরপুর (১১), লক্ষ্মীপুর (২২-২৩), ভোলা (২৫-২৬), ঝালকাঠি (২৪), পটুয়াখালী (২৮), নড়াইল (১৭), মাগুরা (২৭), পঞ্চগড় (৯), নীলফামারী (১০) ও নাটোর (১৪)।
0 মন্তব্যসমূহ