বাঁশখালী গ-ামারায় ১৩২০ মগোওয়াট এস আলম পাওয়ার প্ল্যান্টরে কাজরে অগ্রগতি
২২ ফব্রেুয়ারি দুপুরে পরর্দিশন করছেনে বদ্যিুৎ জ্বালানি ও খনজি সম্পদ সচবি
ড. আহমদ কাইকাওয়াজ। প্ল্যান্টরে কাজরে অগ্রগতি দখেে তনিি সন্তোষ প্রকাশ
করনে। দ্রুত সময়ে অসর্ম্পূণ কাজ সম্পন্ন করে সরকাররে উন্নয়ন প্রকল্প
বাস্তবায়নরে জন্য প্রকল্প র্কমর্কতাদরে পরার্মশ দনে। নর্ধিারতি সময়রে
র্পূবইে কাজ সম্পন্ন হলে জাতীয় গ্রডিে বদ্যিুৎ সংযোগ হব।ে দশেরে বদ্যিুৎ
ঘাটতি পূরণরে পাশাপাশি বাঁশখালীসহ দশেরে প্রত্যন্ত এলাকার মানুষ বদ্যিুতরে
সুফল ভোগ করব।ে
গ-ামারায় ১৩২০ মগোওয়াট কয়লা বদ্যিুৎ প্রকল্প এলাকাটি পরর্দিশনরে সময় র্কমর্কতাদরে উদ্দশ্যেে এসব কথা বলনে। পরে বাঁশখালী উপজলো প্রশাসন ও এস আলম পাওয়ার প্ল্যান্ট র্কমর্কতাদরে সাথে আলাপকালে বদ্যিুৎ জ্বালানি ও খনজি সম্পদ সচবি ড. আহমদ কাইকাওয়াজ আরো বলনে, সরকাররে যে ভশিন রয়ছেে তম্মধ্যে বদ্যিুতরে চাহদিা পূরণ অন্যতম। প্রত্যন্ত এলাকায় বদ্যিুতরে চাহদিা মটোতইে সরকাররে এই বৃহৎ উদ্যোগ।
এ সময় উপস্থতি ছলিনে পডিবিি চফি ইঞ্জনিয়িার প্রবীর সনে, বাঁশখালী ইউএনও মোহাম্মদ মাসুদুর রহমান মোল্লা, ওসি মোহাম্মদ সালাহ উদ্দনি, এস আলম পাওয়ার প্ল্যান্টরে প্রকল্প ইনর্চাজ এডভোকটে হুমায়ুন কবরি, নৌবাহনিীর দায়ত্বিপ্রাপ্ত র্কমর্কতা জহরি উদ্দনি, চট্টগ্রাম পল্লী বদ্যিুৎ সমতি-ি১ জি এম আবু বক্কর ছদ্দিকিী, এস এস পাওয়াররে কারগিরি শাখার পরচিালক শহদিুল আলম, সি এফ এন এ ফাইন্যান্স সুব্রত ভৌমকি, এস আলম পাওয়ার প্ল্যান্টরে ডপেুটি ম্যানজোর (একাউন্টস) রমজি আহমদ। এছাড়াও বভিন্নি উপজলোর বদ্যিুৎ বভিাগে র্কমরত র্কমর্কতারা।
বদ্যিুৎ সচবি পরর্দিশনরে সময় বাঁশখালীতে নর্মিতি এস.আলম পাওয়ার প্ল্যান্টরে প্রকল্প ইনর্চাজ এডভোকটে হুমায়ুন কবরি উপস্থতি র্কমর্কতাদরে উদ্দশ্যেে বলনে, ২০১৯ সালরে আগস্ট মাসে নর্ধিারতি সময়রে র্পূবে প্রকল্পরে কাজ দ্রুততম ভাবে শষে করা হব।ে ২০২১ সালরে আগস্ট মাসরে মধ্যে উৎপাদতি বদ্যিুৎ জাতীয় গ্রডিে যুক্ত হব।ে বদ্যিুৎ উৎপাদনরে সুফল ভোগ করবে দশেরে মানুষ।
উল্লখ্যে, বদ্যিুৎ কন্দ্রেটি ২০ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে বদ্যিুৎ কন্দ্রেরে ৭০ শতাংশ মালকিানা এস.আলম গ্রুপরে ৬টি কোম্পানরি, বাকি ৩০ শতাংশ চীনরে সপেকো ইলকেট্রকি পাওয়ার কনস্ট্রাকশন কোম্পানি ও এইচটজিি ডভেলেপমন্টে গ্রুপরে।
গ-ামারায় ১৩২০ মগোওয়াট কয়লা বদ্যিুৎ প্রকল্প এলাকাটি পরর্দিশনরে সময় র্কমর্কতাদরে উদ্দশ্যেে এসব কথা বলনে। পরে বাঁশখালী উপজলো প্রশাসন ও এস আলম পাওয়ার প্ল্যান্ট র্কমর্কতাদরে সাথে আলাপকালে বদ্যিুৎ জ্বালানি ও খনজি সম্পদ সচবি ড. আহমদ কাইকাওয়াজ আরো বলনে, সরকাররে যে ভশিন রয়ছেে তম্মধ্যে বদ্যিুতরে চাহদিা পূরণ অন্যতম। প্রত্যন্ত এলাকায় বদ্যিুতরে চাহদিা মটোতইে সরকাররে এই বৃহৎ উদ্যোগ।
এ সময় উপস্থতি ছলিনে পডিবিি চফি ইঞ্জনিয়িার প্রবীর সনে, বাঁশখালী ইউএনও মোহাম্মদ মাসুদুর রহমান মোল্লা, ওসি মোহাম্মদ সালাহ উদ্দনি, এস আলম পাওয়ার প্ল্যান্টরে প্রকল্প ইনর্চাজ এডভোকটে হুমায়ুন কবরি, নৌবাহনিীর দায়ত্বিপ্রাপ্ত র্কমর্কতা জহরি উদ্দনি, চট্টগ্রাম পল্লী বদ্যিুৎ সমতি-ি১ জি এম আবু বক্কর ছদ্দিকিী, এস এস পাওয়াররে কারগিরি শাখার পরচিালক শহদিুল আলম, সি এফ এন এ ফাইন্যান্স সুব্রত ভৌমকি, এস আলম পাওয়ার প্ল্যান্টরে ডপেুটি ম্যানজোর (একাউন্টস) রমজি আহমদ। এছাড়াও বভিন্নি উপজলোর বদ্যিুৎ বভিাগে র্কমরত র্কমর্কতারা।
বদ্যিুৎ সচবি পরর্দিশনরে সময় বাঁশখালীতে নর্মিতি এস.আলম পাওয়ার প্ল্যান্টরে প্রকল্প ইনর্চাজ এডভোকটে হুমায়ুন কবরি উপস্থতি র্কমর্কতাদরে উদ্দশ্যেে বলনে, ২০১৯ সালরে আগস্ট মাসে নর্ধিারতি সময়রে র্পূবে প্রকল্পরে কাজ দ্রুততম ভাবে শষে করা হব।ে ২০২১ সালরে আগস্ট মাসরে মধ্যে উৎপাদতি বদ্যিুৎ জাতীয় গ্রডিে যুক্ত হব।ে বদ্যিুৎ উৎপাদনরে সুফল ভোগ করবে দশেরে মানুষ।
উল্লখ্যে, বদ্যিুৎ কন্দ্রেটি ২০ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে বদ্যিুৎ কন্দ্রেরে ৭০ শতাংশ মালকিানা এস.আলম গ্রুপরে ৬টি কোম্পানরি, বাকি ৩০ শতাংশ চীনরে সপেকো ইলকেট্রকি পাওয়ার কনস্ট্রাকশন কোম্পানি ও এইচটজিি ডভেলেপমন্টে গ্রুপরে।
সুত্রঃ দৈনিক পূর্বকোণ
0 মন্তব্যসমূহ