বিএন ডেস্কঃ
একাধিক মামলার আসামি মাদক সম্রাট শহিদ (৪০) খালেদা নামে দুই সন্তানের জননীকে ধর্ষন চেষ্টায় ব্যার্থ হয়ে মধ্যেযুগিও বর্বরতায় শারীরীর নির্যাতন করে তার নগদ টাকা ও স্বর্নালংকার লুটপাট করে নিয়ে গেছে। এ সময় তার বৃদ্ধ বাবা বীর মুক্তিযোদ্ধা হানেফ কাজী বাধা দিলে তাকে ও মারপিট করেছে দুর্বৃত্তরা।
রবিবার সকাল ১১ টার সময় খালেদার বাড়িতে তার স্বামী না থাকায় শহীদ ও তার সহযোগি মানিক ও রনি খালেদাকে ধর্ষনের চেষ্টা করে।
খালেদা বেনাপোল পোর্ট থানার দিঘিরপাড় গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা হানেফ কাজীর মেয়ে। ধর্ষন চেষ্টাকারী শহিদ বেনাপোল পোর্ট থানার কাগমারি গ্রামের শওকাত হোসেনের ছেলে, একই গ্রামের বাবলুর ছেলে মানিক ও বাবর আলীর ছেলে রনি। মারাতœক আহত হয়ে শার্শার নাভারন বুরুজ বাগান স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিচ্ছে খালেদা ও তার পিতা হানেফ আলী। খালেদা বলে রবিবার সকাল ১১ টার সময় তার বাসায় তার বৃদ্ধ পিতা ছাড়া অন্য কেউ ছিল না।
তার স্বামী যশোর জেল খানায় এ সুযোগ কাগমারী গ্রামের একাধিক মামলার আসামী শহীদ ও তার সহোযোগি মানিক ও রনি এসে তাকে কুপ্রস্তাব দেয়। শহীদের কুপ্রস্তাবে সে রাজী না হলে সে তাকে ধরে ধস্তা ধস্তি করে মুখে জোরে কামড়ে ক্ষত করে দিয়ে পিছনে মাথায় হাতুড় দিয়ে আঘাত করে। এরপর তার সহযোগি দুইজন তার পিঠে লাঠি দিয়ে উপর্যপরি আঘাত করে। এ সময় তার বৃদ্ধ বাবা ঠেকাতে আসলে তার পেটে আঘাত করে। আঘাতে পেট কেটে রক্ত বের হয় । সে আরো জানায় শহীদ যখন তার বাড়িতে প্রবেশ করে তখন তার কোমরে পিস্তল ছিল। আর অন্য দুইজনের হাতে হাতুড়ি ও লোহার রড ছিল।
এরপর দুর্বৃত্তরা তার ওয়ার্ডড্রপ ভেঙ্গে ৪১ হাজার নগদ টাকা ১ জোড়া কানের দুল ১ জোড়া হাতের রুলী ও ১ টি আংটি নিয়ে যায়। এ ব্যাপারে খালেদা মামলা করবে বলে জানায়। বেনাপোল পোর্ট থানার ওসি (তদন্ত) ফিরোজ উদ্দীন বলেন, শহীদ একাধিক মামলার আসামি। থানায় অভিযোগ দিলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ ব্যাপারে জানতে চেয়ে শহীদকে ফোন করলে তার সেল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
রবিবার সকাল ১১ টার সময় খালেদার বাড়িতে তার স্বামী না থাকায় শহীদ ও তার সহযোগি মানিক ও রনি খালেদাকে ধর্ষনের চেষ্টা করে।
খালেদা বেনাপোল পোর্ট থানার দিঘিরপাড় গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা হানেফ কাজীর মেয়ে। ধর্ষন চেষ্টাকারী শহিদ বেনাপোল পোর্ট থানার কাগমারি গ্রামের শওকাত হোসেনের ছেলে, একই গ্রামের বাবলুর ছেলে মানিক ও বাবর আলীর ছেলে রনি। মারাতœক আহত হয়ে শার্শার নাভারন বুরুজ বাগান স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিচ্ছে খালেদা ও তার পিতা হানেফ আলী। খালেদা বলে রবিবার সকাল ১১ টার সময় তার বাসায় তার বৃদ্ধ পিতা ছাড়া অন্য কেউ ছিল না।
তার স্বামী যশোর জেল খানায় এ সুযোগ কাগমারী গ্রামের একাধিক মামলার আসামী শহীদ ও তার সহোযোগি মানিক ও রনি এসে তাকে কুপ্রস্তাব দেয়। শহীদের কুপ্রস্তাবে সে রাজী না হলে সে তাকে ধরে ধস্তা ধস্তি করে মুখে জোরে কামড়ে ক্ষত করে দিয়ে পিছনে মাথায় হাতুড় দিয়ে আঘাত করে। এরপর তার সহযোগি দুইজন তার পিঠে লাঠি দিয়ে উপর্যপরি আঘাত করে। এ সময় তার বৃদ্ধ বাবা ঠেকাতে আসলে তার পেটে আঘাত করে। আঘাতে পেট কেটে রক্ত বের হয় । সে আরো জানায় শহীদ যখন তার বাড়িতে প্রবেশ করে তখন তার কোমরে পিস্তল ছিল। আর অন্য দুইজনের হাতে হাতুড়ি ও লোহার রড ছিল।
এরপর দুর্বৃত্তরা তার ওয়ার্ডড্রপ ভেঙ্গে ৪১ হাজার নগদ টাকা ১ জোড়া কানের দুল ১ জোড়া হাতের রুলী ও ১ টি আংটি নিয়ে যায়। এ ব্যাপারে খালেদা মামলা করবে বলে জানায়। বেনাপোল পোর্ট থানার ওসি (তদন্ত) ফিরোজ উদ্দীন বলেন, শহীদ একাধিক মামলার আসামি। থানায় অভিযোগ দিলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ ব্যাপারে জানতে চেয়ে শহীদকে ফোন করলে তার সেল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
/কুয়াকাটা নিউজ
0 মন্তব্যসমূহ