আব্দুল আলীম নোবেলঃ
কক্সবাজার দক্ষিণ কলাতলীতে সমুদ্র সৈকত থেকে বালি উত্তোলন করে ব্র্যাক ট্র্রেনিং সেন্টারের জমি ভরাট করা হচ্ছে। রাতের আধাঁরে ড্রেজিং মেশিন দিয়ে এসব বালি উত্তোলন করা হচ্ছে বলে জনাগেছে । পরিবেশ প্রতিবেশ সংকটাপন্ন (ইসিএ)এলাকায় তৈরি হচ্ছ নানা স্থাপনা। নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে পরিবেশ আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখিয়ে বেসরকারী সংস্থা ব্র্যাক বছরের পর বছর এরূপ স্থাপনা তৈরি করে ঘাঁটি ঘেড়ে বসেছে। এর পাশাপাশি ব্র্যাক আরো স্থাপনা তৈরিতে নেমেছে। কক্সবাজারে মাস্টারপ্ল্যান অনুযায়ী সমুদ্র সৈকতে লাগোয়া কোন ধরনের স্থাপনা তৈরি নিষিদ্ধ থাকলেও এই নিয়ম মানছে না ব্র্যাক সংস্থা। শুধু ব্র্যাক নয় এর আশেপাশের বেশ কিছু এলাকায়ও অবৈধ স্থাপনা উঠেছে। ইতোপূর্বে এই এলাকায় কক্সবাজার জেলা প্রশাসন একাধিক অভিযান করলেও এই পর্যন্ত দৃশ্যমান উন্নতির কোন কিছু চোখে পড়ছে না। এতে প্রতিবেশ পরিবেশ সংকটাপন্ন এলাকা রক্ষার দাবী উঠেছে বিভিন্ন সামাজিক ও পরিবেশবাদী সংগঠন গুলো থেকে।
গত ১৭ফেব্রয়ারী দক্ষিণ কলাতলী এলাকায় সরজমিনে পরিদর্শন গেলে দেখা যায়, ব্র্যাক ট্রেনিং সেন্টার কর্তৃপক্ষের নেতৃত্বে সমুদ্র সৈকত থেকে বালি উত্তোলন করা হচ্ছে, একই সাথে স্থাপনাও নির্মান করছে এমন বেশ কয়েকজন শ্রমিকের দেখা মিলে। এই বিষয়ে ব্র্যাকের কোন প্রতিনিধির সাথে কথা বলার জন্য একাধিক চেষ্ঠা করেও কারো সাথে কথা বলা সম্ভব হয়নি। তারা মাষ্টাপ্ল্যান ও পরিবেশ আইন অমান্য করে এমন জঘন্য কাজ করে গেলেও খবর নেই সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের। এই বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে কক্সবাজার পরিবেশ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক সাইফুল আশ্রাব জানান, এটি পরিবেশ প্রতিবেশ সংকটাপন্ন (ইসিএ) এলাকা। কেউ পরিবেশের ক্ষতি করলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। এখানে কোন ধরনের বালি উত্তোল করা যাবে না এমনকি এখানে কোন ধরণের স্থাপনা করাটাও বেআইনি।
কক্সবাজার নগর উন্নয়ন অধিদপ্তরের সহকারী প্ল্যানার মোঃ নাজিম উদ্দিন জানান, সমুদ্র সৈকতের ৩০০ মিটারের মধ্যে কোন ধরনের উন্নয়ন মূলক কাজ করা যাবে না। পরবর্তী ৩শ’ থেকে ৬শ’ মিটারের মধ্যে দ্বিতল ভবন করা যাবে। এর বাইরে অনিয়ম করে কোন স্থাপনা তৈরি করলে এটি একেবারে আইনের লঙ্গন বলে বিবেচিত হবে। কক্সবাজারে এসে দেখছি কোন নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে মাস্টারপ্ল্যান অমান্য করে অহরহ স্থাপনা তৈরি করে বসেছে কিছু মানুষ। এই ক্ষেত্রে আসলে কোন স্থাপনা করতে গেলে সবার আগে মাস্টারপ্ল্যানটি দেখে কোন কিছু করা উচিত। পর্যটন সেলের দায়িত্বে থাকা কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুল ইসলাম জয় জানান, এখানে কোন ধরণের স্থাপনা, বালি তোলা একেবারে নিষেধ। কেউ অনিয়ম করে থাকলে জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট(ডিসির)’র সাথে আলাপ করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
কক্সবাজার বন ও পরিবেশ সংরক্ষণ পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি সাংবাদিক দীপক শর্মা দীপু জানান, কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত পরিবেশ পতিবেশ সংকটাপন্ন এলাকায় মাস্টারপ্ল্যানসহ সকল আইনকে পদদলিত করে নিয়মিত নানা স্থাপনা করে চলছে এক শ্রেনীর ভূমি দুস্যুচক্র। এখনই এদের লাগাম টেনে না ধরলে ভবিষ্যৎ মোটেও ভাল হবে না। এ ক্ষেত্রে আরো সচেতন হওয়া দরকার এলাকাবাসীর।
কক্সবাজার দক্ষিণ কলাতলীতে সমুদ্র সৈকত থেকে বালি উত্তোলন করে ব্র্যাক ট্র্রেনিং সেন্টারের জমি ভরাট করা হচ্ছে। রাতের আধাঁরে ড্রেজিং মেশিন দিয়ে এসব বালি উত্তোলন করা হচ্ছে বলে জনাগেছে । পরিবেশ প্রতিবেশ সংকটাপন্ন (ইসিএ)এলাকায় তৈরি হচ্ছ নানা স্থাপনা। নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে পরিবেশ আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখিয়ে বেসরকারী সংস্থা ব্র্যাক বছরের পর বছর এরূপ স্থাপনা তৈরি করে ঘাঁটি ঘেড়ে বসেছে। এর পাশাপাশি ব্র্যাক আরো স্থাপনা তৈরিতে নেমেছে। কক্সবাজারে মাস্টারপ্ল্যান অনুযায়ী সমুদ্র সৈকতে লাগোয়া কোন ধরনের স্থাপনা তৈরি নিষিদ্ধ থাকলেও এই নিয়ম মানছে না ব্র্যাক সংস্থা। শুধু ব্র্যাক নয় এর আশেপাশের বেশ কিছু এলাকায়ও অবৈধ স্থাপনা উঠেছে। ইতোপূর্বে এই এলাকায় কক্সবাজার জেলা প্রশাসন একাধিক অভিযান করলেও এই পর্যন্ত দৃশ্যমান উন্নতির কোন কিছু চোখে পড়ছে না। এতে প্রতিবেশ পরিবেশ সংকটাপন্ন এলাকা রক্ষার দাবী উঠেছে বিভিন্ন সামাজিক ও পরিবেশবাদী সংগঠন গুলো থেকে।
গত ১৭ফেব্রয়ারী দক্ষিণ কলাতলী এলাকায় সরজমিনে পরিদর্শন গেলে দেখা যায়, ব্র্যাক ট্রেনিং সেন্টার কর্তৃপক্ষের নেতৃত্বে সমুদ্র সৈকত থেকে বালি উত্তোলন করা হচ্ছে, একই সাথে স্থাপনাও নির্মান করছে এমন বেশ কয়েকজন শ্রমিকের দেখা মিলে। এই বিষয়ে ব্র্যাকের কোন প্রতিনিধির সাথে কথা বলার জন্য একাধিক চেষ্ঠা করেও কারো সাথে কথা বলা সম্ভব হয়নি। তারা মাষ্টাপ্ল্যান ও পরিবেশ আইন অমান্য করে এমন জঘন্য কাজ করে গেলেও খবর নেই সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের। এই বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে কক্সবাজার পরিবেশ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক সাইফুল আশ্রাব জানান, এটি পরিবেশ প্রতিবেশ সংকটাপন্ন (ইসিএ) এলাকা। কেউ পরিবেশের ক্ষতি করলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। এখানে কোন ধরনের বালি উত্তোল করা যাবে না এমনকি এখানে কোন ধরণের স্থাপনা করাটাও বেআইনি।
কক্সবাজার নগর উন্নয়ন অধিদপ্তরের সহকারী প্ল্যানার মোঃ নাজিম উদ্দিন জানান, সমুদ্র সৈকতের ৩০০ মিটারের মধ্যে কোন ধরনের উন্নয়ন মূলক কাজ করা যাবে না। পরবর্তী ৩শ’ থেকে ৬শ’ মিটারের মধ্যে দ্বিতল ভবন করা যাবে। এর বাইরে অনিয়ম করে কোন স্থাপনা তৈরি করলে এটি একেবারে আইনের লঙ্গন বলে বিবেচিত হবে। কক্সবাজারে এসে দেখছি কোন নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে মাস্টারপ্ল্যান অমান্য করে অহরহ স্থাপনা তৈরি করে বসেছে কিছু মানুষ। এই ক্ষেত্রে আসলে কোন স্থাপনা করতে গেলে সবার আগে মাস্টারপ্ল্যানটি দেখে কোন কিছু করা উচিত। পর্যটন সেলের দায়িত্বে থাকা কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুল ইসলাম জয় জানান, এখানে কোন ধরণের স্থাপনা, বালি তোলা একেবারে নিষেধ। কেউ অনিয়ম করে থাকলে জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট(ডিসির)’র সাথে আলাপ করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
কক্সবাজার বন ও পরিবেশ সংরক্ষণ পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি সাংবাদিক দীপক শর্মা দীপু জানান, কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত পরিবেশ পতিবেশ সংকটাপন্ন এলাকায় মাস্টারপ্ল্যানসহ সকল আইনকে পদদলিত করে নিয়মিত নানা স্থাপনা করে চলছে এক শ্রেনীর ভূমি দুস্যুচক্র। এখনই এদের লাগাম টেনে না ধরলে ভবিষ্যৎ মোটেও ভাল হবে না। এ ক্ষেত্রে আরো সচেতন হওয়া দরকার এলাকাবাসীর।
0 মন্তব্যসমূহ