বিএন ডেস্কঃ
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে আগামীকাল মঙ্গলবার সারাদেশে বিক্ষোভ ও ২৯ মার্চ রাজধানীতে সমাবেশ করবে দলটি।
আজ সোমবার দুপুরে দলের নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এসব কথা বলেন।
আগামী ২৯ মার্চ ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ছাড়াও ৩১ মার্চ রাজশাহী ও ৭ এপ্রিল বরিশালে জনসভা করার ঘোষণা দেন বিএনপি নেতা।
তবে এখনো পর্যন্ত সমাবেশের অনুমতি দেয়নি দলটি। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, আমরা আশাবাদী সরকার আমাদের অনুমতি দেবে। সরকারের শুভবুদ্ধির উদয় হবে। ওয়ার্কার্স পার্টি, চরমোনাই পীর, জাতীয় পার্টি সমাবেশের অনুমতি পায়। কিন্তু বিএনপিসহ বিরোধী দলগুলো জনসভা করতে চাইলে নিরাপত্তার অজুহাতে অনুমতি দেওয়া হয় না। আগে পুলিশের অনুমতির দরকার পড়তো না। আবেদন করলেই চলতো। কিন্তু বর্তমান সরকার ক্ষমতায় এসে এটি নিয়ম করে তুলেছে।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, আমরা সমাবেশের অনুমতির জন্য দরকারি কাগজপত্র পাঠিয়েছি। আশা করছি, সরকারের শুভবুদ্ধির উদয় হবে তারা আমাদের অনুমতি দেবে।
এ সময় সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খান, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু, ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালাম, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবীর খোকন, সহসাংগঠনিক সম্পাদক আবদুস সালাম আজাদ, নির্বাহী কমিটির সদস্য অধ্যাপক আমিনুল ইসলাম প্রমুখ।
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে আগামীকাল মঙ্গলবার সারাদেশে বিক্ষোভ ও ২৯ মার্চ রাজধানীতে সমাবেশ করবে দলটি।
আজ সোমবার দুপুরে দলের নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এসব কথা বলেন।
আগামী ২৯ মার্চ ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ছাড়াও ৩১ মার্চ রাজশাহী ও ৭ এপ্রিল বরিশালে জনসভা করার ঘোষণা দেন বিএনপি নেতা।
তবে এখনো পর্যন্ত সমাবেশের অনুমতি দেয়নি দলটি। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, আমরা আশাবাদী সরকার আমাদের অনুমতি দেবে। সরকারের শুভবুদ্ধির উদয় হবে। ওয়ার্কার্স পার্টি, চরমোনাই পীর, জাতীয় পার্টি সমাবেশের অনুমতি পায়। কিন্তু বিএনপিসহ বিরোধী দলগুলো জনসভা করতে চাইলে নিরাপত্তার অজুহাতে অনুমতি দেওয়া হয় না। আগে পুলিশের অনুমতির দরকার পড়তো না। আবেদন করলেই চলতো। কিন্তু বর্তমান সরকার ক্ষমতায় এসে এটি নিয়ম করে তুলেছে।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, আমরা সমাবেশের অনুমতির জন্য দরকারি কাগজপত্র পাঠিয়েছি। আশা করছি, সরকারের শুভবুদ্ধির উদয় হবে তারা আমাদের অনুমতি দেবে।
এ সময় সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খান, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু, ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালাম, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবীর খোকন, সহসাংগঠনিক সম্পাদক আবদুস সালাম আজাদ, নির্বাহী কমিটির সদস্য অধ্যাপক আমিনুল ইসলাম প্রমুখ।
0 মন্তব্যসমূহ