বিএন ডেস্কঃ
১৯৭৫ সালে পরিচয় পাওয়া স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা (এলডিসি) থেকে বেরিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। এবার উন্নয়নশীল দেশের কাতারে নাম ঊঠবে। বিশ্বে এখন বাংলাদেশের নতুন পরিচয়- মধ্য আয়ের দেশ। এ অর্জন আত্মমর্যাদার, অহংকারের, গৌরবের। তাই তো দেশ এখন আনন্দের বন্যায় ভাসছে। এ উপলক্ষে সপ্তাহব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা করেছে সরকার। এ কর্মসূচি ২০ মার্চ শুরু হলেও সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে উৎসব করবে আজ বৃহস্পতিবার। এজন্য বিভিন্ন কর্মসূচির আয়েঅজন করা হয়েছে।
বাংলাদেশের এই অর্জনের রূপকার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সংবর্ধনা দেওয়া হবে সরকারের পক্ষ থেকে। ওই সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের মধ্যমনি থাকবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এসময় বক্তব্য রাখবেন তিনি। মঞ্চে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত নিজেও উপস্থিত থাকবেন বলে বাংলা ট্রিবিউনকে জানিয়েছেন তিনি।
অর্থমন্ত্রী বাংলা ট্রিবিউনকে জানিয়েছেন, ‘২১ মার্চের রাত পোহলেই নানা ধরণের কর্মসূচি পালনের মধ্য দিয়ে আনন্দে মাতবে সমগ্র বাঙ্গালি জাতি। সরকারের সকল প্রতিষ্ঠান ও সংস্থার পক্ষ থেকে বিভিন্ন আয়োজন করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীকে সংবর্ধনা দেওয়া হবে রাজধানীর শেরে বাংলা নগরের বঙ্গবন্ধু কনভেনশন হলে। এরপর দুপুরের পর রাজধানীর ৯টি পয়েন্ট থেকে সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও তাদের অধীনস্ত সংস্থার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে দেশের আপামর মানুষ আনন্দ র্যালিতে করে যোগ দেবে সরকার আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে। রাজধানীর বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত এই সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী নিজে উপস্থিত থেকে তা উপভোগ করবেন। সঙ্গে সরকারের মন্ত্রিপরিষদের সদস্যসহ দেশের সাধারণ মানুষও উপস্থিত থাকবেন। এ অনুষ্ঠান থাকবে সবার জন্য উম্মুক্ত কিন্তু আসন পূর্ণ হয়ে গেলে আর কেউ প্রবেশ করতে পারবেন না স্টেডিয়ামে। তবে তাদের স্টেডিয়ামের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপভোগের জন্য রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে এলইডি মনিটরের সাহায্যে ভেতরের অনুষ্ঠান দেখানো হবে। এছাড়াও বাংলাদেশ টেলিভিশনসহ বেসরকারি টিভি চ্যানেলগুলো ওই অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচার করবে।
এ ছাড়াও রাজধানীর হাতির ঝিলে আলোকসজ্জা, আতশবাজি ফোটানোসহ নানা ধরণের অনুষ্ঠান থাকবে। এখানে পরিকল্পনামন্ত্রী আ ফ ম মোস্তফা কামাল উপস্থিত থাকবেন। পরের দিন রাজধানীর রেডিসন হোটেলে সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে। এটির আয়োজন করছে ইআরডি। এ সেমিনারে অংশ গ্রহণের জন্য ইতোমধ্যেই ঢাকায় এসেছেন জাতিসংঘের কয়েকজন বিশেষজ্ঞ। এছাড়াও দেশে কর্মরত সরকারি সকল প্রতিষ্ঠান তাদের নিজ নিজ সেবা থেকে অন্তত যে কোনও একটি সেবা সাধারণ মানুষের জন্য উম্মুক্ত রাখবেন, যা বিনা পয়সায় পাওয়া যাবে। এ সেবা দেওয়া কার্যক্রম চলবে ২৬ মার্চ পর্যন্ত।
এ প্রসঙ্গে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ এলডিসি (স্বল্পোন্নত) থেকে উন্নয়নশীল দেশ হওয়ায় ২০ তারিখ থেকে উৎসব শুরু হয়েছে। এই উৎসব চলবে ২৬ মার্চ পর্যন্ত। প্রধানমন্ত্রী এই অর্জনের রূপকার। আগামী ২২ মার্চ সকালে প্রধানমন্ত্রীকে সংবর্ধনা দেওয়া হবে। ওইদিন দুপুরের পর থেকে রাজধানীর ৯টি অঞ্চল থেকে জনগণ র্যালি সহকারে বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে জমায়েত হবে বিকাল ৩টার মধ্যে। সেখানে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে। প্রধানমন্ত্রী উপস্থিত থাকবেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘আগামী ২৬ তারিখ পর্যন্ত সরকারের সব দফতর থেকে জনগণকে যেকোনও একটি সেবা ফ্রি দেওয়া হবে।’
বাংলাদেশের এই অর্জনের রূপকার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সংবর্ধনা দেওয়া হবে সরকারের পক্ষ থেকে। ওই সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের মধ্যমনি থাকবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এসময় বক্তব্য রাখবেন তিনি। মঞ্চে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত নিজেও উপস্থিত থাকবেন বলে বাংলা ট্রিবিউনকে জানিয়েছেন তিনি।
অর্থমন্ত্রী বাংলা ট্রিবিউনকে জানিয়েছেন, ‘২১ মার্চের রাত পোহলেই নানা ধরণের কর্মসূচি পালনের মধ্য দিয়ে আনন্দে মাতবে সমগ্র বাঙ্গালি জাতি। সরকারের সকল প্রতিষ্ঠান ও সংস্থার পক্ষ থেকে বিভিন্ন আয়োজন করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীকে সংবর্ধনা দেওয়া হবে রাজধানীর শেরে বাংলা নগরের বঙ্গবন্ধু কনভেনশন হলে। এরপর দুপুরের পর রাজধানীর ৯টি পয়েন্ট থেকে সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও তাদের অধীনস্ত সংস্থার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে দেশের আপামর মানুষ আনন্দ র্যালিতে করে যোগ দেবে সরকার আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে। রাজধানীর বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত এই সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী নিজে উপস্থিত থেকে তা উপভোগ করবেন। সঙ্গে সরকারের মন্ত্রিপরিষদের সদস্যসহ দেশের সাধারণ মানুষও উপস্থিত থাকবেন। এ অনুষ্ঠান থাকবে সবার জন্য উম্মুক্ত কিন্তু আসন পূর্ণ হয়ে গেলে আর কেউ প্রবেশ করতে পারবেন না স্টেডিয়ামে। তবে তাদের স্টেডিয়ামের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপভোগের জন্য রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে এলইডি মনিটরের সাহায্যে ভেতরের অনুষ্ঠান দেখানো হবে। এছাড়াও বাংলাদেশ টেলিভিশনসহ বেসরকারি টিভি চ্যানেলগুলো ওই অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচার করবে।
এ ছাড়াও রাজধানীর হাতির ঝিলে আলোকসজ্জা, আতশবাজি ফোটানোসহ নানা ধরণের অনুষ্ঠান থাকবে। এখানে পরিকল্পনামন্ত্রী আ ফ ম মোস্তফা কামাল উপস্থিত থাকবেন। পরের দিন রাজধানীর রেডিসন হোটেলে সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে। এটির আয়োজন করছে ইআরডি। এ সেমিনারে অংশ গ্রহণের জন্য ইতোমধ্যেই ঢাকায় এসেছেন জাতিসংঘের কয়েকজন বিশেষজ্ঞ। এছাড়াও দেশে কর্মরত সরকারি সকল প্রতিষ্ঠান তাদের নিজ নিজ সেবা থেকে অন্তত যে কোনও একটি সেবা সাধারণ মানুষের জন্য উম্মুক্ত রাখবেন, যা বিনা পয়সায় পাওয়া যাবে। এ সেবা দেওয়া কার্যক্রম চলবে ২৬ মার্চ পর্যন্ত।
এ প্রসঙ্গে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ এলডিসি (স্বল্পোন্নত) থেকে উন্নয়নশীল দেশ হওয়ায় ২০ তারিখ থেকে উৎসব শুরু হয়েছে। এই উৎসব চলবে ২৬ মার্চ পর্যন্ত। প্রধানমন্ত্রী এই অর্জনের রূপকার। আগামী ২২ মার্চ সকালে প্রধানমন্ত্রীকে সংবর্ধনা দেওয়া হবে। ওইদিন দুপুরের পর থেকে রাজধানীর ৯টি অঞ্চল থেকে জনগণ র্যালি সহকারে বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে জমায়েত হবে বিকাল ৩টার মধ্যে। সেখানে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে। প্রধানমন্ত্রী উপস্থিত থাকবেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘আগামী ২৬ তারিখ পর্যন্ত সরকারের সব দফতর থেকে জনগণকে যেকোনও একটি সেবা ফ্রি দেওয়া হবে।’
এদিকে গত ২২ ফেব্রুয়ারি সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, ‘উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে জাতিসংঘের তালিকায় প্রবেশের প্রক্রিয়া শুরু উপলক্ষে আগামী ২২ মার্চ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সংবর্ধনা দেওয়া হবে। ওইদিন থেকেই রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে সপ্তাহব্যাপী আনন্দ র্যালি পালন করবে সরকার।’ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তৎপর থাকবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
এ উপলেক্ষে যেসব কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে সেগুলো হচ্ছে- অনুষ্ঠানকে নান্দনিক ও আকর্ষণীয় করতে এবং বিশেষ সেবা সপ্তাহ পালন উপলক্ষে সকল মন্ত্রণালয়, বিভাগের উদ্যোগে জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন পর্যায়ে নাগরিক সুবিধাগুলো জনগণের দোড়গোড়ায় পৌঁছে দিতে দৃশ্যমান সেবাদান ও মান নিশ্চিত করা হবে। দেশের প্রতিটি বিভাগে বিভাগীয় কমিশনার, প্রতিটি জেলায় জেলা প্রশাসক, প্রতিটি উপজেলায় ইউএনওর উদ্যোগে আলোচনা, সেমিনার, চিত্র প্রদর্শনী, ছবি আঁকা প্রতিযোগিতা, আনন্দ শোভাযাত্রা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করা হবে। তাছাড়া এলাকাভিত্তিক নৌকাবাইচ, লাঠিখেলা, ফুটবল, কাবাডি, ক্রিকেটসহ জনপ্রিয় খেলার প্রতিযোগিতা আয়োজন করতে বিভাগীয় কমিশনার ও ডিসিদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
এ উপলক্ষ্যে তথ্য মন্ত্রণালয়ের ব্যবস্থাপনায় প্রিন্ট মিডিয়ায় গোলটেবিল আলোচনা অনুষ্ঠান, তথ্যধর্মী লেখা আহবান, সম্পাদকীয় লেখা প্রকাশ, টিভি, রেডিওতে টিভিসি, থিম সং প্রচারসহ টক শো’র আয়োজন থাকছে।
কর্মসূচির আওতায় তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়কে তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক উন্নয়ন প্রদর্শনী করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি গুরুত্বপূর্ণ সড়কে টিভিসি ও থিম সং প্রচারের ব্যবস্থা করবে স্থানীয় সরকার বিভাগ। বাস-গাড়িতে উন্নয়ন ও উত্তরণ সংক্রান্ত স্টিকারের মাধ্যমে প্রচার করবে সড়ক বিভাগ। এছাড়াও সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের ব্যবস্থাপনায় দেশব্যাপী পালা গান, জারি গান ও লোকজ সাংস্কৃতি প্রচার করার কথা বলা হয়েছে ওই নির্দেশনায়।
এ উপলেক্ষে যেসব কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে সেগুলো হচ্ছে- অনুষ্ঠানকে নান্দনিক ও আকর্ষণীয় করতে এবং বিশেষ সেবা সপ্তাহ পালন উপলক্ষে সকল মন্ত্রণালয়, বিভাগের উদ্যোগে জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন পর্যায়ে নাগরিক সুবিধাগুলো জনগণের দোড়গোড়ায় পৌঁছে দিতে দৃশ্যমান সেবাদান ও মান নিশ্চিত করা হবে। দেশের প্রতিটি বিভাগে বিভাগীয় কমিশনার, প্রতিটি জেলায় জেলা প্রশাসক, প্রতিটি উপজেলায় ইউএনওর উদ্যোগে আলোচনা, সেমিনার, চিত্র প্রদর্শনী, ছবি আঁকা প্রতিযোগিতা, আনন্দ শোভাযাত্রা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করা হবে। তাছাড়া এলাকাভিত্তিক নৌকাবাইচ, লাঠিখেলা, ফুটবল, কাবাডি, ক্রিকেটসহ জনপ্রিয় খেলার প্রতিযোগিতা আয়োজন করতে বিভাগীয় কমিশনার ও ডিসিদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
এ উপলক্ষ্যে তথ্য মন্ত্রণালয়ের ব্যবস্থাপনায় প্রিন্ট মিডিয়ায় গোলটেবিল আলোচনা অনুষ্ঠান, তথ্যধর্মী লেখা আহবান, সম্পাদকীয় লেখা প্রকাশ, টিভি, রেডিওতে টিভিসি, থিম সং প্রচারসহ টক শো’র আয়োজন থাকছে।
কর্মসূচির আওতায় তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়কে তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক উন্নয়ন প্রদর্শনী করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি গুরুত্বপূর্ণ সড়কে টিভিসি ও থিম সং প্রচারের ব্যবস্থা করবে স্থানীয় সরকার বিভাগ। বাস-গাড়িতে উন্নয়ন ও উত্তরণ সংক্রান্ত স্টিকারের মাধ্যমে প্রচার করবে সড়ক বিভাগ। এছাড়াও সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের ব্যবস্থাপনায় দেশব্যাপী পালা গান, জারি গান ও লোকজ সাংস্কৃতি প্রচার করার কথা বলা হয়েছে ওই নির্দেশনায়।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম স্বাক্ষরিত চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘জাতিসংঘের নির্ধারিত শর্ত পূরণ করায় চলতি মাসেই নিম্ন আয়ের দেশ থেকে নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশের স্বীকৃতি পেয়েছে বাংলাদেশ। জাতিসংঘের দেওয়া এমন স্বীকৃতি স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলাদেশের উন্নয়নের অন্যতম সাফল্য। তাই সরকার দেশের এই সাফল্য ও অর্জনকে উদযাপনের লক্ষ্যে ২০ থেকে ২৬ মার্চ পর্যন্ত দেশব্যাপী উৎসব পালন করবে।’
চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, ‘১৯৭৫ সালে বাংলাদেশ জাতিসংঘে নিম্ন আয়ের দেশ হিসেবে শ্রেণিভুক্ত হয়। সেসময় একই শ্রেণির সদস্য দেশ ২৫টি থাকলেও বর্তমানে বিশ্বে নিম্ন আয়ের দেশ রয়েছে ৪৭টি। এর মধ্যে বাতসোয়ানা ১৯৯৪ সালে, কেপভার্দে ২০০৭ সালে, মালদ্বীপ ২০১১ সালে, সামোয়া ২০১৪ সালে ও ইকুয়েটোরিয়াল গিনি ২০১৭ সালে স্বল্পোন্নত (এলডিসি) দেশ থেকে উত্তরণের সক্ষমতা অর্জন করে। ২০১৮ সালে নিম্ন আয়ের দেশ থেকে নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশে উত্তরণের সুপারিশ পাওয়া তিনটি দেশের মধ্যে একমাত্র বাংলাদেশই জাতিসংঘের নির্ধারিত লক্ষমাত্রা (নির্ণায়ক) তিনটিতেই সাফল্য অর্জন করেছে।
উল্লেখ্য, এলডিসি থেকে উত্তোরণে তিনটি নির্ণায়কের যে কোনো দু’টির উত্তরণ মান অর্জন করলে অথবা মাথাপিছু জিএনআই উত্তরণ মানের দ্বিগুন হলেই এই স্বীকৃতি দেয় জাতিসংঘ।
তবে এ ক্ষেত্রে জাতিসংঘের নির্ধারিত তিনটি শর্তই বাংলাদেশর অর্জন করেছে। জাতিসংঘের নির্ধারিত মান ২০১৮ সালে মাথাপিছু আয় এক হাজার ২৩০ মার্কিন ডলার থাকার কথা বলা হলেও ‘জাতিসংঘের কমিটি ফর ডেভেলপমেন্ট পলিসি (সিডিপি)’র দেওয়া হিসাব অনুসারে এই সূচকে বাংলাদেশের অর্জন এক হাজার ২৭২ মার্কিন ডলার। বাংলাদেশের পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)’র হিসেবে যা এক হাজার ২৭১ মার্কিন ডলার। দ্বিতীয় শর্তে মানব সম্পদ বিষয়ক সূচকে জাতিসংঘের নির্ধারিত মান ৬৬ বা তার বেশি হওয়ার কথা থাকলেও বাংলাদেশর অর্জন সিডিপির হিসেবে ৭২ দশমিক আট ভাগ এবং বিবিএস এর হিসেবে ৭২ দশমিক নয় ভাগ। জাতিসংঘের নির্ধারিত তৃতীয় শর্তে অর্থনৈতিক ভঙ্গুরতা সূচকে উত্তরণের মান ৩২ বা তার কম নির্ধারিত থাকলেও সিডিপির হিসেবে এক্ষেত্রে বাংলাদেশের অর্জন ২৫ এবং বিবিএস এর হিসেবে ২৪ দশমিক আট ভাগ।
চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, ‘১৯৭৫ সালে বাংলাদেশ জাতিসংঘে নিম্ন আয়ের দেশ হিসেবে শ্রেণিভুক্ত হয়। সেসময় একই শ্রেণির সদস্য দেশ ২৫টি থাকলেও বর্তমানে বিশ্বে নিম্ন আয়ের দেশ রয়েছে ৪৭টি। এর মধ্যে বাতসোয়ানা ১৯৯৪ সালে, কেপভার্দে ২০০৭ সালে, মালদ্বীপ ২০১১ সালে, সামোয়া ২০১৪ সালে ও ইকুয়েটোরিয়াল গিনি ২০১৭ সালে স্বল্পোন্নত (এলডিসি) দেশ থেকে উত্তরণের সক্ষমতা অর্জন করে। ২০১৮ সালে নিম্ন আয়ের দেশ থেকে নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশে উত্তরণের সুপারিশ পাওয়া তিনটি দেশের মধ্যে একমাত্র বাংলাদেশই জাতিসংঘের নির্ধারিত লক্ষমাত্রা (নির্ণায়ক) তিনটিতেই সাফল্য অর্জন করেছে।
উল্লেখ্য, এলডিসি থেকে উত্তোরণে তিনটি নির্ণায়কের যে কোনো দু’টির উত্তরণ মান অর্জন করলে অথবা মাথাপিছু জিএনআই উত্তরণ মানের দ্বিগুন হলেই এই স্বীকৃতি দেয় জাতিসংঘ।
তবে এ ক্ষেত্রে জাতিসংঘের নির্ধারিত তিনটি শর্তই বাংলাদেশর অর্জন করেছে। জাতিসংঘের নির্ধারিত মান ২০১৮ সালে মাথাপিছু আয় এক হাজার ২৩০ মার্কিন ডলার থাকার কথা বলা হলেও ‘জাতিসংঘের কমিটি ফর ডেভেলপমেন্ট পলিসি (সিডিপি)’র দেওয়া হিসাব অনুসারে এই সূচকে বাংলাদেশের অর্জন এক হাজার ২৭২ মার্কিন ডলার। বাংলাদেশের পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)’র হিসেবে যা এক হাজার ২৭১ মার্কিন ডলার। দ্বিতীয় শর্তে মানব সম্পদ বিষয়ক সূচকে জাতিসংঘের নির্ধারিত মান ৬৬ বা তার বেশি হওয়ার কথা থাকলেও বাংলাদেশর অর্জন সিডিপির হিসেবে ৭২ দশমিক আট ভাগ এবং বিবিএস এর হিসেবে ৭২ দশমিক নয় ভাগ। জাতিসংঘের নির্ধারিত তৃতীয় শর্তে অর্থনৈতিক ভঙ্গুরতা সূচকে উত্তরণের মান ৩২ বা তার কম নির্ধারিত থাকলেও সিডিপির হিসেবে এক্ষেত্রে বাংলাদেশের অর্জন ২৫ এবং বিবিএস এর হিসেবে ২৪ দশমিক আট ভাগ।
0 মন্তব্যসমূহ