বিএন ডেস্কঃ
চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার বাণীগ্রাম এলাকায় মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু ঘটেছে। শুক্রবার (২৩ ফেব্রুয়ারি ) সকাল ১০ টার দিকে সংঘটিত সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত সিএনজি ড্রাইভার মোঃ রাসেল (১৬) সাধনপুর ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের নুরুল ইসলামের পুত্র।
জানা যায়, নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ওই সিএনজি গাড়ীটি উল্টে গিয়ে গাড়ীর ড্রাইভার মোঃ রাসেল গুরুতর আহত হলে স্থানীয়রা তাকে গুনাগরী আধুনিক হাসপাতালে ভর্তি করায়। এদিকে হাসপাতালে ভর্তি করে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে পরীক্ষা নিরিক্ষা করে এবং পরবর্তীতে তাকে চট্টগ্রামে মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করে। গুনাগরী আধুনিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু ঘটে বলে অভিযোগ করেন স্থানীয়রা।
এ ব্যাপারে আধুনিক হাসপাতালের ব্যবস্থাপক মোঃ মহিউদ্দিনের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, দুর্ঘটনায় আহত সিএনজি ড্রাইভারকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হলে তাৎক্ষনিক ভাবে তাকে এক্সরে করানো হয়। এক্সেরে রিপোর্টে দেখা যায় তার গলার রগ ছিড়ে যায়। রগ ছিড়ে যাওয়ার কারণে তার মৃত্যু হয়েছে। তিনি প্রথমে হাসপাতালেই ওই ড্রাইভারের মৃত্যু ঘটেছে বললেও পরে তাকে চমেক হাসপাতালে রেফার করার পর সেখানে নিয়ে যাওয়ার পথে তার মৃত্যু ঘটেছে বলে জানান।
তবে নিহতের পিতা নুর ইসলাম জানান, আমার পুত্রের মৃত্যু নিয়ে কারো বিরুদ্ধে আমার কোন অভিযোগ নেই। হাসপাতালে থেকে গুনাগরি ডলমপীর মাদ্রাসার সামনে গেলে আমার পুত্রের মৃত্যু হয় বলে জানা যায়।
এদিকে সড়ক দুর্ঘটনায় সিএনজি ড্রাইভারের মৃত্যু নিয়ে চলছে রহস্য। এ ব্যাপারে রামদাশ হাট পুলিশ ফাঁড়ির কর্তব্যরত অফিসার অনজয় কুমার জানান, সিএনজি ড্রাইভারের মৃত্যুর খবর পেয়ে হাসপাতালে গেলেও পরিবারের পক্ষ থেকে কোন ধরনের অভিযোগ করা হয়নি।
জানা যায়, নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ওই সিএনজি গাড়ীটি উল্টে গিয়ে গাড়ীর ড্রাইভার মোঃ রাসেল গুরুতর আহত হলে স্থানীয়রা তাকে গুনাগরী আধুনিক হাসপাতালে ভর্তি করায়। এদিকে হাসপাতালে ভর্তি করে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে পরীক্ষা নিরিক্ষা করে এবং পরবর্তীতে তাকে চট্টগ্রামে মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করে। গুনাগরী আধুনিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু ঘটে বলে অভিযোগ করেন স্থানীয়রা।
এ ব্যাপারে আধুনিক হাসপাতালের ব্যবস্থাপক মোঃ মহিউদ্দিনের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, দুর্ঘটনায় আহত সিএনজি ড্রাইভারকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হলে তাৎক্ষনিক ভাবে তাকে এক্সরে করানো হয়। এক্সেরে রিপোর্টে দেখা যায় তার গলার রগ ছিড়ে যায়। রগ ছিড়ে যাওয়ার কারণে তার মৃত্যু হয়েছে। তিনি প্রথমে হাসপাতালেই ওই ড্রাইভারের মৃত্যু ঘটেছে বললেও পরে তাকে চমেক হাসপাতালে রেফার করার পর সেখানে নিয়ে যাওয়ার পথে তার মৃত্যু ঘটেছে বলে জানান।
তবে নিহতের পিতা নুর ইসলাম জানান, আমার পুত্রের মৃত্যু নিয়ে কারো বিরুদ্ধে আমার কোন অভিযোগ নেই। হাসপাতালে থেকে গুনাগরি ডলমপীর মাদ্রাসার সামনে গেলে আমার পুত্রের মৃত্যু হয় বলে জানা যায়।
এদিকে সড়ক দুর্ঘটনায় সিএনজি ড্রাইভারের মৃত্যু নিয়ে চলছে রহস্য। এ ব্যাপারে রামদাশ হাট পুলিশ ফাঁড়ির কর্তব্যরত অফিসার অনজয় কুমার জানান, সিএনজি ড্রাইভারের মৃত্যুর খবর পেয়ে হাসপাতালে গেলেও পরিবারের পক্ষ থেকে কোন ধরনের অভিযোগ করা হয়নি।
সূত্রঃ সংবাদ সব সময়
0 মন্তব্যসমূহ