বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দায়ের করা জিয়া চেরিটেবল অরফানেজ ট্রাস্ট
দুর্নীতি মামলার ৮ ফেব্রুয়ারি আদালতের রায়কে কেন্দ্র করে এলাকায় ব্যাপক
পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এলাকায় নৈরাজ্য, নাশকতা, অরাজকতা ও বিশৃঙ্খলা
সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে গত রবিবার ও গত সোমবার
দিনব্যাপী পুলিশ বিশেষ অভিযান চালিয়েছে। অভিযানে বিভিন্ন এলাকার জামায়াত ও
বিএনপি’র অঙ্গ সংগঠনের ১৪ জন নেতাকর্মীকে আটক করা হয়। পুলিশ সূত্রে জানা
যায়, শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য নাশকতা, নৈরাজ্য সৃষ্টিকারীদের
বিরুদ্ধে পুলিশ বিভাগের ঊর্দ্ধতন কর্মকর্তার নিকট হতে নিদের্শনা পাওয়ার পর
বাঁশখালী থানার পুলিশ পুঁইছড়ি, নাপোড়া, গ–ামারা, চাম্বল, শিলকুপ, পৌর–সদর
জলদী, চেচুরিয়া, বৈলছড়ি, কালীপুর, পালেগ্রাম, গুনাগরী, সাধনপুর, বানীগ্রাম,
পুকুরিয়ায় বিশেষ অভিযান চালানো হচ্ছে। গত ২ দিনে জলদি, চাম্বল ও কালীপুর
এলাকা থেকে ১৪ জনকে আটক করা হয়েছে। পুলিশ জানায়, স্থানীয়ভাবে ব্যবসায়ীদেরকে
খোলা বাজারে পেট্রোল, ডিজেল তেল বিক্রি না করার জন্য নিষেধ করা হয়েছে। কেউ
যদি নির্দেশনা অমান্য করে তাদেরকে আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে। বিগত দিনে
অগ্নি সংযোগ ও নাশকতা করে কেউ সফল হয়নি। পুলিশের তালিকায় তারা চিহ্নিত হয়েছে। অপরাধী যেই হোক তাকে আইনের আওতায় আনা হবে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সকল প্রকার নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
বাঁশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ সালাউদ্দিন বলেন, জিয়া চেরিটেবল অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার ৮ ফেব্রুয়ারির রায়কে কেন্দ্র করে যে ব্যক্তি নাশকতা বা অপরাধের সাথে জড়িত থাকবে তাদেরকে আইনের আওতায় আনা হবে। নাশকতাকারীদেরকে বিন্দুমাত্র ছাড় দেওয়া হবে না।
বাঁশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ সালাউদ্দিন বলেন, জিয়া চেরিটেবল অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার ৮ ফেব্রুয়ারির রায়কে কেন্দ্র করে যে ব্যক্তি নাশকতা বা অপরাধের সাথে জড়িত থাকবে তাদেরকে আইনের আওতায় আনা হবে। নাশকতাকারীদেরকে বিন্দুমাত্র ছাড় দেওয়া হবে না।
সুত্রঃদৈনিক পূর্বকোণ
0 মন্তব্যসমূহ