বিএন ডেস্কঃ
গ্রেপ্তারকৃত জসিম (৪০) বাঁশখালী উপজেলার খানখানাবাদ ইউনিয়নের ডোংরা এলাকার আবদুস শুক্কুরের ছেলে।
তাকে স্থানীয়দের সহায়তায় শুক্রবার দুপুরে ওই এলাকা থেকেই গ্রেপ্তার করা হয় বলে বাঁশখালী থানার ওসি মো. সালাউদ্দিন জানিয়েছেন।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেন, “জসিম পলাতক হলেও মাঝে মাঝে সে বাড়িতে আসত। স্থানীয়রা আটকের পর খবর দিলে আমরা গিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করি।
“১১ হত্যা মামলায় প্রথম অভিযোগপত্র দেওয়ার পরই জসিম পালিয়ে যায়। ২০১১ সালে ওই মামলায় সে গ্রেপ্তার হয়েছিল। জামিনে বেরিয়ে ওমান চলে যায় জসিম। সেখানে ছিল পাঁচ বছর।”
সালাউদ্দিন বলেন, ওমান থেকে ফেরার পর পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় অন্য একটি মামলাতেও আসামি হয় জসিম। ওই মামলায় তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা আছে।
২০০৩ সালের ১৮ নভেম্বর রাতে চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার সাধনপুর গ্রামের শীলপাড়ায় তেজেন্দ্র শীলের বাড়িতে একই পরিবারের শিশুসহ ১১ জনকে পুড়িয়ে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা।
ঘটনার পর তেজেন্দ্র শীলের ছেলে বিমল শীল বাদি হয়ে মামলা করেন।
সাত তদন্ত কর্মকর্তার হাত ঘুরে অষ্টম তদন্তকারী কর্মকর্তা সিআইডির চট্টগ্রাম অঞ্চলের সহকারী পুলিশ সুপার হ্লা চিং প্রু ২০১১ সালের ৯ জানুয়ারি ৩৯ জনকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দেন।
এরপর ওই বছরের ১২ সেপ্টেম্বর ৩৮ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে আদালত। এতে ডাকাতির উদ্দেশ্যে অগ্নিসংযোগ, খুন ও লুটতরাজের অভিযোগ আনা হয় আসামিদের বিরুদ্ধে।
কিন্তু রাষ্ট্রপক্ষ ২০১২ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি মামলাটিতে সম্পত্তি দখল করার উদ্দেশে পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ডের অভিযোগ গঠনের আবেদন জানায়।
এরপর ওই বছরের ১৯ এপ্রিল এ হত্যা মামলায় ৩৮ আসামির বিরুদ্ধে নতুন করে অভিযোগ গঠন করে আদালত।
চট্টগ্রাম জেলার তৃতীয় অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতে সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয় ২০১২ সালের ১২ মে।
আলোচিত এ মামলার বিচার দ্রুত শেষ করতে জজ আদালতে সাক্ষ্য গ্রহণ পর্যায়ে থাকা এ মামলা ২০১২ সালের ২ অক্টোবর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে স্থানান্তর হয়।
মামলাটি নির্ধারিত সময়ে শেষ না হওয়ায় ২০১৩ সালের নভেম্বরে পুনরায় তৃতীয় অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতে ফেরত আসে।
এখন পর্যন্ত ওই মামলার ৫৭ জন সাক্ষীর মধ্যে ১২ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ হয়েছে। চলতি মাসের ২৫ মার্চ পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য আছে।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেন, “জসিম পলাতক হলেও মাঝে মাঝে সে বাড়িতে আসত। স্থানীয়রা আটকের পর খবর দিলে আমরা গিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করি।
“১১ হত্যা মামলায় প্রথম অভিযোগপত্র দেওয়ার পরই জসিম পালিয়ে যায়। ২০১১ সালে ওই মামলায় সে গ্রেপ্তার হয়েছিল। জামিনে বেরিয়ে ওমান চলে যায় জসিম। সেখানে ছিল পাঁচ বছর।”
সালাউদ্দিন বলেন, ওমান থেকে ফেরার পর পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় অন্য একটি মামলাতেও আসামি হয় জসিম। ওই মামলায় তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা আছে।
২০০৩ সালের ১৮ নভেম্বর রাতে চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার সাধনপুর গ্রামের শীলপাড়ায় তেজেন্দ্র শীলের বাড়িতে একই পরিবারের শিশুসহ ১১ জনকে পুড়িয়ে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা।
ঘটনার পর তেজেন্দ্র শীলের ছেলে বিমল শীল বাদি হয়ে মামলা করেন।
সাত তদন্ত কর্মকর্তার হাত ঘুরে অষ্টম তদন্তকারী কর্মকর্তা সিআইডির চট্টগ্রাম অঞ্চলের সহকারী পুলিশ সুপার হ্লা চিং প্রু ২০১১ সালের ৯ জানুয়ারি ৩৯ জনকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দেন।
এরপর ওই বছরের ১২ সেপ্টেম্বর ৩৮ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে আদালত। এতে ডাকাতির উদ্দেশ্যে অগ্নিসংযোগ, খুন ও লুটতরাজের অভিযোগ আনা হয় আসামিদের বিরুদ্ধে।
কিন্তু রাষ্ট্রপক্ষ ২০১২ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি মামলাটিতে সম্পত্তি দখল করার উদ্দেশে পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ডের অভিযোগ গঠনের আবেদন জানায়।
এরপর ওই বছরের ১৯ এপ্রিল এ হত্যা মামলায় ৩৮ আসামির বিরুদ্ধে নতুন করে অভিযোগ গঠন করে আদালত।
চট্টগ্রাম জেলার তৃতীয় অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতে সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয় ২০১২ সালের ১২ মে।
আলোচিত এ মামলার বিচার দ্রুত শেষ করতে জজ আদালতে সাক্ষ্য গ্রহণ পর্যায়ে থাকা এ মামলা ২০১২ সালের ২ অক্টোবর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে স্থানান্তর হয়।
মামলাটি নির্ধারিত সময়ে শেষ না হওয়ায় ২০১৩ সালের নভেম্বরে পুনরায় তৃতীয় অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতে ফেরত আসে।
এখন পর্যন্ত ওই মামলার ৫৭ জন সাক্ষীর মধ্যে ১২ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ হয়েছে। চলতি মাসের ২৫ মার্চ পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য আছে।
সূত্রঃ বিডিনিউজ২৪.কম
0 মন্তব্যসমূহ