সিয়াম মাহমুদ সোহেলঃ
কক্সবাজারে হোটেল শৈবালের ১৩০ একর জমি। টাকার অংকে যার মূল্য প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকা। মাত্র ৬০কোটি টাকার বিনিময়ে পাবলিক পার্টানারশিপের মাধ্যামে লিজ নিতে চায় ওরিয়ন গ্রুপ। এমন খবরে ফুঁসে উঠে কক্সবাজারের সচেতন নাগরিক সমাজ। এই নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে স্বারলিপিসহ এই চুক্তির বিরুদ্ধে মিছিল সমাবেশ হয়েছে এই শহরে। কক্সবাজারবাসীর চাপের মুখে তুলে ফেলছিল ওরিন গ্রুপের সাইন বোর্ডও। এর পর থেকে অনেকটা নীরব ছিল ওরিন গ্রুপ। তবে ভেতরে ভতরে তাদের ষড়যন্ত্র থেমে নেই। এর ধরাবাহিকতায় অভিজ্ঞ হোটেল শৈবাল ম্যানজার সৃজন বিকাশ বড়–য়াকে অনেকটা শাস্তিমূলক বদলী করে রাঙ্গামাটিতে। তার স্থলে যোগ দিচ্ছেন ওরিন গ্রুপের মদত পুষ্ট পর্যটনের কর্মকর্তা মুস্তাফিজুর রহমান নামে একজনকে। সূত্রে জানা যায়, যখন কক্সবাজারের মানুষ শৈবাল রক্ষায় আন্দোলন করেছে ও বর্তমানে হোটেল শৈবালে যোগ দিতে আসা মুস্তাফিজুর রহমান ওরিন গ্রুপের লোকজনের সাথে নানাভাবে পক্ষ নেওয়ার মতো অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। এই খবর পেয়ে কোনভাবে মানতে নারাজ শৈবাল রক্ষা আন্দোলনের নেতৃবৃন্দরা। হোটেল শৈবাল ম্যানেজার সৃজন বিকাশ বড়–য়ার যোগ দানের পর থেকে নানাভাবে উন্নতি হয় শৈবালের। এখানে প্রতি মাসে ৩৫ লাখ টাকার বেশি আয় হয় এই খাত থেকে। দক্ষ ব্যবস্থাপনা কাল হল সৃজন বিকাশ বড়–য়ার কাছে তা না হলে একজন দক্ষ সাহসী কর্মকতাকে কার স্বার্থে শাস্তিমুলক বদলী করা হল এমন প্রশ্ন স্থানীয় সচেতন নাগরিকদের। পরিকল্পিত কক্সবাজার আন্দোলনের সমন্বয়ক সাংবাদিক আব্দুল আলীম নোবেল জানান, লুটরাদের হাতে হোটেল শৈবাল কোনভাবে হাত ছাড়া হতে দেওয়া হবে না। তাদের কোন দুসরকে এখানে স্থান দেওয়া হবে না। যেখানে অপরিকল্পিত,অনিয়ম সেখানে কথা বলবে পরিকল্পিত কক্সবাজার আন্দোলন। কারো কালো এজেন্ডা কক্সবাজারে করতে দেওয়া হবে না। এই সংগঠন সরকারের উন্নয়নের বিরুদ্ধে কথা বলে না সবসময় কথা বলে জন স্বার্থে। কক্সবাজার নাগরিক আন্দোলনের যুগ্ন আহবায়ক এইচ এম নজরুল ইসলাম জানান, ওরিন গ্রুপের পছন্দের মানুষ এখানে এনে তাদের এজেন্ডা বাস্তাবায়ন করতে চাই ষড়যন্তকারীরা। সকল অনিয়মের বিরুদ্ধে কথা বলে কক্সবাজারবাসী। এখানে কারো হাতের পুতুল বসিয়ে দিবাস্বপ্ন দেখতে দেওয়া হবে না। যে কেউ অনিয়ম করলে বা কারো এজেন্ডা বাস্তায়ন করলে তাদের বিরুদ্ধে বরাবরেই কথা বলবে কক্সবাজারবাসী।
কক্সবাজারে হোটেল শৈবালের ১৩০ একর জমি। টাকার অংকে যার মূল্য প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকা। মাত্র ৬০কোটি টাকার বিনিময়ে পাবলিক পার্টানারশিপের মাধ্যামে লিজ নিতে চায় ওরিয়ন গ্রুপ। এমন খবরে ফুঁসে উঠে কক্সবাজারের সচেতন নাগরিক সমাজ। এই নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে স্বারলিপিসহ এই চুক্তির বিরুদ্ধে মিছিল সমাবেশ হয়েছে এই শহরে। কক্সবাজারবাসীর চাপের মুখে তুলে ফেলছিল ওরিন গ্রুপের সাইন বোর্ডও। এর পর থেকে অনেকটা নীরব ছিল ওরিন গ্রুপ। তবে ভেতরে ভতরে তাদের ষড়যন্ত্র থেমে নেই। এর ধরাবাহিকতায় অভিজ্ঞ হোটেল শৈবাল ম্যানজার সৃজন বিকাশ বড়–য়াকে অনেকটা শাস্তিমূলক বদলী করে রাঙ্গামাটিতে। তার স্থলে যোগ দিচ্ছেন ওরিন গ্রুপের মদত পুষ্ট পর্যটনের কর্মকর্তা মুস্তাফিজুর রহমান নামে একজনকে। সূত্রে জানা যায়, যখন কক্সবাজারের মানুষ শৈবাল রক্ষায় আন্দোলন করেছে ও বর্তমানে হোটেল শৈবালে যোগ দিতে আসা মুস্তাফিজুর রহমান ওরিন গ্রুপের লোকজনের সাথে নানাভাবে পক্ষ নেওয়ার মতো অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। এই খবর পেয়ে কোনভাবে মানতে নারাজ শৈবাল রক্ষা আন্দোলনের নেতৃবৃন্দরা। হোটেল শৈবাল ম্যানেজার সৃজন বিকাশ বড়–য়ার যোগ দানের পর থেকে নানাভাবে উন্নতি হয় শৈবালের। এখানে প্রতি মাসে ৩৫ লাখ টাকার বেশি আয় হয় এই খাত থেকে। দক্ষ ব্যবস্থাপনা কাল হল সৃজন বিকাশ বড়–য়ার কাছে তা না হলে একজন দক্ষ সাহসী কর্মকতাকে কার স্বার্থে শাস্তিমুলক বদলী করা হল এমন প্রশ্ন স্থানীয় সচেতন নাগরিকদের। পরিকল্পিত কক্সবাজার আন্দোলনের সমন্বয়ক সাংবাদিক আব্দুল আলীম নোবেল জানান, লুটরাদের হাতে হোটেল শৈবাল কোনভাবে হাত ছাড়া হতে দেওয়া হবে না। তাদের কোন দুসরকে এখানে স্থান দেওয়া হবে না। যেখানে অপরিকল্পিত,অনিয়ম সেখানে কথা বলবে পরিকল্পিত কক্সবাজার আন্দোলন। কারো কালো এজেন্ডা কক্সবাজারে করতে দেওয়া হবে না। এই সংগঠন সরকারের উন্নয়নের বিরুদ্ধে কথা বলে না সবসময় কথা বলে জন স্বার্থে। কক্সবাজার নাগরিক আন্দোলনের যুগ্ন আহবায়ক এইচ এম নজরুল ইসলাম জানান, ওরিন গ্রুপের পছন্দের মানুষ এখানে এনে তাদের এজেন্ডা বাস্তাবায়ন করতে চাই ষড়যন্তকারীরা। সকল অনিয়মের বিরুদ্ধে কথা বলে কক্সবাজারবাসী। এখানে কারো হাতের পুতুল বসিয়ে দিবাস্বপ্ন দেখতে দেওয়া হবে না। যে কেউ অনিয়ম করলে বা কারো এজেন্ডা বাস্তায়ন করলে তাদের বিরুদ্ধে বরাবরেই কথা বলবে কক্সবাজারবাসী।
0 মন্তব্যসমূহ