বিএন ডেস্কঃ
বাঁশখালীতে বড় ভাইকে গুলি করে হত্যার অভিযোগে দায়েরকৃত মামলার আসামি ছোট ভাই বদি আলমকে (৩৮) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গত শনিবার দিবাগত রাতে বায়েজিদ থানার চন্দ্রনগর পাহাড় থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এসময় তার দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে একটি দেশিয় বন্দুক এবং বেশ কয়েকটি ধারালো অস্ত্রও উদ্ধার করা হয়েছে।
বাঁশখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সালাহউদ্দিন হীরা পূর্বদেশকে বলেন, ‘ভাই হয়ে ভাইকে হত্যা চাঞ্চলক্যর ঘটনা ছিল। বদি আলম একজন চিহ্নিত সন্ত্রাসী। তার বিরুদ্ধে হত্যা, ডাকাতিসহ ১২টি মামলা রয়েছে।
পুলিশ জানায়, ২০১৭ সালের ৩ মার্চ বৈলছড়ি ইউনিয়নের চেচুরিয়া হুজুত্যা পাড়া এলাকায় নিজ বাড়ির কাছেই খুন হন মো. শাহাজাহান। পারিবারিক বিরোধের জের ধরে ছোট ভাই বদি আলম তাকে কাছ থেকে গুলি করে হত্যা করেন। ঘটনার পর দিন অপর ভাই মো. মালেক বাদি হয়ে বদি আলমকে প্রধান আসামি করে তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। এখনো মামলার অভিযোগ গঠন করা হয়নি।
বাঁশখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) ও মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম পূর্বদেশকে বলেন, ‘বড় ভাইকে হত্যার অভিযোগে ছোট ভাই বদি আলমকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সে এক বছর ধরে বিভিন্ন জায়গায় পালিয়ে ছিল। বদি আলমকে গ্রেপ্তারের মধ্যদিয়ে এ মামলার তিন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হলো। পরে তার দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে তার শ্বশুর বাড়িতে অভিযান চালিয়ে একটি দেশিয় বন্দুক, রামদা ও ছুরি উদ্ধার করা হয়েছে। এখনো মামলাটির অভিযোগ গঠন করা হয়নি বলে জানিয়েছেন তিনি।
বাঁশখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সালাহউদ্দিন হীরা পূর্বদেশকে বলেন, ‘ভাই হয়ে ভাইকে হত্যা চাঞ্চলক্যর ঘটনা ছিল। বদি আলম একজন চিহ্নিত সন্ত্রাসী। তার বিরুদ্ধে হত্যা, ডাকাতিসহ ১২টি মামলা রয়েছে।
পুলিশ জানায়, ২০১৭ সালের ৩ মার্চ বৈলছড়ি ইউনিয়নের চেচুরিয়া হুজুত্যা পাড়া এলাকায় নিজ বাড়ির কাছেই খুন হন মো. শাহাজাহান। পারিবারিক বিরোধের জের ধরে ছোট ভাই বদি আলম তাকে কাছ থেকে গুলি করে হত্যা করেন। ঘটনার পর দিন অপর ভাই মো. মালেক বাদি হয়ে বদি আলমকে প্রধান আসামি করে তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। এখনো মামলার অভিযোগ গঠন করা হয়নি।
বাঁশখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) ও মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম পূর্বদেশকে বলেন, ‘বড় ভাইকে হত্যার অভিযোগে ছোট ভাই বদি আলমকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সে এক বছর ধরে বিভিন্ন জায়গায় পালিয়ে ছিল। বদি আলমকে গ্রেপ্তারের মধ্যদিয়ে এ মামলার তিন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হলো। পরে তার দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে তার শ্বশুর বাড়িতে অভিযান চালিয়ে একটি দেশিয় বন্দুক, রামদা ও ছুরি উদ্ধার করা হয়েছে। এখনো মামলাটির অভিযোগ গঠন করা হয়নি বলে জানিয়েছেন তিনি।
সূত্রঃ দৈনিক পূর্বদেশ
0 মন্তব্যসমূহ