আব্দুল আলীম নোবেল, কক্সবাজারঃ
পর্যটন রাজধানী খ্যাত শহর কক্সবাজার। আর এ জেলার পর্যটন খাতের উন্নয়ন সমৃদ্ধ প্রতিষ্ঠান হোটেল শৈবাল। এক মাত্র সরকারী সংস্থা বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের অলংকার তথা পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণ ঐতিহ্যবাহী হোটেল শৈবাল। কক্সবাজারে হোটেল শৈবালের ১ শ’ ৩৫ একর জমি। টাকার অংকে যার মূল্য প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকা। মাত্র ৬০কোটি টাকার বিনিময়ে ৫০ বছরের জন্য পাবলিক পার্টানারশিপের মাধ্যামে লিজ নিতে চায় ওরিয়ন গ্রুপ নামে একটি বির্তকিত কোম্পানী। এমন খবরে ফুঁসে উঠে কক্সবাজারের সচেতন নাগরিক সমাজ। এই নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে স্বারলিপিসহ এই চুক্তির বিরুদ্ধে মিছিল সমাবেশ হয়েছিল এই শহরে। কক্সবাজারবাসীর চাপের মুখে তুলে ফেলছিল ওরিয়ন গ্রুপের সাইন বোর্ডও। এর পর থেকে অনেকটা নীরব ছিল ওরিয়ন গ্রুপ। তবে ভেতরে ভতরে তাদের ষড়যন্ত্র থেমে নেই। এই তালিকায় রয়েছে ওরিয়ন গ্রুপের কাছ থেকে সুবিধা নেওয়া পর্যটন করপোরেশনের হাতে গোনা কয়েকজন অসাধু কর্মকর্তা। যারা ঢাকায় বসে কলকাঠি নাড়ছে। যে কোনভাবে হোটেলটি লোকসান দেখিয়ে কথিত গ্রুপকে হস্তান্তর করাই তাদের লক্ষ্য। কিন্তু বর্তমান ব্যবস্থাপক সৃজন বিকাশ বড়–য়ার দক্ষ ব্যবস্থাপনায় ব্যাপক লাভের মুখ দেখায় তাদের স্বপ্ন ভংগ হওয়ার আশংকায় নানাভাবে হেনস্থা করার পর গত ২৫ মার্চ তাকে পার্বত্য এলাকা রাঙ্গামাটিতে শাস্তিমূলকভাবে বদলী করা হয় এ দক্ষ কর্মকর্তাকে। হোটেলটি দক্ষ ব্যস্থাপনা, সেবার মান বৃদ্ধি ও বিক্রিয় বৃদ্ধি করাই যেন কাল হয়ে দাড়িয়েছে ব্যবস্থাপক সৃজন বিকাশ বড়–য়ার জন্য। এ যেন চক্রান্তকারীদের নতুন এক কৌশল। স্থানীয় সচেতন নাগরিক সমাজের প্রশ্ন তাহলে কি লুটরা ভুমি খেকোদের এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এ বদলী?
তার স্থলে যোগ দিচ্ছেন ওরিয়ন গ্রুপের মদত পুষ্ট মুস্তাফিজুর রহমান নামে একজনকে। এমন বির্তকিত বদলী কোনভাবে মানতে নারাজ শৈবাল রক্ষা আন্দোলনের নেতৃবৃন্দরা। পরিকল্পিত কক্সবাজার আন্দোলনের সমন্বয়ক সাংবাদিক আব্দুল আলীম নোবেল জানান, লুটরাদের হাতে হোটেল শৈবাল কোনভাবে হাত ছাড়া হতে দেওয়া হবে না। যেখানে অপরিকল্পিত,অনিয়ম সেখানে কথা বলবে পরিকল্পিত কক্সবাজার আন্দোলন। কারো কালো এজেন্ডা কক্সবাজারে করতে দেওয়া হবে না। এই সংগঠন সরকারের উন্নয়নের বিরুদ্ধে কথা বলে না সবসময় কথা বলে জনস্বার্থে। কক্সবাজার নাগরিক আন্দোলনের যুগ্ন আহবায়ক এইচ এম নজরুল ইসলাম জানান, ওরিয়ন গ্রুপের পছন্দের মানুষ এখানে এনে তাদের এজেন্ডা বাস্তাবায়ন করতে চাই ষড়যন্তকারীরা। কক্সবাজারবাসী যে কোন মূল্যে প্রতিহত করবে কক্সবাজারবাসী।
পর্যটন রাজধানী খ্যাত শহর কক্সবাজার। আর এ জেলার পর্যটন খাতের উন্নয়ন সমৃদ্ধ প্রতিষ্ঠান হোটেল শৈবাল। এক মাত্র সরকারী সংস্থা বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের অলংকার তথা পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণ ঐতিহ্যবাহী হোটেল শৈবাল। কক্সবাজারে হোটেল শৈবালের ১ শ’ ৩৫ একর জমি। টাকার অংকে যার মূল্য প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকা। মাত্র ৬০কোটি টাকার বিনিময়ে ৫০ বছরের জন্য পাবলিক পার্টানারশিপের মাধ্যামে লিজ নিতে চায় ওরিয়ন গ্রুপ নামে একটি বির্তকিত কোম্পানী। এমন খবরে ফুঁসে উঠে কক্সবাজারের সচেতন নাগরিক সমাজ। এই নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে স্বারলিপিসহ এই চুক্তির বিরুদ্ধে মিছিল সমাবেশ হয়েছিল এই শহরে। কক্সবাজারবাসীর চাপের মুখে তুলে ফেলছিল ওরিয়ন গ্রুপের সাইন বোর্ডও। এর পর থেকে অনেকটা নীরব ছিল ওরিয়ন গ্রুপ। তবে ভেতরে ভতরে তাদের ষড়যন্ত্র থেমে নেই। এই তালিকায় রয়েছে ওরিয়ন গ্রুপের কাছ থেকে সুবিধা নেওয়া পর্যটন করপোরেশনের হাতে গোনা কয়েকজন অসাধু কর্মকর্তা। যারা ঢাকায় বসে কলকাঠি নাড়ছে। যে কোনভাবে হোটেলটি লোকসান দেখিয়ে কথিত গ্রুপকে হস্তান্তর করাই তাদের লক্ষ্য। কিন্তু বর্তমান ব্যবস্থাপক সৃজন বিকাশ বড়–য়ার দক্ষ ব্যবস্থাপনায় ব্যাপক লাভের মুখ দেখায় তাদের স্বপ্ন ভংগ হওয়ার আশংকায় নানাভাবে হেনস্থা করার পর গত ২৫ মার্চ তাকে পার্বত্য এলাকা রাঙ্গামাটিতে শাস্তিমূলকভাবে বদলী করা হয় এ দক্ষ কর্মকর্তাকে। হোটেলটি দক্ষ ব্যস্থাপনা, সেবার মান বৃদ্ধি ও বিক্রিয় বৃদ্ধি করাই যেন কাল হয়ে দাড়িয়েছে ব্যবস্থাপক সৃজন বিকাশ বড়–য়ার জন্য। এ যেন চক্রান্তকারীদের নতুন এক কৌশল। স্থানীয় সচেতন নাগরিক সমাজের প্রশ্ন তাহলে কি লুটরা ভুমি খেকোদের এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এ বদলী?
তার স্থলে যোগ দিচ্ছেন ওরিয়ন গ্রুপের মদত পুষ্ট মুস্তাফিজুর রহমান নামে একজনকে। এমন বির্তকিত বদলী কোনভাবে মানতে নারাজ শৈবাল রক্ষা আন্দোলনের নেতৃবৃন্দরা। পরিকল্পিত কক্সবাজার আন্দোলনের সমন্বয়ক সাংবাদিক আব্দুল আলীম নোবেল জানান, লুটরাদের হাতে হোটেল শৈবাল কোনভাবে হাত ছাড়া হতে দেওয়া হবে না। যেখানে অপরিকল্পিত,অনিয়ম সেখানে কথা বলবে পরিকল্পিত কক্সবাজার আন্দোলন। কারো কালো এজেন্ডা কক্সবাজারে করতে দেওয়া হবে না। এই সংগঠন সরকারের উন্নয়নের বিরুদ্ধে কথা বলে না সবসময় কথা বলে জনস্বার্থে। কক্সবাজার নাগরিক আন্দোলনের যুগ্ন আহবায়ক এইচ এম নজরুল ইসলাম জানান, ওরিয়ন গ্রুপের পছন্দের মানুষ এখানে এনে তাদের এজেন্ডা বাস্তাবায়ন করতে চাই ষড়যন্তকারীরা। কক্সবাজারবাসী যে কোন মূল্যে প্রতিহত করবে কক্সবাজারবাসী।
0 মন্তব্যসমূহ