বাঁশখালী পৌরসভার উত্তর জলদী ও দক্ষিণ এলাকায় গতকাল (রবিবার) সকাল ৮টা থেকে
দুপুর ১২টা পর্যন্ত পাগলা কুকুরের কামড়ে শিশু, মহিলা, বৃদ্ধসহ ১৮ জন আহত
হয়েছে। আহতদের বাঁশখালী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। কুকুর
নিধন নিষেধ থাকলেও স্থানীয় জনতা ক্ষিপ্ত হয়ে পাগলা কুকুরটিকে ধাওয়া করে
দুপুরে মেরে ফেলেছে। কুকুরের কামড়ে আহত রোগীরা সরকারিভাবে বরাদ্দকৃত
ইনজেকশন পায়নি বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
হাসপাতাল ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বাঁশখালী পৌরসভা এলাকায় কয়েকদিন ধরে পাগলা কুকুরের সংখ্যা বাড়তে থাকে। পৌরসভা কর্তৃপক্ষ কুকুর নিধন অভিযান বন্ধ রাখায় পাগলা কুকুরের সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। গতকাল (রবিবার) ভোর সকালে পাগলা কুকুর চলাচলরত সড়কে কামড় দিয়ে শিশু, মহিলা, বৃদ্ধসহ ১৮ জনকে আহত করে। আহতরা হলেন, পৌরসভা দক্ষিণ জলদী গ্রামের ননী গোপাল দে’ র ছেলে নারায়ণ দে (৩০), রঞ্জিত আইচের মেয়ে সুমী আইচ (১১), প্রমত রঞ্জন বিশ্বাসের ছেলে প্রভাস বিশ্বাস (৫০), মহাদেব দে’ র ছেলে শ্যামল কান্তি দেব (৫৫), উত্তর জলদী গ্রামের জাকের হোসেনের মেয়ে আসমা বেগম (১৩), শাহ আলমের ছেলে আনিুছুর রহমান (১৪), ফরিদুল ইসলামের ছেলে রাহিম চৌধুরী (৫), মাহমুদুল ইসলামের স্ত্রী জোবাইদা বেগম (২৫), রমনী মোহন কর্মকারের ছেলে নামা কর্মকার (৫০), ছালে আহমদের ছেলে জামাল উদ্দিন (২৭), আবু বক্কর ছিদ্দিকের ছেলে মো. আবিদ (২০), মো. শাহজানের মেয়ে রোজিনা (১২), মধু শীলের স্ত্রী মিনু শীল (৪৫), আশেকুর রহমানের মেয়ে জন্নাতুল খোবরা (১৬), পশ্চিম চাম্বলের নাছির উদ্দিনের ছেলে মো. সোহাগ (৭), জাফর আহমদের ছেলে আব্দুল কাদের (৫). মনকিচর মিনজিরিতলার মো. নাছির উদ্দিনের ছেলে খোরশেদ আলম (৮), আমান উল্লাহর ছেলে আরাফাত (৯)। এছাড়াও শনিবারে পাগলা কুকুরের কামড়ে ৪ জন আহত হয়েছে। তারা হলেন দক্ষিণ জলদী গ্রামের মঞ্জুর আলমের মেয়ে মুক্তা (৮), উত্তর জলদী গ্রামের পুতুল কর্মকারের স্ত্রী আরতি কর্মকার (৬০), আব্দুর শুক্কুরের ছেলে মিনহাজ (১১), গ-ামারর ওবাইদুল্লার ছেলে তফসির (২)।
বাঁশখালী হাসপাতালের জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. রেশমী বিশ্বাস বলেন, সকাল থেকে কুকুরের কামড়ে আক্রান্ত রোগীদের সংখ্যা বাড়তে থাকে। ৪ ঘণ্টার ভিতর ১৮ জন নারী, পুরুষ, শিশুকে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। অধিকাংশ রোগী ইনজেকশন বাইরে থেকে ক্রয় করেছেন। কিছু রোগী সরকারি বরাদ্দ থেকে পেয়েছেন।
স্থানীয়দের অভিযোগ পৌরসভা এলাকায় বেওয়ারিশ কুকুরের সংখ্যা আশংকাজনকভাবে বেড়েছে। উপজেলা প্রশাসনিক কাজে বিভিন্ন কর্মব্যস্ত সময়ে বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে সাধারণ মানুষ আসা যাওয়া করে থাকে। কুকুর আক্রমণের ভয়ে সাধারণ মানুষ আতংকিত হয়ে পড়েছে।
বাঁশখালী পৌরসভার মেয়র মুক্তিযোদ্ধা শেখ সেলিমুল হক চৌধুরী বলেন, কুকুর নিধনের অভিযান নিয়মিতভাবে চালানো হয়। পাগলা কুকুরে আক্রান্ত রোগীদেরকে হাসপাতালে গিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা সেবা নেওয়ার জন্য বলা হয়েছে। উপজেলা পরিষদ থেকে ঔষুধ নেওয়ার জন্য রোগীদের পরামর্শ দেয়া হয়েছে।
হাসপাতাল ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বাঁশখালী পৌরসভা এলাকায় কয়েকদিন ধরে পাগলা কুকুরের সংখ্যা বাড়তে থাকে। পৌরসভা কর্তৃপক্ষ কুকুর নিধন অভিযান বন্ধ রাখায় পাগলা কুকুরের সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। গতকাল (রবিবার) ভোর সকালে পাগলা কুকুর চলাচলরত সড়কে কামড় দিয়ে শিশু, মহিলা, বৃদ্ধসহ ১৮ জনকে আহত করে। আহতরা হলেন, পৌরসভা দক্ষিণ জলদী গ্রামের ননী গোপাল দে’ র ছেলে নারায়ণ দে (৩০), রঞ্জিত আইচের মেয়ে সুমী আইচ (১১), প্রমত রঞ্জন বিশ্বাসের ছেলে প্রভাস বিশ্বাস (৫০), মহাদেব দে’ র ছেলে শ্যামল কান্তি দেব (৫৫), উত্তর জলদী গ্রামের জাকের হোসেনের মেয়ে আসমা বেগম (১৩), শাহ আলমের ছেলে আনিুছুর রহমান (১৪), ফরিদুল ইসলামের ছেলে রাহিম চৌধুরী (৫), মাহমুদুল ইসলামের স্ত্রী জোবাইদা বেগম (২৫), রমনী মোহন কর্মকারের ছেলে নামা কর্মকার (৫০), ছালে আহমদের ছেলে জামাল উদ্দিন (২৭), আবু বক্কর ছিদ্দিকের ছেলে মো. আবিদ (২০), মো. শাহজানের মেয়ে রোজিনা (১২), মধু শীলের স্ত্রী মিনু শীল (৪৫), আশেকুর রহমানের মেয়ে জন্নাতুল খোবরা (১৬), পশ্চিম চাম্বলের নাছির উদ্দিনের ছেলে মো. সোহাগ (৭), জাফর আহমদের ছেলে আব্দুল কাদের (৫). মনকিচর মিনজিরিতলার মো. নাছির উদ্দিনের ছেলে খোরশেদ আলম (৮), আমান উল্লাহর ছেলে আরাফাত (৯)। এছাড়াও শনিবারে পাগলা কুকুরের কামড়ে ৪ জন আহত হয়েছে। তারা হলেন দক্ষিণ জলদী গ্রামের মঞ্জুর আলমের মেয়ে মুক্তা (৮), উত্তর জলদী গ্রামের পুতুল কর্মকারের স্ত্রী আরতি কর্মকার (৬০), আব্দুর শুক্কুরের ছেলে মিনহাজ (১১), গ-ামারর ওবাইদুল্লার ছেলে তফসির (২)।
বাঁশখালী হাসপাতালের জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. রেশমী বিশ্বাস বলেন, সকাল থেকে কুকুরের কামড়ে আক্রান্ত রোগীদের সংখ্যা বাড়তে থাকে। ৪ ঘণ্টার ভিতর ১৮ জন নারী, পুরুষ, শিশুকে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। অধিকাংশ রোগী ইনজেকশন বাইরে থেকে ক্রয় করেছেন। কিছু রোগী সরকারি বরাদ্দ থেকে পেয়েছেন।
স্থানীয়দের অভিযোগ পৌরসভা এলাকায় বেওয়ারিশ কুকুরের সংখ্যা আশংকাজনকভাবে বেড়েছে। উপজেলা প্রশাসনিক কাজে বিভিন্ন কর্মব্যস্ত সময়ে বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে সাধারণ মানুষ আসা যাওয়া করে থাকে। কুকুর আক্রমণের ভয়ে সাধারণ মানুষ আতংকিত হয়ে পড়েছে।
বাঁশখালী পৌরসভার মেয়র মুক্তিযোদ্ধা শেখ সেলিমুল হক চৌধুরী বলেন, কুকুর নিধনের অভিযান নিয়মিতভাবে চালানো হয়। পাগলা কুকুরে আক্রান্ত রোগীদেরকে হাসপাতালে গিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা সেবা নেওয়ার জন্য বলা হয়েছে। উপজেলা পরিষদ থেকে ঔষুধ নেওয়ার জন্য রোগীদের পরামর্শ দেয়া হয়েছে।
সুত্রঃ দৈনিক পূর্বকোণ
0 মন্তব্যসমূহ