বিএন ডেস্কঃ
গায়ে সাদা এপ্রোন। হাতে চিকিৎসকের ফাইল ও অন্যান্য সরঞ্জামাদি। চালচলন হুবহু ডাক্তারের মতো। রোগীরা চিনতেও পারবে না এরা কারা। কিন্তু সন্দেহ হয় ওয়ার্ডের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের। পরে খবর দিলে পুলিশ এসে ধরে নিয়ে যায় তাদের।
বলছি চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে আটক দুই ভুয়া চিকিৎসককের কথা। রবিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে সাড়ে পাঁচটার হাসপাতালের ৩৩ নম্বর গাইনী ও প্রসূতি ওয়ার্ড থেকে ফারজানা আকতার মনি (৩৬) ও মো. রাজ (১৯) নামের দুজনকে আটক করা হয়। এরা ভুয়া ডাক্তার সেজে হাসপাতালে গিয়েছিল চুরি করতে।
আটক মো. রাজ চট্টগ্রামের মিরসরাই উপজেলার নিজামপুর কলেজ এলাকার মো. জাফরের ছেলে ও ফারজানা আকতার বরিশাল জেলার বাকেরগঞ্জ এলাকার শাহরিয়ার মাহমুদের স্ত্রী বলে জানা গেছে।
চমেক হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ জহিরুল হক ভূঁইয়া বলেন, দুজনেই স্বীকার করেছে, তারা চুরি করতে এখানে এসেছে।
‘২০ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার হাসপাতালের ২৯ নম্বর কেবিন ওয়ার্ড থেকে চুরির ঘটনা ঘটে। এরপর আমরা নিরাপত্তা বাড়িয়ে দিই। আটক দুজন ওইদিনের চুরির ঘটনার সঙ্গে জড়িতের কথাও স্বীকার করে।’
জহিরুল হক বলেন, ‘দুজনকে পাঁচলাইশ থানা পুলিশের নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে। এছাড়াও হাসপাতালে অতিরিক্ত নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।’
চমেক হাসপাতালের পরিচালক বিগ্রেডিয়ার মো. জালাল উদ্দিন বলেন, ‘দুজনকে আটক খবর জেনেছি। তাদেরকে পুলিশ দিয়ে দেয়া হয়েছে।’
গায়ে সাদা এপ্রোন। হাতে চিকিৎসকের ফাইল ও অন্যান্য সরঞ্জামাদি। চালচলন হুবহু ডাক্তারের মতো। রোগীরা চিনতেও পারবে না এরা কারা। কিন্তু সন্দেহ হয় ওয়ার্ডের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের। পরে খবর দিলে পুলিশ এসে ধরে নিয়ে যায় তাদের।
বলছি চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে আটক দুই ভুয়া চিকিৎসককের কথা। রবিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে সাড়ে পাঁচটার হাসপাতালের ৩৩ নম্বর গাইনী ও প্রসূতি ওয়ার্ড থেকে ফারজানা আকতার মনি (৩৬) ও মো. রাজ (১৯) নামের দুজনকে আটক করা হয়। এরা ভুয়া ডাক্তার সেজে হাসপাতালে গিয়েছিল চুরি করতে।
আটক মো. রাজ চট্টগ্রামের মিরসরাই উপজেলার নিজামপুর কলেজ এলাকার মো. জাফরের ছেলে ও ফারজানা আকতার বরিশাল জেলার বাকেরগঞ্জ এলাকার শাহরিয়ার মাহমুদের স্ত্রী বলে জানা গেছে।
চমেক হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ জহিরুল হক ভূঁইয়া বলেন, দুজনেই স্বীকার করেছে, তারা চুরি করতে এখানে এসেছে।
‘২০ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার হাসপাতালের ২৯ নম্বর কেবিন ওয়ার্ড থেকে চুরির ঘটনা ঘটে। এরপর আমরা নিরাপত্তা বাড়িয়ে দিই। আটক দুজন ওইদিনের চুরির ঘটনার সঙ্গে জড়িতের কথাও স্বীকার করে।’
জহিরুল হক বলেন, ‘দুজনকে পাঁচলাইশ থানা পুলিশের নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে। এছাড়াও হাসপাতালে অতিরিক্ত নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।’
চমেক হাসপাতালের পরিচালক বিগ্রেডিয়ার মো. জালাল উদ্দিন বলেন, ‘দুজনকে আটক খবর জেনেছি। তাদেরকে পুলিশ দিয়ে দেয়া হয়েছে।’
সূত্রঃ সিটিজিটাইমস
0 মন্তব্যসমূহ