বিএন ডেস্কঃ
লক্ষ্মীপুরে মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে বাবাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক বছর কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়।
আজ বৃহস্পতিবার লক্ষ্মীপুর জেলা দায়রা জজ এবং নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এ কে এম আবুল কাশেম এ রায় দেন। দণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তি পলাতক।
আদালত সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, সদর উপজেলার বাসিন্দা দণ্ডপ্রাপ্ত ওই আসামি ২০১৪ সালের ২৭ মে তার মেয়েকে বাড়ির পাশের একটি খামারবাড়িতে ধর্ষণ করেন। এরপর ওই মেয়ে তার মায়ের কাছে বিষয়টি জানায়। পরে স্থানীয় গণ্যমান্য লোকজনকে ঘটনাটি জানানো হয়। একই বছরের ১২ জুন ওই মেয়ের মা বাদী হয়ে লক্ষ্মীপুর সদর থানায় মামলা করেন। এতে মেয়ের বাবাকে আসামি করা হয়। পুলিশ তদন্ত করে ওই বছরের ১৩ সেপ্টেম্বর আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে। আদালত মেয়ের জবানবন্দি লিপিবদ্ধ করাসহ আটজন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে এ রায় দেন।
লক্ষ্মীপুর জজ কোর্টের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) জসীম উদ্দিন প্রথম আলোকে বলেন, ওই ব্যক্তি পশুর মতো কাজ করেছেন। আদালত আটজন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে তাঁকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন।
আজ বৃহস্পতিবার লক্ষ্মীপুর জেলা দায়রা জজ এবং নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এ কে এম আবুল কাশেম এ রায় দেন। দণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তি পলাতক।
আদালত সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, সদর উপজেলার বাসিন্দা দণ্ডপ্রাপ্ত ওই আসামি ২০১৪ সালের ২৭ মে তার মেয়েকে বাড়ির পাশের একটি খামারবাড়িতে ধর্ষণ করেন। এরপর ওই মেয়ে তার মায়ের কাছে বিষয়টি জানায়। পরে স্থানীয় গণ্যমান্য লোকজনকে ঘটনাটি জানানো হয়। একই বছরের ১২ জুন ওই মেয়ের মা বাদী হয়ে লক্ষ্মীপুর সদর থানায় মামলা করেন। এতে মেয়ের বাবাকে আসামি করা হয়। পুলিশ তদন্ত করে ওই বছরের ১৩ সেপ্টেম্বর আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে। আদালত মেয়ের জবানবন্দি লিপিবদ্ধ করাসহ আটজন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে এ রায় দেন।
লক্ষ্মীপুর জজ কোর্টের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) জসীম উদ্দিন প্রথম আলোকে বলেন, ওই ব্যক্তি পশুর মতো কাজ করেছেন। আদালত আটজন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে তাঁকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন।
সূত্রঃ প্রথমআলো
0 মন্তব্যসমূহ