বিএন ডেস্কঃ
মাত্র ১ লক্ষ টাকার যৌতুকের দাবিতে শিখা দাস (১৯) নামের এক গৃহবধূকে তার শ্বশুর বাড়ির লোকজন পিটিয়ে ও শ্বারুদ্ধ করে হত্যা করেছে। ঘটনাটি ঘটেছে আজ রোববার সকাল ৮ টার দিকে তালার খলিলনগরের ফতেপুর গ্রামে।
এলাকাবাসী শিখা হত্যায় জড়িত থাকার সন্দেহে শ্বশুর মহিম দাস (৫৫) ও শাশুড়ী সিতা রাণী দাস (৪৫) কে আটক করে পুলিশে দিয়েছে। এর আগে পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিহতের ননদ কাকলী দাস (৩৫) কে আটক করে। ঘটনাটিকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করতে শ্বশুর বাড়ির লোকদের দাবি,সে গলায় রশি দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। পুলিশ লাশ উদ্ধার করে সুরোতহাল রিপোর্ট শেষে ময়না তদন্তের জন্য মর্গে প্রেরণ করেছে।
পুলিশ ও এলাকাবাসী জানায়,খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার শোভনা গ্রামের কানু দাসের মেয়ে শিখার সাথে বছর খানেক পূর্বে যৌতুক স্বরুপসহ নগদ দেড় লক্ষ টাকা ও ৫০ হাজার টাকার স্বর্ণালংকারসহ বিয়ে হয় সাতক্ষীরার তালার খলিলনগরের ফতেপুর গ্রামের মহিম দাসের ছেলে গৌরাঙ্গ দাসের সাথে। তবে বিয়ের প্রায় ৩ মাসের মধ্যে যৌতুক লোভী স্বামী-শ্বশুরা তাকে পিত্রালয় থেকে আরো ১ লক্ষ টাকা যৌতুক আনতে চাপ দিতে থাকে। এনিয়ে বিভিন্ন সময় তারা সংঘবদ্ধভাবে তাকে শারীরীক ও মানষিক নির্যাতন চালাতে থাকে। তবে নতুন করে তার বাবার পক্ষে ১ লক্ষ টাকা দেওয়া সম্ভব না হওয়ায় সব নির্যাতন মুখ বুজে সহ্য করে সে।
এক পর্যায়ে ঘটনার দিন রোবার সকালে স্বামী গৌরাঙ্গ বাইরে রাজ মিস্ত্রীর কাজ করতে যাওয়ার সুযোগে শ্বশুর,শাশুড়ী ও ননদ মিলে তাকে পিটিয়ে ও শ্বাসরুদ্ধ করে হত্যা শেষে আত্মহত্যা বলে চালিয়ে দিতে তাকে গলায় রশি দিয়ে বাড়ির পেছনের বারান্দার আড়ায় ঝুলিয়ে দেয়। তবে এলাকাবাসী ও পুলিশ পৌছানোর আগেই তারা তার লাশ নামিয়ে ঘরের সামেনর বারান্দায় রাখে।
পুলিশ বলছে,ঘটনাস্থলে আত্ম হত্যার কোন আলামত তারা দেখতে পায়নি। এব্যাপারে তালা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হাসান হাফিজুর রহমান বলেন,লাশের গলায় কালো দাগ রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে তাকে হত্যা শেষে লাশ ঝুলিয়ে দেওয়া হয়।তবে ময়না তদন্ত রিপোর্ট পাওয়ার পর বিস্তারিত জানা যাবে।
তিনি আরো বলেন,প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য শিখার ননদ কাকলী রাণী দাসকে আটক করা হয়েছে। পরে এলাকাবাসী তার শ্বশুর মহিম দাস ও শাশুড়ী সিতা রাণীকে আটক করে তাদের কাছে সোর্পদ করেছে।
এদিকে শিখা হত্যার ঘটনায় গোটা এলাকায় ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। তারা তার হত্যা তদন্তে আটককৃতদের জিজ্ঞাসাবাদের দাবি জানান।
সূত্র জানায়,প্রায়ই তারা যৌতুকের দাবিতে শিখাকে শারীরীকভাবে নির্যাতন করত। এব্যাপারে থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে।
এলাকাবাসী শিখা হত্যায় জড়িত থাকার সন্দেহে শ্বশুর মহিম দাস (৫৫) ও শাশুড়ী সিতা রাণী দাস (৪৫) কে আটক করে পুলিশে দিয়েছে। এর আগে পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিহতের ননদ কাকলী দাস (৩৫) কে আটক করে। ঘটনাটিকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করতে শ্বশুর বাড়ির লোকদের দাবি,সে গলায় রশি দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। পুলিশ লাশ উদ্ধার করে সুরোতহাল রিপোর্ট শেষে ময়না তদন্তের জন্য মর্গে প্রেরণ করেছে।
পুলিশ ও এলাকাবাসী জানায়,খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার শোভনা গ্রামের কানু দাসের মেয়ে শিখার সাথে বছর খানেক পূর্বে যৌতুক স্বরুপসহ নগদ দেড় লক্ষ টাকা ও ৫০ হাজার টাকার স্বর্ণালংকারসহ বিয়ে হয় সাতক্ষীরার তালার খলিলনগরের ফতেপুর গ্রামের মহিম দাসের ছেলে গৌরাঙ্গ দাসের সাথে। তবে বিয়ের প্রায় ৩ মাসের মধ্যে যৌতুক লোভী স্বামী-শ্বশুরা তাকে পিত্রালয় থেকে আরো ১ লক্ষ টাকা যৌতুক আনতে চাপ দিতে থাকে। এনিয়ে বিভিন্ন সময় তারা সংঘবদ্ধভাবে তাকে শারীরীক ও মানষিক নির্যাতন চালাতে থাকে। তবে নতুন করে তার বাবার পক্ষে ১ লক্ষ টাকা দেওয়া সম্ভব না হওয়ায় সব নির্যাতন মুখ বুজে সহ্য করে সে।
এক পর্যায়ে ঘটনার দিন রোবার সকালে স্বামী গৌরাঙ্গ বাইরে রাজ মিস্ত্রীর কাজ করতে যাওয়ার সুযোগে শ্বশুর,শাশুড়ী ও ননদ মিলে তাকে পিটিয়ে ও শ্বাসরুদ্ধ করে হত্যা শেষে আত্মহত্যা বলে চালিয়ে দিতে তাকে গলায় রশি দিয়ে বাড়ির পেছনের বারান্দার আড়ায় ঝুলিয়ে দেয়। তবে এলাকাবাসী ও পুলিশ পৌছানোর আগেই তারা তার লাশ নামিয়ে ঘরের সামেনর বারান্দায় রাখে।
পুলিশ বলছে,ঘটনাস্থলে আত্ম হত্যার কোন আলামত তারা দেখতে পায়নি। এব্যাপারে তালা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হাসান হাফিজুর রহমান বলেন,লাশের গলায় কালো দাগ রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে তাকে হত্যা শেষে লাশ ঝুলিয়ে দেওয়া হয়।তবে ময়না তদন্ত রিপোর্ট পাওয়ার পর বিস্তারিত জানা যাবে।
তিনি আরো বলেন,প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য শিখার ননদ কাকলী রাণী দাসকে আটক করা হয়েছে। পরে এলাকাবাসী তার শ্বশুর মহিম দাস ও শাশুড়ী সিতা রাণীকে আটক করে তাদের কাছে সোর্পদ করেছে।
এদিকে শিখা হত্যার ঘটনায় গোটা এলাকায় ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। তারা তার হত্যা তদন্তে আটককৃতদের জিজ্ঞাসাবাদের দাবি জানান।
সূত্র জানায়,প্রায়ই তারা যৌতুকের দাবিতে শিখাকে শারীরীকভাবে নির্যাতন করত। এব্যাপারে থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে।
/এবিসি নিউজ২৪
0 মন্তব্যসমূহ