বিএন ডেস্কঃ
নেপালে ইউএস-বাংলার উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনায় নিহত বাংলাদেশিদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) পক্ষ থেকে সোমবার সকালে জানানো হয়েছে, ২৩ মরদেহ ঢাকায় পৌঁছার পর আর্মি স্টেডিয়ামে জানাজার জন্য নিয়ে যাওয়া হবে। সেখানেই প্রধানমন্ত্রী নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবেন।
এদিকে সকালে নেপালের পুলিশের কাছ থেকে ২৩টি মরদেহ বুঝে নেয় বাংলাদেশ দূতাবাস। পরে দূতাবাসে তাদের প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজা শেষে মরদেহগুলো বিমানবন্দরে নিয়ে যাওয়া হয়।
কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন বিমানবন্দর থেকে স্থানীয় সময় বেলা ১১টায় বাংলাদেশ বিমানের একটি বিমানে মরদেহগুলো ঢাকায় নিয়ে আসা হবে বলে দূতাবাস কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। বিমানটি দুপুর ২টা নাগাদ হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছাতে পারে।
এ ছাড়া কাঠমান্ডুতে অবস্থানরত নিহতদের ৪৬ জন স্বজন তার একটু আগেই ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের একটি বিমানে ফিরবেন। মরদেহগুলো ঢাকায় ফেরার পর আর্মি স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। পরে তা পুলিশের মাধ্যমে স্বজনদের কাছে বুঝিয়ে দেওয়া হবে।
গত ১২ মার্চ নেপালের কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন বিমানবন্দরে অবতরণের সময় বিধ্বস্ত হয় ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের একটি উড়োজাহাজ। ওই দুর্ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৫১ জন নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে ২৬ জন বাংলাদেশি। বিমানটিতে ৭১ আরোহী ছিলেন। দুর্ঘটনায় বাংলাদেশের ১০ নাগরিক আহত হয়েছেন। এর মধ্যে পাঁচজনকে বাংলাদেশে এনে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়েছে। নিহতদের মধ্যে ২৩ বাংলাদেশিকে শনাক্ত করা গেছে। বাকি তিনজনকে এখনো শনাক্ত করা যায়নি। তাদের মরদেহ মর্গে রয়েছে। এরই মধ্যে এই তিনজনের ডিএনএ পরীক্ষার উপাদান সংগ্রহ করা হয়েছে।
এদিকে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে মরদেহ গ্রহণের জন্য প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। জানা গেছে, বিমানবন্দর থেকেই মরদেহগুলো নিয়ে যাওয়া হবে আর্মি স্টেডিয়ামে। বিমানবন্দর থানা পুলিশের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, স্টেডিয়ামে নিহতদের জানাজায় সরকারের উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তারা অংশ নেবেন।
বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনা জানতে নেপাল ও বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে আলাদা তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স কর্তৃপক্ষের দাবি, কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন বিমানবন্দরের নিয়ন্ত্রণকক্ষ থেকে ভুল নির্দেশনা দেওয়ার কারণেই এ দুর্ঘটনা ঘটেছে। তবে এই দাবি অস্বীকার করেছে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ।
/এসএম
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) পক্ষ থেকে সোমবার সকালে জানানো হয়েছে, ২৩ মরদেহ ঢাকায় পৌঁছার পর আর্মি স্টেডিয়ামে জানাজার জন্য নিয়ে যাওয়া হবে। সেখানেই প্রধানমন্ত্রী নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবেন।
এদিকে সকালে নেপালের পুলিশের কাছ থেকে ২৩টি মরদেহ বুঝে নেয় বাংলাদেশ দূতাবাস। পরে দূতাবাসে তাদের প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজা শেষে মরদেহগুলো বিমানবন্দরে নিয়ে যাওয়া হয়।
কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন বিমানবন্দর থেকে স্থানীয় সময় বেলা ১১টায় বাংলাদেশ বিমানের একটি বিমানে মরদেহগুলো ঢাকায় নিয়ে আসা হবে বলে দূতাবাস কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। বিমানটি দুপুর ২টা নাগাদ হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছাতে পারে।
এ ছাড়া কাঠমান্ডুতে অবস্থানরত নিহতদের ৪৬ জন স্বজন তার একটু আগেই ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের একটি বিমানে ফিরবেন। মরদেহগুলো ঢাকায় ফেরার পর আর্মি স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। পরে তা পুলিশের মাধ্যমে স্বজনদের কাছে বুঝিয়ে দেওয়া হবে।
গত ১২ মার্চ নেপালের কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন বিমানবন্দরে অবতরণের সময় বিধ্বস্ত হয় ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের একটি উড়োজাহাজ। ওই দুর্ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৫১ জন নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে ২৬ জন বাংলাদেশি। বিমানটিতে ৭১ আরোহী ছিলেন। দুর্ঘটনায় বাংলাদেশের ১০ নাগরিক আহত হয়েছেন। এর মধ্যে পাঁচজনকে বাংলাদেশে এনে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়েছে। নিহতদের মধ্যে ২৩ বাংলাদেশিকে শনাক্ত করা গেছে। বাকি তিনজনকে এখনো শনাক্ত করা যায়নি। তাদের মরদেহ মর্গে রয়েছে। এরই মধ্যে এই তিনজনের ডিএনএ পরীক্ষার উপাদান সংগ্রহ করা হয়েছে।
এদিকে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে মরদেহ গ্রহণের জন্য প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। জানা গেছে, বিমানবন্দর থেকেই মরদেহগুলো নিয়ে যাওয়া হবে আর্মি স্টেডিয়ামে। বিমানবন্দর থানা পুলিশের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, স্টেডিয়ামে নিহতদের জানাজায় সরকারের উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তারা অংশ নেবেন।
বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনা জানতে নেপাল ও বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে আলাদা তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স কর্তৃপক্ষের দাবি, কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন বিমানবন্দরের নিয়ন্ত্রণকক্ষ থেকে ভুল নির্দেশনা দেওয়ার কারণেই এ দুর্ঘটনা ঘটেছে। তবে এই দাবি অস্বীকার করেছে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ।
/এসএম
0 মন্তব্যসমূহ