আব্দুল আলীম নোবেলঃ
জেলা সমাজ সেবা অধিদপ্তরে নিবন্ধিনত হেল্প, কক্সবাজার। বর্তমানে কর্তৃপক্ষের অনুমোদন ছাড়া চলছে এই সংস্থাটির কার্যক্রম। তারা সংশ্লিষ্ট প্রশাসন ও জেলা সমাজ সেবা অধিদপ্তরের চলমান বিধি বিধান উপেক্ষা করে রোহিঙ্গা ক্যাম্পসহ স্থানীয় ভাবে বিভিন্ন কর্মসূচী ও প্রকল্পের কাজ দায়ছাড়া ভাবে চালিয়ে আসছে বলে গুরুত্বর অভিযোগ উঠেছে। তারা দায়সারাভাবে নানা কার্যক্রম চলালেও তাদের নতুন কমিটির অনুমোদন নেই বলে জানাগেছে। ফলে ত্রাণ ও সেবা কার্যক্রমে ও জনবল নিয়োগের বেলায় দাতা সংস্থা ও সরকারী বরাদ্দের সিংহভাগ টাকা আত্বসাত করার অভিযোগ ওঠেছে দায়ীত্বশীলদের বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় এলাকার সচেতন মহলের মধ্যে চাপা ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। শুরু থেকে অনিয়মের মধ্য দিয়ে যাত্রা করা এই সংস্থাটি। তাদের কার্যক্রমে ব্যাপক অনিয়ম থাকায় কোনভাবে পিছু ছাড়ছে নানা বির্তক। তাদের কাজের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার চরম ঘাটতি প্রতিয়মান হচ্ছে এমনটি মনে করছেন অনেকেই।
প্রাপ্ত তথ্যে জানা যায়, “ভলান্টারী সোস্যাল ওয়েল ফেয়ার এজেন্সীজ (রেজিষ্ট্রেশন এন্ড কন্টোল) অর্ডিন্যান্স ১৯৬১- এর আওতায় সমাজ সেবা অধিদপ্তরস্থ নিবন্ধন কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন সংস্থাকে নিবন্ধন দিয়ে থাকেন। ওই আইনের নিবন্ধিত লোকাল এনজিওর সংবিধান, নির্বাহী কমিটি ইত্যাদি গঠন প্রক্রিয়া সমাজ সেবা অধিদপ্তরের অনুমোদনের মাধ্যমে সম্পন্ন হয় বিধায় তদীয় ক্ষমতা বলে নিবন্ধনকৃত লোকাল এনজিওর নির্বাহী কমিটি অনুমোদন কার্যক্রম বাতিল, স্থগিত কিংবা সংস্থার অবলোকন উক্ত অধিদপ্তরের কর্তৃপক্ষের হাতে ন্যাস্ত। কিন্তু হেল্প, কক্সবাজার উখিয়া, টেকনাফ উপজেলায় অবস্থিত রোহিঙ্গা ক্যাম্পসহ বিভিন্ন এলাকাতে জেলা সমাজ সেবা অধিদপ্তর ও উপজেলা সমাজ সেবা কার্যালয়ের নির্দেশনা ও বিধি বিধান উপেক্ষা করে দায়ছাড়া ভাবে বিভিন্ন কর্মসূচীও প্রকাশ্যে চালিয়ে আসছে। ওই হেল্প কক্সবাজার এনজিওর পরিচালনার অনিয়ম ও দুর্নীতির ব্যাপারে জেলা সমাজ সেবা কর্মকর্তা প্রীতম কুমার বডুয়ার সাথে যোগাযোগ করে জানতে চাইলে তিনি ঐ এনজিওর কার্যকরি কমিটির গত ৩/৪বছর পূর্ব থেকে কোন অনুমোদন অত্র দপ্তর থেকে নেওয়া হয়নি বিধায় এব্যাপারে অত্র দপ্তরের নিবন্ধন শাখার আওতায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানান। এছাড়া উক্ত সংস্থার কথিত নির্বাহী পরিচালক মো: আবুল কাসেমের সাথে সংস্থার অনিময় ও দুর্নীতির ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি ঘটনার সত্যতা অস্বিকার করেন। বেসরকারী সংস্থা হেল্প কক্সবাজার এই প্রতিষ্ঠানটির কার্যকরী কিমিটি নুতনভাবে বিগত ২০১৫-১৬ সালের জন্য অনুমোদন নিতে জেলা সমাজসেবা অধিদপ্তর কার্যালয়ে ১১ সদস্যের একটি কমিটির তালিকা পেশ করেছিল। কিন্তু কর্তৃপক্ষের জানামতে এই ধরের ওই সংস্থায় আগের কোন কমিটি না থাকায় আবার নতুনভাবে হেল্পকে পরিচালনার জন্য কোন কমিটি অনুমতি দেয়নি বলে জানাগেছে। এই বিষয়ে কক্সবাজারে কর্মরত এনজিওদের দেখার দায়ীত্ব থাকা কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের (এডিসি) শিক্ষা মোঃ আশরাফ হোসেন জানান, এই রকম অনিয়ম করে থাকলেও বিষয়টি আমি খতিয়ে দেখছি।
জেলা সমাজ সেবা অধিদপ্তরে নিবন্ধিনত হেল্প, কক্সবাজার। বর্তমানে কর্তৃপক্ষের অনুমোদন ছাড়া চলছে এই সংস্থাটির কার্যক্রম। তারা সংশ্লিষ্ট প্রশাসন ও জেলা সমাজ সেবা অধিদপ্তরের চলমান বিধি বিধান উপেক্ষা করে রোহিঙ্গা ক্যাম্পসহ স্থানীয় ভাবে বিভিন্ন কর্মসূচী ও প্রকল্পের কাজ দায়ছাড়া ভাবে চালিয়ে আসছে বলে গুরুত্বর অভিযোগ উঠেছে। তারা দায়সারাভাবে নানা কার্যক্রম চলালেও তাদের নতুন কমিটির অনুমোদন নেই বলে জানাগেছে। ফলে ত্রাণ ও সেবা কার্যক্রমে ও জনবল নিয়োগের বেলায় দাতা সংস্থা ও সরকারী বরাদ্দের সিংহভাগ টাকা আত্বসাত করার অভিযোগ ওঠেছে দায়ীত্বশীলদের বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় এলাকার সচেতন মহলের মধ্যে চাপা ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। শুরু থেকে অনিয়মের মধ্য দিয়ে যাত্রা করা এই সংস্থাটি। তাদের কার্যক্রমে ব্যাপক অনিয়ম থাকায় কোনভাবে পিছু ছাড়ছে নানা বির্তক। তাদের কাজের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার চরম ঘাটতি প্রতিয়মান হচ্ছে এমনটি মনে করছেন অনেকেই।
প্রাপ্ত তথ্যে জানা যায়, “ভলান্টারী সোস্যাল ওয়েল ফেয়ার এজেন্সীজ (রেজিষ্ট্রেশন এন্ড কন্টোল) অর্ডিন্যান্স ১৯৬১- এর আওতায় সমাজ সেবা অধিদপ্তরস্থ নিবন্ধন কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন সংস্থাকে নিবন্ধন দিয়ে থাকেন। ওই আইনের নিবন্ধিত লোকাল এনজিওর সংবিধান, নির্বাহী কমিটি ইত্যাদি গঠন প্রক্রিয়া সমাজ সেবা অধিদপ্তরের অনুমোদনের মাধ্যমে সম্পন্ন হয় বিধায় তদীয় ক্ষমতা বলে নিবন্ধনকৃত লোকাল এনজিওর নির্বাহী কমিটি অনুমোদন কার্যক্রম বাতিল, স্থগিত কিংবা সংস্থার অবলোকন উক্ত অধিদপ্তরের কর্তৃপক্ষের হাতে ন্যাস্ত। কিন্তু হেল্প, কক্সবাজার উখিয়া, টেকনাফ উপজেলায় অবস্থিত রোহিঙ্গা ক্যাম্পসহ বিভিন্ন এলাকাতে জেলা সমাজ সেবা অধিদপ্তর ও উপজেলা সমাজ সেবা কার্যালয়ের নির্দেশনা ও বিধি বিধান উপেক্ষা করে দায়ছাড়া ভাবে বিভিন্ন কর্মসূচীও প্রকাশ্যে চালিয়ে আসছে। ওই হেল্প কক্সবাজার এনজিওর পরিচালনার অনিয়ম ও দুর্নীতির ব্যাপারে জেলা সমাজ সেবা কর্মকর্তা প্রীতম কুমার বডুয়ার সাথে যোগাযোগ করে জানতে চাইলে তিনি ঐ এনজিওর কার্যকরি কমিটির গত ৩/৪বছর পূর্ব থেকে কোন অনুমোদন অত্র দপ্তর থেকে নেওয়া হয়নি বিধায় এব্যাপারে অত্র দপ্তরের নিবন্ধন শাখার আওতায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানান। এছাড়া উক্ত সংস্থার কথিত নির্বাহী পরিচালক মো: আবুল কাসেমের সাথে সংস্থার অনিময় ও দুর্নীতির ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি ঘটনার সত্যতা অস্বিকার করেন। বেসরকারী সংস্থা হেল্প কক্সবাজার এই প্রতিষ্ঠানটির কার্যকরী কিমিটি নুতনভাবে বিগত ২০১৫-১৬ সালের জন্য অনুমোদন নিতে জেলা সমাজসেবা অধিদপ্তর কার্যালয়ে ১১ সদস্যের একটি কমিটির তালিকা পেশ করেছিল। কিন্তু কর্তৃপক্ষের জানামতে এই ধরের ওই সংস্থায় আগের কোন কমিটি না থাকায় আবার নতুনভাবে হেল্পকে পরিচালনার জন্য কোন কমিটি অনুমতি দেয়নি বলে জানাগেছে। এই বিষয়ে কক্সবাজারে কর্মরত এনজিওদের দেখার দায়ীত্ব থাকা কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের (এডিসি) শিক্ষা মোঃ আশরাফ হোসেন জানান, এই রকম অনিয়ম করে থাকলেও বিষয়টি আমি খতিয়ে দেখছি।
0 মন্তব্যসমূহ