বাঁশখালী নিউজ ডেস্কঃ
চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার গন্ডামারা ইউনিয়নে ২নং ওয়ার্ডে এক ভয়াভহ অগ্নিকান্ডে ৩টি বসতঘর পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। নিঃস্ব হয়ে গেছে ৩টি পরিবারের প্রায় ২০ জন সদস্য। এ ঘটনায় ক্ষয়ক্ষতি পরিবারের প্রায় ১৮ লক্ষ টাকা বলে জানাগেছে।
গত ১৮ই ফেব্রুয়ারী রোববার সন্ধা সাড়ে ৬টায় উপজেলার গন্ডামারা ইউনিয়নে এ অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে। নির্ভর যোগ্য সূত্রে জানা যায়, ঘটনার দিন সন্ধা সাড়ে ৬ টায় ঘরের কুপি (চেরাগ) আগুন থেকে এই আগুনের সূত্রপাত হলে মুহুর্তে টিন কাঠের বাড়িতে দাউ দাউ করে জ্বলে উটে। ফাগুনের প্রচন্ড খরায় পর্যাপ্ত পানির অভাবে শত শত মানুষ অগ্নিনির্বাপনে প্রচেষ্টা চালিয়েও প্রায় ২ ঘন্টা পরিশ্রম করে আগুন নিয়ন্ত্রনে আনার আগেই ৩টি ঘর পুড়ে ছাই হয়ে যায়। ক্ষতিগ্রস্থ পরিবার গুলো হচ্ছে মোঃ আমির হোছাইন, মোঃ জাগের আহমদ ও আব্দুল মজিদ সর্ব পিতা মৃত আব্দুল মোনাফ। এই অগ্নিকান্ডে নগদ টাকা স্বর্ণালংকার, মূলবান কাপড়-চোপড় ও আসবাবপত্র সহ প্রায় ১৮লক্ষ টাকার ক্ষয়-ক্ষতি হয়েছে বলে জানা যায়। বর্তমানে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের সদস্যরা খোলা আকাশের নিচে বসবাস করছে।
অগ্নিকান্ডের খবর পেয়ে স্থানীয় চেয়ারম্যান লেয়াকত আলী ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে তাৎক্ষনিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ প্রত্যেক পরিবারকে ৫ হাজার টাকা করে ব্যক্তিগত ফান্ড থেকে সহযোগিতা করেছেন বলে জানিয়েছেন। একই সাথে তিনি অগ্নিকান্ডের ঘটনা উপজেলা প্রশাসনের সংশ্লিষ্ট বিভাগকে অবহিত করেছেন বলে জানিয়েছেন।
চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার গন্ডামারা ইউনিয়নে ২নং ওয়ার্ডে এক ভয়াভহ অগ্নিকান্ডে ৩টি বসতঘর পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। নিঃস্ব হয়ে গেছে ৩টি পরিবারের প্রায় ২০ জন সদস্য। এ ঘটনায় ক্ষয়ক্ষতি পরিবারের প্রায় ১৮ লক্ষ টাকা বলে জানাগেছে।
গত ১৮ই ফেব্রুয়ারী রোববার সন্ধা সাড়ে ৬টায় উপজেলার গন্ডামারা ইউনিয়নে এ অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে। নির্ভর যোগ্য সূত্রে জানা যায়, ঘটনার দিন সন্ধা সাড়ে ৬ টায় ঘরের কুপি (চেরাগ) আগুন থেকে এই আগুনের সূত্রপাত হলে মুহুর্তে টিন কাঠের বাড়িতে দাউ দাউ করে জ্বলে উটে। ফাগুনের প্রচন্ড খরায় পর্যাপ্ত পানির অভাবে শত শত মানুষ অগ্নিনির্বাপনে প্রচেষ্টা চালিয়েও প্রায় ২ ঘন্টা পরিশ্রম করে আগুন নিয়ন্ত্রনে আনার আগেই ৩টি ঘর পুড়ে ছাই হয়ে যায়। ক্ষতিগ্রস্থ পরিবার গুলো হচ্ছে মোঃ আমির হোছাইন, মোঃ জাগের আহমদ ও আব্দুল মজিদ সর্ব পিতা মৃত আব্দুল মোনাফ। এই অগ্নিকান্ডে নগদ টাকা স্বর্ণালংকার, মূলবান কাপড়-চোপড় ও আসবাবপত্র সহ প্রায় ১৮লক্ষ টাকার ক্ষয়-ক্ষতি হয়েছে বলে জানা যায়। বর্তমানে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের সদস্যরা খোলা আকাশের নিচে বসবাস করছে।
অগ্নিকান্ডের খবর পেয়ে স্থানীয় চেয়ারম্যান লেয়াকত আলী ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে তাৎক্ষনিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ প্রত্যেক পরিবারকে ৫ হাজার টাকা করে ব্যক্তিগত ফান্ড থেকে সহযোগিতা করেছেন বলে জানিয়েছেন। একই সাথে তিনি অগ্নিকান্ডের ঘটনা উপজেলা প্রশাসনের সংশ্লিষ্ট বিভাগকে অবহিত করেছেন বলে জানিয়েছেন।
0 মন্তব্যসমূহ