বি,এন ডেস্কঃ
বাঁশখালী পৌরসভা ৮নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর বাবলা কুমার দাশ ও তার ভাই শাপলা
দাশকে আটক করে থানায় নিয়ে আসার পরে শুক্রবার রাত ৩টার দিকে ছেড়ে দেয়া
হয়েছে। গতকাল শনিবার কাউন্সিলর আটক এবং মুক্তির ঘটনা নিয়ে দিনভর চলে নানা
ধরণের আলোচনা। সর্বশেষ প্রশাসনের উদ্যোগে পৌর মেয়রসহ গতকাল রাতে বৈঠকে হয় ।
জানা যায়, পৌরসভা দক্ষিণ জলদী মৌজায় ৮নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর বাবলা কুমার দাশের সাথে পার্শ্ববর্তী ডা. নারায়ণ দাশের সাথে ৩ গ-া জায়গার উপর বাসাবাড়ি দখল নিয়ে দীর্ঘদিন থেকে বিরোধ চলে আসছিল। এই বিরোধের জের ধরে গত শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত দু’পক্ষের মধ্যে ঝগড়া বিবাদ শুরু হয়।
গতকাল শনিবার বাঁশখালী পৌরসভার মেয়র শেখ সেলিমুল হক চৌধুরী ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলরসহ রাতে দফায় দফায় বৈঠক করেন। তারা ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাউন্সিলরের জায়গার বিরোধ সমস্যা মোকাবেলার জন্য গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। গতকাল রাত সাড়ে ৮টার দিকে বাঁশখালী পৌর মেয়র শেখ সেলিমুল হক চৌধুরী ও পৌর কাউন্সিলর দিলীপ চক্রবর্তী, বাঁশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাসুদুর রহমান মোল্লা ও বাঁশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন এর সাথে কাউন্সিলরকে নিয়ে সৃষ্ট বিরোধ সমাধানের জন্য বৈঠকে বসেন।
জানা যায়, পৌরসভা দক্ষিণ জলদী মৌজায় ৮নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর বাবলা কুমার দাশের সাথে পার্শ্ববর্তী ডা. নারায়ণ দাশের সাথে ৩ গ-া জায়গার উপর বাসাবাড়ি দখল নিয়ে দীর্ঘদিন থেকে বিরোধ চলে আসছিল। এই বিরোধের জের ধরে গত শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত দু’পক্ষের মধ্যে ঝগড়া বিবাদ শুরু হয়।
গতকাল শনিবার বাঁশখালী পৌরসভার মেয়র শেখ সেলিমুল হক চৌধুরী ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলরসহ রাতে দফায় দফায় বৈঠক করেন। তারা ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাউন্সিলরের জায়গার বিরোধ সমস্যা মোকাবেলার জন্য গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। গতকাল রাত সাড়ে ৮টার দিকে বাঁশখালী পৌর মেয়র শেখ সেলিমুল হক চৌধুরী ও পৌর কাউন্সিলর দিলীপ চক্রবর্তী, বাঁশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাসুদুর রহমান মোল্লা ও বাঁশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন এর সাথে কাউন্সিলরকে নিয়ে সৃষ্ট বিরোধ সমাধানের জন্য বৈঠকে বসেন।
সুত্রঃ দৈনিক পূর্বকোণ
0 মন্তব্যসমূহ