বিএন ডেস্কঃ
সাত চল্লিশ বছরে আগে এখানে দাঁড়িয়ে তাঁর পিতা এ দেশের মানুষের স্বাধীনতার সংগ্রামের ডাক দিয়েছিলেন। ঠিক সেখানে দাঁড়িয়েই এ দেশের মানুষের অর্থনৈতিক উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রাখার আহ্বান জানালেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
১৯৭১ এর এই দিনে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে দাঁড়িয়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতার মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বলেছিলেন, ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের আমাদের স্বাধীনতার সংগ্রাম। এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম।’
আজ তাঁরই কন্যা শেখ হাসিনা বললেন, ‘গ্রামে-গঞ্জের মানুষের কাছে উন্নয়নের কথা জানাতে হবে। আমাদের উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে হবে।’
বঙ্গবন্ধুর সেই অমর ভাষণ এখন বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ। এবারের সাতই মার্চ তাই এক ভিন্ন আঙ্গিক নিয়ে উপস্থিত হয়েছিল এবার। সাতই মার্চের সেই ভাষণ উপলক্ষে আজ বুধবারের সভার আয়োজনেও ছিল বড় প্রস্তুতি।
সকাল থেকেই রাজধানীর বিভিন্ন সড়ক ধরে নানা জায়গা থেকে খণ্ড খণ্ড মিছিল আসে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে। এসব মিছিলে সভা উপলক্ষে তৈরি নানা প্রতিকৃতি, পোস্টার। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবিবাহী পোস্টার ও প্রতিকৃতি ছিল অনেকের হাতে। বেলা দুটার মধ্যে জনসমুদ্রে পরিণত হয় পুরো উদ্যান এলাকা।
আজ বেলা চারটা ৪০ মিনিটে ভাষণ শুরু করেন শেখ হাসিনা। তিনি ছিলেন আজকের সভার সভাপতি। ৪০ মিনিটের ভাষণ তিনি বাংলাদেশের স্বাধিকার থেকে স্বাধীনতা আন্দোলনের ইতিবৃত্ত, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট থেকে শুরু করে জেলহত্যার ঘটনা, পরের বাংলাদেশের রাজনৈতিক ঘটনাপ্রবাহ তুলে ধরেন। শেখ হাসিনার ভাষণের বড় অশ জুড়ে ছিল উন্নয়নের পথে এগিয়ে আসার আহ্বান।
শেখ হাসিনা বলেন, এই বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাস ও মাদক যেন যুবসমাজকে নষ্ট করতে না পারে। আজকে আপনারা বিবেচনা করে দেখেন , আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে দেশের উন্নয়ন হয়। অন্যরা স্বাধীনতায় বিশ্বাসই করত না, তাই দেশের উন্নতি হয়নি, নিজেদের উন্নতি করেছে। দেশের মানুষের উন্নতি হয়নি। আজকে সারা দেশের মানুষ স্বাধীনতার সুফল ভোগ করছে।
আওয়ামী লীগের সভানেত্রী বলেন, আধুনিক বিশ্বের সঙ্গে তালে তাল মিলিয়ে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। আগামী মাসেই বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট উৎক্ষেপন হবে। বাংলাদেশ যেন কারও কাছে ভিক্ষা করে না চলে, তার ব্যবস্থা করছি। বাংলাদেশ উন্নয়নের পথে এগিয়ে চলেছে।
শেখ হাসিনা আহ্বা্ন জানান, যুদ্ধাপরাধী ও খুনীরা যেন আর কখনও বাংলাদেশের ক্ষমতায় আসতে না পারে। তিনি বলেন, ‘যারা এতিমের টাকা চুরি করে, যারা আগুন দিয়ে মানুষ পোড়ায়, যারা দেশের টাকা বিদেশে পাচার করে তারা যেন দেশকে আর ধ্বংসের দিকে নিয়ে যেতে পারে। এজন্য সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।’
১৯৭১ এর এই দিনে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে দাঁড়িয়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতার মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বলেছিলেন, ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের আমাদের স্বাধীনতার সংগ্রাম। এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম।’
আজ তাঁরই কন্যা শেখ হাসিনা বললেন, ‘গ্রামে-গঞ্জের মানুষের কাছে উন্নয়নের কথা জানাতে হবে। আমাদের উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে হবে।’
বঙ্গবন্ধুর সেই অমর ভাষণ এখন বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ। এবারের সাতই মার্চ তাই এক ভিন্ন আঙ্গিক নিয়ে উপস্থিত হয়েছিল এবার। সাতই মার্চের সেই ভাষণ উপলক্ষে আজ বুধবারের সভার আয়োজনেও ছিল বড় প্রস্তুতি।
সকাল থেকেই রাজধানীর বিভিন্ন সড়ক ধরে নানা জায়গা থেকে খণ্ড খণ্ড মিছিল আসে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে। এসব মিছিলে সভা উপলক্ষে তৈরি নানা প্রতিকৃতি, পোস্টার। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবিবাহী পোস্টার ও প্রতিকৃতি ছিল অনেকের হাতে। বেলা দুটার মধ্যে জনসমুদ্রে পরিণত হয় পুরো উদ্যান এলাকা।
আজ বেলা চারটা ৪০ মিনিটে ভাষণ শুরু করেন শেখ হাসিনা। তিনি ছিলেন আজকের সভার সভাপতি। ৪০ মিনিটের ভাষণ তিনি বাংলাদেশের স্বাধিকার থেকে স্বাধীনতা আন্দোলনের ইতিবৃত্ত, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট থেকে শুরু করে জেলহত্যার ঘটনা, পরের বাংলাদেশের রাজনৈতিক ঘটনাপ্রবাহ তুলে ধরেন। শেখ হাসিনার ভাষণের বড় অশ জুড়ে ছিল উন্নয়নের পথে এগিয়ে আসার আহ্বান।
শেখ হাসিনা বলেন, এই বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাস ও মাদক যেন যুবসমাজকে নষ্ট করতে না পারে। আজকে আপনারা বিবেচনা করে দেখেন , আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে দেশের উন্নয়ন হয়। অন্যরা স্বাধীনতায় বিশ্বাসই করত না, তাই দেশের উন্নতি হয়নি, নিজেদের উন্নতি করেছে। দেশের মানুষের উন্নতি হয়নি। আজকে সারা দেশের মানুষ স্বাধীনতার সুফল ভোগ করছে।
আওয়ামী লীগের সভানেত্রী বলেন, আধুনিক বিশ্বের সঙ্গে তালে তাল মিলিয়ে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। আগামী মাসেই বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট উৎক্ষেপন হবে। বাংলাদেশ যেন কারও কাছে ভিক্ষা করে না চলে, তার ব্যবস্থা করছি। বাংলাদেশ উন্নয়নের পথে এগিয়ে চলেছে।
শেখ হাসিনা আহ্বা্ন জানান, যুদ্ধাপরাধী ও খুনীরা যেন আর কখনও বাংলাদেশের ক্ষমতায় আসতে না পারে। তিনি বলেন, ‘যারা এতিমের টাকা চুরি করে, যারা আগুন দিয়ে মানুষ পোড়ায়, যারা দেশের টাকা বিদেশে পাচার করে তারা যেন দেশকে আর ধ্বংসের দিকে নিয়ে যেতে পারে। এজন্য সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।’
0 মন্তব্যসমূহ