বিএন ডেস্কঃ
অন্ধকার যুগের বর্বরতাকেও হার মানার মত ঘটনা। মাত্র ১ বছর ১০ মাস বয়সী শিশুকে ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলার সোনারকানিয়ার ৫ নং ওয়ার্ডের হাতিয়ার কুল এলাকায়। এ ব্যাপারে চট্টগ্রামের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এ ফৌজদারী অভিযোগ এনে শিশুর মা পারভিন আক্তার বাদি হয়ে আজ দুপুরে একটি মামলা দায়ের করেন।
মামলায় মো. শাকিব (২০), মরিয়ম বেগম (৩৮) ও মোক্তারকে (৪৫) আসামি করা হয়। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক (ভারপ্রাপ্ত) মোতাহির আলী ‘পূর্ণাঙ্গ তদন্তক্রমে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য সাতকানিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে নির্দেশ দেওয়া গেল’ মর্মে আদেশ দেন। জেলা লিগ্যাল এইডের প্যানেল আইনজীবী মো. সালাহ উদ্দিন চৌধুরী বাদি পক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন।
মামলার বাদি পারভিন আক্তার বলেন, ‘গত ৭ ফেব্রুয়ারি আমার স্বামীকে ডাক্তার দেখিয়ে বাড়ি ফিরে ঘরে প্রবেশের পূর্বে আসামী মো. শাকিব আমার কোল থেকে আদর করার কথা বলে শিশুকে নিয়ে যায়। প্রায় আধ ঘণ্টা পর্যন্ত শিশুকে খোঁজে না পাওয়ায় আমরা খুঁজতে বের হই। পরে বাড়ির পাশের খালপাড়ে কালভার্টের উত্তর পার্শ্বে শিশুর কান্নার শব্দ শুনতে পাই। সেখানে গিয়ে দেখি শাকিব শিশুর মুখ চেপে ধরেছে এবং তার যোনি ও পায়ুপথ দিয়ে রক্ত বের হচ্ছে। তখন আমি ‘আমার বাচ্চাকে কি করেছিস’ জিজ্ঞেস করলে অপর দুই আসামিও উপস্থিত হয়ে শিশুর চিকিৎসা না করা ও আইনগত ব্যবস্থা না নেওয়ার হুমকি দেয়। কাউকে বললে আমার স্বামীকে মেরে ফেলার হুমকিও দেয়। পরে আমরা শিশুকে সাতকানিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে ভর্তি করে ১১ থেকে ১৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি যাই।’
মামলার আইনজীবী মো. সালাহ উদ্দিন চৌধুরী বলেন, ‘ঘটনাটিকে আমরা কী বলে আখ্যায়িত করব, তাও বুঝছি না। মানুষ এত নরপিচাশ, নির্মম, অমানবিক ও নির্লজ্জ হয় কি করে? সমস্ত বর্বরতাকেও হার মানিয়েছে। ১ বছর ১০ মাস বয়সী একটি শিশুর যােনি ও পায়ুপথে নির্যাতনের ঘটনাটি কোনো মতেই ক্ষমার যোগ্য নয়।’
সূত্রঃ সিটিজিটাইমস
অন্ধকার যুগের বর্বরতাকেও হার মানার মত ঘটনা। মাত্র ১ বছর ১০ মাস বয়সী শিশুকে ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলার সোনারকানিয়ার ৫ নং ওয়ার্ডের হাতিয়ার কুল এলাকায়। এ ব্যাপারে চট্টগ্রামের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এ ফৌজদারী অভিযোগ এনে শিশুর মা পারভিন আক্তার বাদি হয়ে আজ দুপুরে একটি মামলা দায়ের করেন।
মামলায় মো. শাকিব (২০), মরিয়ম বেগম (৩৮) ও মোক্তারকে (৪৫) আসামি করা হয়। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক (ভারপ্রাপ্ত) মোতাহির আলী ‘পূর্ণাঙ্গ তদন্তক্রমে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য সাতকানিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে নির্দেশ দেওয়া গেল’ মর্মে আদেশ দেন। জেলা লিগ্যাল এইডের প্যানেল আইনজীবী মো. সালাহ উদ্দিন চৌধুরী বাদি পক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন।
মামলার বাদি পারভিন আক্তার বলেন, ‘গত ৭ ফেব্রুয়ারি আমার স্বামীকে ডাক্তার দেখিয়ে বাড়ি ফিরে ঘরে প্রবেশের পূর্বে আসামী মো. শাকিব আমার কোল থেকে আদর করার কথা বলে শিশুকে নিয়ে যায়। প্রায় আধ ঘণ্টা পর্যন্ত শিশুকে খোঁজে না পাওয়ায় আমরা খুঁজতে বের হই। পরে বাড়ির পাশের খালপাড়ে কালভার্টের উত্তর পার্শ্বে শিশুর কান্নার শব্দ শুনতে পাই। সেখানে গিয়ে দেখি শাকিব শিশুর মুখ চেপে ধরেছে এবং তার যোনি ও পায়ুপথ দিয়ে রক্ত বের হচ্ছে। তখন আমি ‘আমার বাচ্চাকে কি করেছিস’ জিজ্ঞেস করলে অপর দুই আসামিও উপস্থিত হয়ে শিশুর চিকিৎসা না করা ও আইনগত ব্যবস্থা না নেওয়ার হুমকি দেয়। কাউকে বললে আমার স্বামীকে মেরে ফেলার হুমকিও দেয়। পরে আমরা শিশুকে সাতকানিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে ভর্তি করে ১১ থেকে ১৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি যাই।’
মামলার আইনজীবী মো. সালাহ উদ্দিন চৌধুরী বলেন, ‘ঘটনাটিকে আমরা কী বলে আখ্যায়িত করব, তাও বুঝছি না। মানুষ এত নরপিচাশ, নির্মম, অমানবিক ও নির্লজ্জ হয় কি করে? সমস্ত বর্বরতাকেও হার মানিয়েছে। ১ বছর ১০ মাস বয়সী একটি শিশুর যােনি ও পায়ুপথে নির্যাতনের ঘটনাটি কোনো মতেই ক্ষমার যোগ্য নয়।’
সূত্রঃ সিটিজিটাইমস
0 মন্তব্যসমূহ