বিএন ডেস্কঃ
“আমরা আলাপ আলোচনার মাধ্যমে অনেক সমস্যার সমাধান করতে পারি। ভারতের সাথে আমাদের সম্পর্কটা আরও শক্তিশালী করতে চাই, আরও জোড়দার করতে চাই।”
নির্বাচনের বছরখানেক বাকি থাকতে বুধবার বিকালে ঢাকার একটি হোটেলে ‘বাংলাদেশ-ইনডিয়া মিডিয়া ডায়ালগ’ অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের এমন বক্তব্য আসে।
তিনি বলেন, “আমি ভারতীয় সাংবাদিক বন্ধুদের বলতে চাই, এ কথাটা আপনাদের মনে রাখতে হবে… বাংলাদেশে আমাদের বিকল্প যারা তারা পাকিস্তানের বন্ধু, যারা আপনাদের সেভেন সিস্টার্সের যাবতীয় গ্যাঞ্জামের হোতা, যারা পাকিস্তানের আইএসআইয়ের সঙ্গে কাজ করে। একই চক্রান্তের জালে তারা আবদ্ধ।”
ভারত সরকারের উদ্দেশে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী কাদের বলেন, “আরেকটা বিষয়ে অনুরোধ করব, প্লিজ আমাদের একটু সাহায্য করুন। পর পর তিনটা প্রাকৃতিক দুর্যোগ আমরা ফেইস করেছি।
“আমাদের হাওরের বন্যা, দেশের বিভিন্ন স্থানে বন্যা, রোহিঙ্গা ইস্যু… রোহিঙ্গাদের সংখ্যা এখন এগারো লাখ অতিক্রম করেছে। বাংলাদেশ কীভাবে ভার সইবে? একাত্তরের ক্রাইসিসে আপনারা আমাদের পাশে ছিলেন, এবারও আপনারা পাশে দাঁড়ান।
কাদের বলেন, “আজকেও আমরা ক্রাইসিসের মধ্যে আছি। এক্ষেত্রে ভারতের সাহায্য খুবই প্রয়োজন। আপনাদের সাথে মিয়ানমারের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক নিয়ে আমাদের কোনো বক্তব্য নেই। কিন্তু মিয়ানমার থেকে আসা রোহিঙ্গাদের কারণে উখিয়া-টেকনাফ এলাকায় মানুষের যে কষ্ট হচ্ছে সেটা দেখে না কেউ।
“আমাদের সি বিচে এখন পর্যটকরা যাচ্ছে না, আমাদের পাহাড় কেটে ফেলা হচ্ছে। আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিপর্যস্ত হচ্ছি। কাজেই ভারত সরকার যেন মিয়ানমারের ওপর দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ভিত্তিতে চাপ দেয়, প্রেশার দেয়।”
তিস্তা নিয়ে বাংলাদেশের সমস্যার কথাও ভারতীয় গণমাধ্যমে তুলে ধরার আহ্বান জানান ওবায়দুল কাদের।
তিনি বলেন, “ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী যখন (২০১৫ সালের জুনে) ঢাকায় এলেন, তখন তিনি আমাদের বলেছিলেন, তিনি এবং শেখ হাসিনা দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী থাকা অবস্থাতেই তিস্তা চুক্তি হবে। এ রকম আশ্বাসে আমরা আশায় বুক বেঁধেছিলাম, এখনো আশায় আছি।
নির্বাচনের বছরখানেক বাকি থাকতে বুধবার বিকালে ঢাকার একটি হোটেলে ‘বাংলাদেশ-ইনডিয়া মিডিয়া ডায়ালগ’ অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের এমন বক্তব্য আসে।
তিনি বলেন, “আমি ভারতীয় সাংবাদিক বন্ধুদের বলতে চাই, এ কথাটা আপনাদের মনে রাখতে হবে… বাংলাদেশে আমাদের বিকল্প যারা তারা পাকিস্তানের বন্ধু, যারা আপনাদের সেভেন সিস্টার্সের যাবতীয় গ্যাঞ্জামের হোতা, যারা পাকিস্তানের আইএসআইয়ের সঙ্গে কাজ করে। একই চক্রান্তের জালে তারা আবদ্ধ।”
ভারত সরকারের উদ্দেশে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী কাদের বলেন, “আরেকটা বিষয়ে অনুরোধ করব, প্লিজ আমাদের একটু সাহায্য করুন। পর পর তিনটা প্রাকৃতিক দুর্যোগ আমরা ফেইস করেছি।
“আমাদের হাওরের বন্যা, দেশের বিভিন্ন স্থানে বন্যা, রোহিঙ্গা ইস্যু… রোহিঙ্গাদের সংখ্যা এখন এগারো লাখ অতিক্রম করেছে। বাংলাদেশ কীভাবে ভার সইবে? একাত্তরের ক্রাইসিসে আপনারা আমাদের পাশে ছিলেন, এবারও আপনারা পাশে দাঁড়ান।
কাদের বলেন, “আজকেও আমরা ক্রাইসিসের মধ্যে আছি। এক্ষেত্রে ভারতের সাহায্য খুবই প্রয়োজন। আপনাদের সাথে মিয়ানমারের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক নিয়ে আমাদের কোনো বক্তব্য নেই। কিন্তু মিয়ানমার থেকে আসা রোহিঙ্গাদের কারণে উখিয়া-টেকনাফ এলাকায় মানুষের যে কষ্ট হচ্ছে সেটা দেখে না কেউ।
“আমাদের সি বিচে এখন পর্যটকরা যাচ্ছে না, আমাদের পাহাড় কেটে ফেলা হচ্ছে। আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিপর্যস্ত হচ্ছি। কাজেই ভারত সরকার যেন মিয়ানমারের ওপর দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ভিত্তিতে চাপ দেয়, প্রেশার দেয়।”
তিস্তা নিয়ে বাংলাদেশের সমস্যার কথাও ভারতীয় গণমাধ্যমে তুলে ধরার আহ্বান জানান ওবায়দুল কাদের।
তিনি বলেন, “ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী যখন (২০১৫ সালের জুনে) ঢাকায় এলেন, তখন তিনি আমাদের বলেছিলেন, তিনি এবং শেখ হাসিনা দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী থাকা অবস্থাতেই তিস্তা চুক্তি হবে। এ রকম আশ্বাসে আমরা আশায় বুক বেঁধেছিলাম, এখনো আশায় আছি।
“সামনে নির্বাচন, মাত্র সাত-আট মাস আছে নির্বাচনের, আমাদের জনগণের কাছে জবাব দিতে হয়। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেছিলেন… এ ব্যাপারে আপনাদের সহযোগিতা চাইছি।”
এই আওয়ামী লীগ নেতা বলেন, তিস্তায় যে পানি আছে, তার যৌক্তিক হিস্যা বাংলাদেশকে দিতে হবে।
“দেখুন… কিছু হলেও আমাদের দিন। আমাদের বাঁচতে দিন। উত্তর জনপদ মরুভূমি হয়ে যাচ্ছে। তিস্তার দুই পারে হাহাকার, এই হাহাকার বড়ই কষ্টদায়ক।”
ভারত ও পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকার যাতে তিস্তার পানিবণ্টন নিয়ে ‘সম্মানজনক, যুক্তিসঙ্গত, বাস্তবসম্মত’ একটি সমাধানে আসে, সে বিষয়টি ভারত সরকারের কাছে তুলে ধরতে পশ্চিমবঙ্গের সাংবাদিকদের প্রতি আহ্বান জানান ওবায়দুল কাদের।
“আপনারা তাকে বলবেন, তিস্তার পানি বণ্টনের সহযোগিতায় এগিয়ে এলে বাংলাদেশের জনগণ শ্রদ্ধার সাথে তাকে (মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়) স্মরণ করবে।”
২০১১ সালে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের ঢাকা সফরের সময় তিস্তা চুক্তি হওয়ার কথা থাকলেও পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতার আপত্তিতে শেষ মুহূর্তে তা আটকে যায়।
এরপর দুই দেশের মধ্যে প্রায় প্রতিটি উচ্চ পর্যায়ের সফরে ওই চুক্তি নিয়ে কথা হলেও এখন পর্যন্ত তা আলোর মুখ দেখেনি।
এই আওয়ামী লীগ নেতা বলেন, তিস্তায় যে পানি আছে, তার যৌক্তিক হিস্যা বাংলাদেশকে দিতে হবে।
“দেখুন… কিছু হলেও আমাদের দিন। আমাদের বাঁচতে দিন। উত্তর জনপদ মরুভূমি হয়ে যাচ্ছে। তিস্তার দুই পারে হাহাকার, এই হাহাকার বড়ই কষ্টদায়ক।”
ভারত ও পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকার যাতে তিস্তার পানিবণ্টন নিয়ে ‘সম্মানজনক, যুক্তিসঙ্গত, বাস্তবসম্মত’ একটি সমাধানে আসে, সে বিষয়টি ভারত সরকারের কাছে তুলে ধরতে পশ্চিমবঙ্গের সাংবাদিকদের প্রতি আহ্বান জানান ওবায়দুল কাদের।
“আপনারা তাকে বলবেন, তিস্তার পানি বণ্টনের সহযোগিতায় এগিয়ে এলে বাংলাদেশের জনগণ শ্রদ্ধার সাথে তাকে (মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়) স্মরণ করবে।”
২০১১ সালে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের ঢাকা সফরের সময় তিস্তা চুক্তি হওয়ার কথা থাকলেও পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতার আপত্তিতে শেষ মুহূর্তে তা আটকে যায়।
এরপর দুই দেশের মধ্যে প্রায় প্রতিটি উচ্চ পর্যায়ের সফরে ওই চুক্তি নিয়ে কথা হলেও এখন পর্যন্ত তা আলোর মুখ দেখেনি।
0 মন্তব্যসমূহ