বিনোদন ডেস্কঃ
প্রেমের কি কোনো শেষ আছে? এখনো অনেক প্রস্তাব পাই।’ ভালোবাসা দিবস উপলক্ষে
আজ বুধবার ভারতের একটি সংবাদপত্রকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে হাসতে হাসতে বললেন
জনপ্রিয় ব্যান্ড তারকা জেমস। ভালোবাসা দিবস
উপলক্ষে আজ বুধবার ভারতের একটি সংবাদপত্রকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে হাসতে হাসতে
বললেন জনপ্রিয় ব্যান্ড তারকা জেমস। ভালোবাসা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত একটি
অনুষ্ঠানে অংশ নিতে তিনি এখন রয়েছেন কলকাতায়। এর ফাঁকে কথা বলেছেন
সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে।
নিজের জীবনকে জেমস কীভাবে দেখেন? জেমস বললেন, ‘ঘুরে তাকানোর মতো সময়
নেই। আরও অনেক কাজ করতে চাই। তবে হ্যাঁ, কোনো একসময় নিশ্চয়ই এই চলার পথে
একবার ঘুরে দেখব জীবনটাকে। যে জার্নিটা করেছি, চলার পথে স্ট্রাগল ফিরে
দেখতে চাই। নাইট ক্লাবে গাইতাম, আবার বিয়ের অনুষ্ঠানেও গাইতে হতো। সবই
আনন্দের সঙ্গে করেছি।’
নতুন অ্যালবাম নিয়ে জেমস বললেন, ‘অ্যালবাম নয়, এখন একটা একটা করে নতুন গান প্রকাশ করব। নতুন গান তৈরির কাজ শুরু হয়ে গেছে। তবে এখন শোর চাপে নতুন গান তৈরির কাজে তেমন সময় দিতে পারছি না। এ বছর কয়েকটি গান মুক্তি পাবে, অ্যালবাম নয়। এখন আর অ্যালবামের যুগ নেই। মাধ্যমটাই পালটে গেছে।’
গান নিয়ে জেমস আরও বললেন, ‘এখন গান অনেকটাই অ্যাপকেন্দ্রিক। তার কিছু ভালো দিক থাকলেও গানের মজাটা থাকছে না। তবে ভালো গানের কদর সব সময়ই থাকবে। মান্না দে, হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের গান তো প্রজন্মের পর প্রজন্ম শুনছে। এখন সমস্যা হলো সারা দুনিয়াতেই ভালো গানের অভাব। শিল্পীকে করপোরেট-ব্যবস্থা এমনভাবে নিয়ন্ত্রণ করছে যে গুণমানে তার প্রভাব পড়ছে। এখান থেকে বেরোতে না পারলে নতুন সৃষ্টি হবে কীভাবে? শিল্পীকে স্বাধীনতা দিতে হবে। ষাটের দশকে কিন্তু মিউজিক মুঘলরা গানে হস্তক্ষেপ করতেন না।’
বলিউডে ‘ভিগি ভিগি’, ‘রিস্তে’র মতো জনপ্রিয় গান উপহার দেওয়ার পরও জেমসকে সেখানে আর সেভাবে পাওয়া যায়নি। কেন? জেমস বললেন, ‘পেশাদারভাবে কাজটা করতে হলে আমাকে মুম্বাইয়ে থাকতে হতো। আমার পক্ষে সেটা সম্ভব ছিল না।’ তবে নিজের জনপ্রিয় বাংলা গানগুলোকে হিন্দিতে রূপান্তর করার ইচ্ছা আছে তাঁর।
পড়াশোনায় অবহেলার জন্য বাবা নাকি জেমসকে বাড়ি থেকে বের করে দিয়েছিলেন। জেমস বললেন, ‘এরপরই বোর্ডিংয়ে থাকতে শুরু করি। সেখান থেকেই আমার গানের সফর শুরু। তবে আক্ষেপ রয়ে গেল, বাবা আমার সাকসেসটা দেখে যেতে পারেননি।’
নিজের অবসর জেমস কীভাবে কাটান? জেমস বললেন, ‘বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিই। গান শুনতে ভালো লাগে। বব মার্লে, জিম মরিসনের গান খুব প্রিয়।’
নতুন অ্যালবাম নিয়ে জেমস বললেন, ‘অ্যালবাম নয়, এখন একটা একটা করে নতুন গান প্রকাশ করব। নতুন গান তৈরির কাজ শুরু হয়ে গেছে। তবে এখন শোর চাপে নতুন গান তৈরির কাজে তেমন সময় দিতে পারছি না। এ বছর কয়েকটি গান মুক্তি পাবে, অ্যালবাম নয়। এখন আর অ্যালবামের যুগ নেই। মাধ্যমটাই পালটে গেছে।’
গান নিয়ে জেমস আরও বললেন, ‘এখন গান অনেকটাই অ্যাপকেন্দ্রিক। তার কিছু ভালো দিক থাকলেও গানের মজাটা থাকছে না। তবে ভালো গানের কদর সব সময়ই থাকবে। মান্না দে, হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের গান তো প্রজন্মের পর প্রজন্ম শুনছে। এখন সমস্যা হলো সারা দুনিয়াতেই ভালো গানের অভাব। শিল্পীকে করপোরেট-ব্যবস্থা এমনভাবে নিয়ন্ত্রণ করছে যে গুণমানে তার প্রভাব পড়ছে। এখান থেকে বেরোতে না পারলে নতুন সৃষ্টি হবে কীভাবে? শিল্পীকে স্বাধীনতা দিতে হবে। ষাটের দশকে কিন্তু মিউজিক মুঘলরা গানে হস্তক্ষেপ করতেন না।’
বলিউডে ‘ভিগি ভিগি’, ‘রিস্তে’র মতো জনপ্রিয় গান উপহার দেওয়ার পরও জেমসকে সেখানে আর সেভাবে পাওয়া যায়নি। কেন? জেমস বললেন, ‘পেশাদারভাবে কাজটা করতে হলে আমাকে মুম্বাইয়ে থাকতে হতো। আমার পক্ষে সেটা সম্ভব ছিল না।’ তবে নিজের জনপ্রিয় বাংলা গানগুলোকে হিন্দিতে রূপান্তর করার ইচ্ছা আছে তাঁর।
পড়াশোনায় অবহেলার জন্য বাবা নাকি জেমসকে বাড়ি থেকে বের করে দিয়েছিলেন। জেমস বললেন, ‘এরপরই বোর্ডিংয়ে থাকতে শুরু করি। সেখান থেকেই আমার গানের সফর শুরু। তবে আক্ষেপ রয়ে গেল, বাবা আমার সাকসেসটা দেখে যেতে পারেননি।’
নিজের অবসর জেমস কীভাবে কাটান? জেমস বললেন, ‘বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিই। গান শুনতে ভালো লাগে। বব মার্লে, জিম মরিসনের গান খুব প্রিয়।’
0 মন্তব্যসমূহ