আব্দুল আলীম নোবেলঃ
কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের ১৪০জন পরিষ্কার-পরিছন্নতা কর্মীর জীবন চলে অতি কষ্টের মধ্য দিয়ে। মাত্র আড়াই হাজার টাকা মাসে বেতন তাদের। তাও আবার গত তিন মাস ধরে বন্ধ। মাস শুরু হলে নিয়মিত বেতন পরিশোধে চরম হতাশায় থাকে তত্ত্বাবধায়ক। তাদের চাপ সামাল দিতে নিজের বেতনের টাকা দেয়ার মতো খবর রয়েছে। পরিছন্নতা কর্মীরা রাত দিন অমানসিক খাঁটুনি করে গেলেও ঠিক মত বেতন পায়না বলেও অভিযোগ তাদের। এত অল্প বেতনে তাদের জীবন চলতে হিমশিম খেতে হয় এই মানুষ গুলোর। বহিঃ বিভাগ ও আন্তঃ বিভাগ মিলে প্রতিদিন এ হাসপাতালে রোগি আসে প্রায় দুই হাজার থেকে আড়াই হাজার। এত রোগির ভিড় সামাল দিতে আরো অর্ধশত পরিছন্নতা কর্মী দরকার মনে করছেন সেবা নিতে আসা সচেতন নাগরিকরা।
অপরদিকে এ হাসপাতালে এ পর্যন্ত কোন স্টাফ কোয়ার্টার নেই। হাসপাতালের পূর্ব পাশে স্টাফ কোয়ার্টারের জন্য আবেদন করা একটি জমিও রয়েছে। কিন্তু জমিটি জবর দখল থাকায় এটি কার্যকর হয়ে উঠছে না, জমিটি নিয়ে উচ্চ আদালতে মামলাও রয়েছে। পুরো হাসপাতালে ১৫৬ জন সেবিকার জন্য স্টাফ কোয়ার্টার জরুরি হয়ে পড়েছে। দুর-দুরান্তে বাসা ভাড়া নিয়ে থাকায় তাদের হাসপাতালে সময় মতো আসতে সমস্যা হন বলে জানান ভারপ্রাপ্ত উপ-সেবা তত্ত্বাবধায়ক অঞ্জলি রায় চৌধুরী।
কক্সবাজার সদর হাসপাতালে বিভিন্ন ভাবে ১৪০ জন পরিছন্নতা কর্মী রয়েছে। যদিও হাসপাতালে সরকারি ভাবে কর্মচারি রয়েছে মাত্র ১৮ জন, তার মধ্যে ৩ জন পরিচ্ছন্নতা কর্মী রয়েছে। এর মধ্যে কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের আওতাধীন বেতন দিয়ে চলে ৫৭ জন, তবে তাদের চাকুরি মাস্টাররোলে। আরআরআরসি কর্তৃক নিয়োগ রয়েছে ৩০ জন। আইএমও কর্তৃক ১৫ জন। এফডিএমএন নামে একটি বেসরকারি সংস্থায় ৫ জন পরিচ্ছন্নতা কর্মী বেতন পেয়ে থাকেন। তারাও ১ মাস বেতন দিয়ে আর দিচ্ছেন না। ব্ল্যাড ব্যাংক কর্তৃক ৩জন, এলএলপি এনজিও কর্তৃক ১১ জনের বেতন চালায়। আইএমও কর্তৃক নিযোগ প্রাপ্তরা ৯ হাজার ৫ শ টাকা বেতন পেলেও আর বাকি সবার বেতন মাত্র আড়াই হাজার টাকা। এত অল্প বেতনে তাদের জীবন চলে না বলে জানান পরিছন্নতা কর্মী দেবী ধরসহ অনেকই।
কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. পুঁচনু নিজ থেকে ৩ জন ট্রলি ম্যান’র বেতন চালান। ইতোমধ্যে তিনি পরিচন্নতা কর্মীদেরকে নিজ তহবিল ও বিভিন্ন মাধ্যমে থেকে প্রায় ৫ লাখ লক্ষ টাকা বেতন পরিশোধ করেছে বলে জানাগেছে।] এই হাসপাতালে প্রতিদিনের আড়াই হাজারেরও বেশি রোগির ভিড় সামাল দিতে পরিছন্নতা কর্মীদের হাসপাতাল চলাতে অনেক বেশি সমস্যা হচ্ছে এমন হতশার বাণী কর্তৃপক্ষের। এতে আরো অর্ধশত পরিছন্নতা কর্মী দরকার এমন দৃশ্য ফুটে ওঠেছে সরজমিন পরিদর্শনে। এর মাঝেও দক্ষ তত্ত্বাবধায়কের সু-কৌশলে কোন মতে চালিয়ে যাচ্ছে এই জেলার সর্ব বৃহত এ হাসপাতালটি।
কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের ১৪০জন পরিষ্কার-পরিছন্নতা কর্মীর জীবন চলে অতি কষ্টের মধ্য দিয়ে। মাত্র আড়াই হাজার টাকা মাসে বেতন তাদের। তাও আবার গত তিন মাস ধরে বন্ধ। মাস শুরু হলে নিয়মিত বেতন পরিশোধে চরম হতাশায় থাকে তত্ত্বাবধায়ক। তাদের চাপ সামাল দিতে নিজের বেতনের টাকা দেয়ার মতো খবর রয়েছে। পরিছন্নতা কর্মীরা রাত দিন অমানসিক খাঁটুনি করে গেলেও ঠিক মত বেতন পায়না বলেও অভিযোগ তাদের। এত অল্প বেতনে তাদের জীবন চলতে হিমশিম খেতে হয় এই মানুষ গুলোর। বহিঃ বিভাগ ও আন্তঃ বিভাগ মিলে প্রতিদিন এ হাসপাতালে রোগি আসে প্রায় দুই হাজার থেকে আড়াই হাজার। এত রোগির ভিড় সামাল দিতে আরো অর্ধশত পরিছন্নতা কর্মী দরকার মনে করছেন সেবা নিতে আসা সচেতন নাগরিকরা।
অপরদিকে এ হাসপাতালে এ পর্যন্ত কোন স্টাফ কোয়ার্টার নেই। হাসপাতালের পূর্ব পাশে স্টাফ কোয়ার্টারের জন্য আবেদন করা একটি জমিও রয়েছে। কিন্তু জমিটি জবর দখল থাকায় এটি কার্যকর হয়ে উঠছে না, জমিটি নিয়ে উচ্চ আদালতে মামলাও রয়েছে। পুরো হাসপাতালে ১৫৬ জন সেবিকার জন্য স্টাফ কোয়ার্টার জরুরি হয়ে পড়েছে। দুর-দুরান্তে বাসা ভাড়া নিয়ে থাকায় তাদের হাসপাতালে সময় মতো আসতে সমস্যা হন বলে জানান ভারপ্রাপ্ত উপ-সেবা তত্ত্বাবধায়ক অঞ্জলি রায় চৌধুরী।
কক্সবাজার সদর হাসপাতালে বিভিন্ন ভাবে ১৪০ জন পরিছন্নতা কর্মী রয়েছে। যদিও হাসপাতালে সরকারি ভাবে কর্মচারি রয়েছে মাত্র ১৮ জন, তার মধ্যে ৩ জন পরিচ্ছন্নতা কর্মী রয়েছে। এর মধ্যে কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের আওতাধীন বেতন দিয়ে চলে ৫৭ জন, তবে তাদের চাকুরি মাস্টাররোলে। আরআরআরসি কর্তৃক নিয়োগ রয়েছে ৩০ জন। আইএমও কর্তৃক ১৫ জন। এফডিএমএন নামে একটি বেসরকারি সংস্থায় ৫ জন পরিচ্ছন্নতা কর্মী বেতন পেয়ে থাকেন। তারাও ১ মাস বেতন দিয়ে আর দিচ্ছেন না। ব্ল্যাড ব্যাংক কর্তৃক ৩জন, এলএলপি এনজিও কর্তৃক ১১ জনের বেতন চালায়। আইএমও কর্তৃক নিযোগ প্রাপ্তরা ৯ হাজার ৫ শ টাকা বেতন পেলেও আর বাকি সবার বেতন মাত্র আড়াই হাজার টাকা। এত অল্প বেতনে তাদের জীবন চলে না বলে জানান পরিছন্নতা কর্মী দেবী ধরসহ অনেকই।
কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. পুঁচনু নিজ থেকে ৩ জন ট্রলি ম্যান’র বেতন চালান। ইতোমধ্যে তিনি পরিচন্নতা কর্মীদেরকে নিজ তহবিল ও বিভিন্ন মাধ্যমে থেকে প্রায় ৫ লাখ লক্ষ টাকা বেতন পরিশোধ করেছে বলে জানাগেছে।] এই হাসপাতালে প্রতিদিনের আড়াই হাজারেরও বেশি রোগির ভিড় সামাল দিতে পরিছন্নতা কর্মীদের হাসপাতাল চলাতে অনেক বেশি সমস্যা হচ্ছে এমন হতশার বাণী কর্তৃপক্ষের। এতে আরো অর্ধশত পরিছন্নতা কর্মী দরকার এমন দৃশ্য ফুটে ওঠেছে সরজমিন পরিদর্শনে। এর মাঝেও দক্ষ তত্ত্বাবধায়কের সু-কৌশলে কোন মতে চালিয়ে যাচ্ছে এই জেলার সর্ব বৃহত এ হাসপাতালটি।
0 মন্তব্যসমূহ